Kangana Ranaut: ধুলোমাখা স্কুল ড্রেস, বন্ধুর পায়ে হাওয়াই চটি… ১৯৯৮-এ ফিরে গেলেন ‘থালাইভি’

সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারে বড় হয়েছেন কঙ্গনা। পরিবারে অভিনয়ের কোনও লিনিয়েজ নেই। আর পাঁচটা পরিবারের মতোই তাঁর ছোটবেলা। সেই ছোটবেলা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতেই নেটিজেনরাও পেরেছেন 'কানেক্ট' করতে।

Kangana Ranaut: ধুলোমাখা স্কুল ড্রেস, বন্ধুর পায়ে হাওয়াই চটি... ১৯৯৮-এ ফিরে গেলেন 'থালাইভি'
স্কুল ড্রেসে কঙ্গনা।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Sep 26, 2021 | 8:14 AM

হঠাৎ করেই বেশ খানিকটা পিছিয়ে গিয়েছেন বলিপাড়ার কুইন। স্মৃতির সরণী বেয়ে পৌঁছে গিয়েছেন ১৯৯৮ সালে। পৌঁছে গিয়েছেন হিমাচল প্রদেশের এক অজানা জায়গায়, যেখানে তিনি বড় হয়ে উঠেছেন।

স্কুলড্রেসে ছবি শেয়ার করেছেন কঙ্গনা। ছাপোষা স্কুল ড্রেস, তাতে বিলাসিতার লেশমাত্র নেই। স্কুল ড্রেসের কোথাও আবার লেগে রয়েছে ময়লা। জুতো পরেছেন, কিন্তু মোজা নেই। পাশে দাঁড়ানো বন্ধুটির পায়ে আবার হাওয়াই চটি। ছবি শেয়ার করে কঙ্গনা লিখেছেন, “হিল ভিউ নামক ভ্যালিতে ছোট্ট স্কুল। সাল ১৯৯৮, হিমাচল প্রদেশ।” আরও একটি ছবি শেয়ার করেছেন কঙ্গনা। এবার আর স্কুল ড্রেসে নয়। কোনও এক মন্দিরে। ভগবানের পায়ের কাছে জড়সড় হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন তিনি।

View this post on Instagram

A post shared by Kangana Thalaivii (@kanganaranaut)

সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারে বড় হয়েছেন কঙ্গনা। পরিবারে অভিনয়ের কোনও লিনিয়েজ নেই। আর পাঁচটা পরিবারের মতোই তাঁর ছোটবেলা। সেই ছোটবেলা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতেই নেটিজেনরাও পেরেছেন ‘কানেক্ট’ করতে। তাঁর ছোটবেলায় মালদ্বীপে ছুটি কাটানো নেই, নেই ভাল রেজাল্ট করার পর নিউ ইয়র্কে পার্টি– আর সে কারণেই কমেন্টে নেটিজেনদের একটা বড় অংশ লিখেছেন, “কঙ্গনা, তুমি আমাদেরই মতো”।

বলিউডে বহুদিন যাবৎ নিজেকে সুঅভিনেত্রী বলে চিহ্নিত করেছেন কঙ্গনা। কিন্তু মাঝেমধ্যেই তাঁর বিতর্কিত মন্তব্যে উথালপাথাল হয় নেটপাড়ায়। দিন কয়েক আগে আলিয়া ভাটকে এক বিজ্ঞাপনের কারণে দুষেছিলেন তিনি। তাঁর নিশানা থেকে বাদ যায় না এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীও। তাঁকে নিয়ে সমালোচনাও বিস্তর। কঙ্গনা যদিও দিন কাটান নিজের শর্তেই। মাস কয়েক আগে টুইটারও তাঁকে ব্যান করেছে। এ নিয়ে দিন কয়েক আগে এক কপিল শর্মার রিয়ালিটি শো’য়ে মুখ খুলেছিলেন কঙ্গনা। তিনি বলেন, “যখন করোনা ছিল না তখন আমি ব্যস্ত ছিলাম। যখন কোভিড এল তখন টুইটারে হাজির হলাম। যেই লকডাউন উঠল টুইটার আমায় ব্যান করে দিল।” কঙ্গনা নিজে থেকেই জানান, সেখানে ছয় মাসের বেশি তিনি থাকতে পারেননি। তাঁর কথায়, “আমার বিরুদ্ধে এত মামলা হয়েছে… কম করে ২০০টা এফআইআর হয়েছে রোজ। তার পরেই টুইটার আমায় ব্যান করে দেয়।” যদিও টুইটার ব্যান করে দিলেও ইনস্টাগ্রামে বহাল তবিয়তে রয়েছেন অভিনেত্রী। যুক্ত হয়েছেন এ দেশের ‘টুইটার’ কু নামক একটি অ্যাপেও।