এভাবে কাঁদছেন শ্রেয়া ঘোষাল! ‘এমনটা কোনও দিন দেখা যায়নি’
Shreya Ghoshal: চোখ জলে ভরে উঠেছে... চোখ বেয়ে সেই জল নেমে আসছে গালে। কান্না কিছুতেই চাপতেই পারছেন না তিনি। তিনি অর্থাৎ শ্রেয়া ঘোষাল। এতটা আবেগঘন কেন হয়ে উঠলেন তিনি? কী ঘটেছে তাঁর সঙ্গে? না, দুঃখ তিনি পাননি, পাননি আঘাতও। এ কান্না সঙ্গীতের বিমূর্ততার।
চোখ জলে ভরে উঠেছে… চোখ বেয়ে সেই জল নেমে আসছে গালে। কান্না কিছুতেই চাপতেই পারছেন না তিনি। তিনি অর্থাৎ শ্রেয়া ঘোষাল। এতটা আবেগঘন কেন হয়ে উঠলেন তিনি? কী ঘটেছে তাঁর সঙ্গে? না, দুঃখ তিনি পাননি, পাননি আঘাতও। এ কান্না সঙ্গীতের বিমূর্ততার। যা গানের মধ্যে দিয়ে এক রিয়ালিটি শো-র মঞ্চে সৃষ্টি করেছিলেন বাংলার দুই ছেলে মেয়ে শুভদীপ দাস চৌধুরী ও অনন্যা পাল। ‘ইন্ডিয়ান আইডল’-এর মঞ্চে শ্রীমদ রামায়ণ-র প্রচারে ভালবাসার গান বেছে নিয়েছিলেন দু’জনে। হরিহরণে গলায়, এ আর রহমানের সুরে, ‘বম্বে’ ছবির সেই আইকনিক গান ‘তু হি রে’ গাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটে যায় সেই ঘটনা। এতটাই ভালবেসে, দরদ গিয়ে গান গাওয়া হয় যে, নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি শ্রেয়া। চোখ জলে ভরে ওঠে তাঁর। কেঁদে ফেলেন তিনি। ওদিকে তখন আরও দুই বিচারক কুমার শানু আর বিশাল দাদলানির চোখেও জল।
এর আগে গান শুনতে শুনতে বারেবারে কেঁদে ফেলার ‘বদনাম’ নিয়ে ঘুরতে হয়েছিল গায়িকা নেহা কক্করকে। অনেকেই দাবি করেছিলেন প্রচারের আলোয় থাকার জন্যই নাকি কান্নার ‘অভিনয়’ করেন নেহা। তবে শ্রেয়ার ক্ষেত্রে এমন কোনও অভিযোগ ওঠেনি। বরং তাঁকে সমর্থন করে নেটিজেনদের একটা বড় অংশের বক্তব্য, “এমন গাইলে তো চোখে জল আসবেই।”
এর আগেও ওই রিয়ালিটি শো’র মঞ্চে শ্রেয়াকে হাউহাউ করে কাঁদতে দেখা গিয়েছিল। । দৃষ্টিশক্তিহীন মেনুকার গলায় গান শুনে কেঁদে ফেলেন তিনি। সঙ্গীতের সার্থকতা তো এখানেই। কে বলেছে, অশ্রু শুধু কষ্টেরই হয়?
View this post on Instagram