‘চোলি কে পিছে ক্যায়া হ্যায়…চোলি কে পিছে…’
৯০এর দশকে মুক্তি পাওয়া ‘খলনায়ক’ ছবির ওই গান যেন রাতারাতি আলোড়ন তুলে দিয়েছিল সিনে দুনিয়ায়। গানের ভাষা নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন কেউ কেউ তবে গান হয়েছিল সুপারহিট। সুভাষ ঘাইয়ের পরিচালনা, হিরো সঞ্জয় দত্ত, হিরোইন মাধুরী দীক্ষিত। অন্যদিকে ওই আইটেম সংয়ে দেখা গিয়েছিল নীনা গুপ্তকে। ছিলেন মাধুরীও। ইলা অরুণ এবং অলকা ইয়াগ্নিকের যুগলবন্দীতে সেই গান পেয়েছিল অন্য মাত্রা। কিন্তু ওই গানের শুটের সময়েই এমন অভিজ্ঞতার শিকার হতে হয়েছিল অভিনেত্রী নীনা গুপ্তাকে যা তিনি আজও ভুলতে পারেননি। নিজেই আত্মজীবনীতে সেই ঘটনাই শেয়ার করেছেন নীনা।
ছবিতে নীনার পোশাক ছিল গুজরাতি আদিবাসী পোশাক। তাঁকে যখন সাজসজ্জা করিয়ে নিয়ে আসা হয় হঠাৎই তাঁকে দেখে পরিচালক সুভাষ ঘাই সবার সামনে চিৎকার করে ওঠেন ‘কুছ ভরো’। কী ‘ভরা’র কথা বলছেন তা বুঝতে সে দিন অসুবিধে হয়নি নীনার, এ কথা তিনি নিজেই বলেছেন আত্মজীবনীতে।
শারীরিক গঠন নিয়ে এ হেন মন্তব্য করায় সেদিন আর শুটিং করতে পারেননি। পর দিন যদিও শুটিং করেছিলেন তবে, তাঁকে পরতে হয়েছিল, ‘হেভি প্যাডেড ব্রা’। নীনার কথায়, সুভাষ ঘাইয়ের এর পরে যদিও পছন্দ হয়েছিল তাঁর ‘আউটফিট’ । নীনা জানিএয়ছেন, অপমানিত বোধ করলেও সুভাষ ঘাইয়ের উপর সেদিন তিনি রেগে যাননু। নীনার কথায়, কাজের ব্যাপারে ঘাই যেহেতু একবারেই আপস করা পছন্দ করেন না সেই কারণেই অমন নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি।
আত্মজীবনীতে আরও নানা কথাই শেয়ার করেছেন নীনা। ভিভের সঙ্গে সম্পর্কের আগেও যে তাঁর একবার বিয়ে হয়েছিল সে কথাও লিখেছেন অকপটে।
আরও পড়ুন-দীর্ঘ এক মাসের লড়াই শেষ, বাবাকে হারালেন রুদ্রজিৎ
‘চোলি কে পিছে ক্যায়া হ্যায়…চোলি কে পিছে…’
৯০এর দশকে মুক্তি পাওয়া ‘খলনায়ক’ ছবির ওই গান যেন রাতারাতি আলোড়ন তুলে দিয়েছিল সিনে দুনিয়ায়। গানের ভাষা নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন কেউ কেউ তবে গান হয়েছিল সুপারহিট। সুভাষ ঘাইয়ের পরিচালনা, হিরো সঞ্জয় দত্ত, হিরোইন মাধুরী দীক্ষিত। অন্যদিকে ওই আইটেম সংয়ে দেখা গিয়েছিল নীনা গুপ্তকে। ছিলেন মাধুরীও। ইলা অরুণ এবং অলকা ইয়াগ্নিকের যুগলবন্দীতে সেই গান পেয়েছিল অন্য মাত্রা। কিন্তু ওই গানের শুটের সময়েই এমন অভিজ্ঞতার শিকার হতে হয়েছিল অভিনেত্রী নীনা গুপ্তাকে যা তিনি আজও ভুলতে পারেননি। নিজেই আত্মজীবনীতে সেই ঘটনাই শেয়ার করেছেন নীনা।
ছবিতে নীনার পোশাক ছিল গুজরাতি আদিবাসী পোশাক। তাঁকে যখন সাজসজ্জা করিয়ে নিয়ে আসা হয় হঠাৎই তাঁকে দেখে পরিচালক সুভাষ ঘাই সবার সামনে চিৎকার করে ওঠেন ‘কুছ ভরো’। কী ‘ভরা’র কথা বলছেন তা বুঝতে সে দিন অসুবিধে হয়নি নীনার, এ কথা তিনি নিজেই বলেছেন আত্মজীবনীতে।
শারীরিক গঠন নিয়ে এ হেন মন্তব্য করায় সেদিন আর শুটিং করতে পারেননি। পর দিন যদিও শুটিং করেছিলেন তবে, তাঁকে পরতে হয়েছিল, ‘হেভি প্যাডেড ব্রা’। নীনার কথায়, সুভাষ ঘাইয়ের এর পরে যদিও পছন্দ হয়েছিল তাঁর ‘আউটফিট’ । নীনা জানিএয়ছেন, অপমানিত বোধ করলেও সুভাষ ঘাইয়ের উপর সেদিন তিনি রেগে যাননু। নীনার কথায়, কাজের ব্যাপারে ঘাই যেহেতু একবারেই আপস করা পছন্দ করেন না সেই কারণেই অমন নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি।
আত্মজীবনীতে আরও নানা কথাই শেয়ার করেছেন নীনা। ভিভের সঙ্গে সম্পর্কের আগেও যে তাঁর একবার বিয়ে হয়েছিল সে কথাও লিখেছেন অকপটে।