ভাই বা বোনের সঙ্গে মুখ দেখাদেখি বন্ধ! সিবলিং ডিভোর্স কি বাড়ছে?
সিবলিং ডিভোর্স হলো, ভাই-বোনের বিচ্ছেদ। বা দুই ভাইয়ের মধ্যে বিচ্ছেদ। অথবা দুই বোনের মধ্যে বিচ্ছেদ। বাবা-মায়ের দুই সন্তানের মধ্যে কখনও গভীর বন্ধুত্ব থাকে। আবার কখনও তাঁদের বনিবনা হয় না। তবে এত দিন সেটা সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘোষণা করার চল ছিল না। বলিউডে একের পর এক এমন ঘটনা ঘটায়, এখন প্রশ্ন, সিবলিং ডিভোর্স কি ট্রেন্ডে পরিণত হবে?

বলিউডে নিন্দার ঝড়! এবার কি শুরু হয়ে গেল সিবলিং ডিভোর্সের ট্রেন্ড? সিবলিং ডিভোর্স হলো, ভাই-বোনের বিচ্ছেদ। বা দুই ভাইয়ের মধ্যে বিচ্ছেদ। অথবা দুই বোনের মধ্যে বিচ্ছেদ। বাবা-মায়ের দুই সন্তানের মধ্যে কখনও গভীর বন্ধুত্ব থাকে। আবার কখনও তাঁদের বনিবনা হয় না। তবে এত দিন সেটা সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘোষণা করার চল ছিল না। বলিউডে একের পর এক এমন ঘটনা ঘটায়, এখন প্রশ্ন, সিবলিং ডিভোর্স কি ট্রেন্ডে পরিণত হবে? কক্কর পরিবারের অবস্থা দেখুন। একটা সময়ে এই পরিবারের ভাই-বোনের পারিবারিক লড়াইয়ের গল্প শুনে চোখে জল এসেছিল দর্শকদের। কিন্তু গায়িকা সোনু কক্করের সাম্প্রতিক পোস্ট তাক লাগিয়ে দিয়েছে। কিছুদিন ধরে বিতর্কের কেন্দ্রে রয়েছেন নেহা কক্কর। নেহার মায়ের পেটের বড় বোন সোনু সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ”ভাঙা মন নিয়ে জানাচ্ছি যে, আমি আর দুই অতি গুণী মানুষ নেহা কক্কর ও টোনি কক্করের দিদি নই। আমার এই সিদ্ধান্ত নিতে বেশ কষ্ট হয়েছে। আজ সত্যিই ভেঙে পড়েছি!”
গায়ক আরমান মালিকের ভাই আমাল মালিক এমনই একটা পোস্ট করেছিলেন। যেখানে তিনি বাবা-মা ডাবু মালিক এবং জ্যোতি মালিকের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের কারণে সম্পর্ক ছিন্ন করেন। আমাল মালিকের দাবি, তিনি তাঁর পরিবারের জন্য রক্ত-ঘাম ঝরিয়েছেন। কিন্তু ক্রমাগত তাঁকে অবজ্ঞা করা হচ্ছিল। যার ফলে ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশন ধরা পড়ে। বলিউডের তারকারা এমন সব পোস্ট দেওয়ার পর নেটিজেনদের অনেকে বিরক্ত। তবে একজন লিখেছেন, ”পরিবারের কারও খারাপ কাজের জন্য অন্য কাউকে হেনস্থা হতে হলে, সে বিচ্ছেদের পথ নিতেই পারে। সিবলিং ডিভোর্স আরও বাড়বে সামনের চার-পাঁচ বছরে।”





