Ananya Panday: প্রেমিকের কথা শেষমেশ স্বীকার করেই নিলেন অনন্যা, কে সেই পুরুষ?
Ananya Panday: সরাসরি হ্যাঁ না বললেও কথায় বার্তায়, আকার ইঙ্গিতে যেন বুঝিয়েই দিলেন আর সিঙ্গল নন তিনি। আর প্রেমিকের নাম? সবটাই যেন অনন্যার জীবনে এখন 'ওপেন সিক্রেট'।
অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করেই নিলেন অনন্যা পান্ডে। সরাসরি হ্যাঁ না বললেও কথায় বার্তায়, আকার ইঙ্গিতে যেন বুঝিয়েই দিলেন আর সিঙ্গল নন তিনি। আর প্রেমিকের নাম? সবটাই যেন অনন্যার জীবনে এখন ‘ওপেন সিক্রেট’।
এক সাক্ষাৎকারে এক ভক্ত অনন্যাকে সরাসরি প্রশ্ন করে বসেন, অভিনেত্রী সিঙ্গল নাকি? উত্তরে অনন্যাও কালবিলম্ব দেরি না করে উত্তর দেন, ‘তিনি সুখী’। সোজা প্রশ্নের সোজা উত্তর দেননি অনন্যা। তিনি যে সিঙ্গল সে কথাও কিন্তু এক বারও স্বীকার করেননি। আবার বলিপাড়ার ট্রেন্ড অনুযায়ী, সম্পর্ক লুকিয়েই রাখতে চেয়েছেন। এখানেই শেষ নয়। আরও এক সাক্ষাৎকারে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, তাঁর প্রিয় কো-স্টার কে? উত্তরে অনন্যা প্রথমেই যার নাম বলেন তিনি ঈশান খট্টর। শাহিদ কাপুরের ছোট ভাই। ধড়ক ছবির মধ্যে দিয়েই বলিউডে পথ চলা শুরু হয়েছিল যার।
দুজনে।
বিগত বেশ কিছু মাস ধরেই এই ঈশানের সঙ্গেই অনন্যার প্রেমের খবরে উত্তাল বলিপাড়া। বর্ষশেষে একসঙ্গে ছুটি কাটানো হোক অথবা শাহিদ কাপুরের জন্মদিন– অনন্যা আর ঈশানকে দেখা গিয়েছে একসঙ্গে। তবে শুধু যে অনন্যার ভাল সময়েই ঈশান সঙ্গে ছিলেন এমনটা নয়। গত বছরের শেষের দিকে আরিয়ান খান মাদক মামলায় যখন নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর তরফে ডাক পড়ে অন অনন্যা পান্ডেরও তখনও কিন্তু তাঁর পাশে ছিলেন ঈশান। অনন্যার বাড়িতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। এমনকি তাঁর জন্মদিনেও ভালবাসার ইনস্টা পোস্ট করেছিলেন অভিনেতা। কিন্তু সম্পর্কে থাকার কথা এখনও পর্যন্ত কেউই মুখ ফুটে বলেননি এযাবৎ। গুড ফ্রেন্ড বলেই এড়িয়ে গিয়েছে। তবে কিং খানই তো শিখিয়্ব গিয়েছেন ‘প্যায়ার দোস্তি হ্যায়’। সিঙ্গলহুড পিছনে ফেলে আসার কথা স্বীকার করেই নিয়েছেন অনন্যা, প্রেমিকের নাম প্রকাশ্যে আনা কি এখন শুধু সময়েরই অপেক্ষা?
প্রসঙ্গত, অনন্যা ও ঈশান দুজনেই স্টারকিড। অনন্যা চাঙ্কি পান্ডের মেয়ে অন্যদিকে ঈশান পঙ্কজ কাপুরের ছেলে। এই মুহূর্তে দুজনেই বলিউডে বেশ ট্রেন্ডিং। মাস খানেক আগে মুক্তি পেয়েছিল অনন্যা অভিনীত ছবি ‘গেহরাইয়া’। ছবিতে তাঁর চরিত্রটি বেশ পছন্দ হয়েছিল দর্শকের। নিজের বেড়াজাল থেকে বেরিয়ে এসে অভিনয় করেছেন অনন্যা– এ কথা এক বাক্যে স্বীকার করেছিলেন নেটিজেন থেকে চিত্র সমালোচকরা।