‘টুম্পা সোনার হাম্পি’ ছিল। এখন ‘সানগ্লাস’-এ চোখ পড়েছে ‘কনফিউজ়ড পিকচার’ এবং কোং-এর। ‘কনফিউজ়ড পিকচার’ ইউটিউব চ্যানেলে ৭ লক্ষ ১৩ হাজার সাবস্ক্রাইবার। একটা গানে ভাইরাল হয়েছিল তাঁদের ‘টুম্পা’। সেই ‘টুম্পা’ মেকার্স সৌজন্য আসতে চলেছে প্রথম শর্ট ফিল্ম। ‘সানগ্লাস’। গল্পটা অনেকটা এমন—একটি ছেলে (আরিয়ান ভৌমিক), হঠাৎ সকাল উঠে দেখে সবার আসপাশের সব মানুষের চোখে রয়েছে সানগ্লাস। এমনকি যখন সে আয়নায় সামনে নিজেকে দেখে, চমকে যায় কারণ তাঁর প্রতিবিম্বতেও রয়েছে সে-ই সানগ্লাস। শরীরে কোনও অসুখ নেই, না কোনও মনের। হন্যে হয়ে সে খুঁজতে থাকে এই অদ্ভুত সমস্যার কারণ। একজন ডাক্তার তাঁকে বলেন, অতিরিক্ত নেশার কারণে এমন হতে পারে। সে তা-ই বিশ্বাস করে নেয়। ওষুধ খাওয়াও শুরু করে। কিন্তু তারপর একদিন…। না, শর্ট ফিল্মের গল্পটা শর্ট হওয়াই প্রয়োজন।
কথা হচ্ছিল ফিল্মের মুখ্য অভিনেতা আরিয়ানের সঙ্গে। তিনি বললেন ‘আমি আমার বন্ধুদের সঙ্গে কাজ করেছি, সিনেমা করছি ভেবে করিনি। গল্প শুনেই মনে হয়েছিল, বেশ জমাটি। আমি অরিজিতের (পরিচালক) সঙ্গে মিউজিক ভিডিয়োতে কাজ করেছি, তাই ছবি করতে গিয়ে কোনও অসুবিধে হয়নি।’
‘সানগ্লাস’-এ অভিনয় করেছেন বর্ষীয়ান অভিনেতা অরুণ মুখোপাধ্যায়ও। তাঁর সঙ্গে অভিনয় নিয়ে আরিয়ান বললে, “আমি ভাগ্যবান যে এমন এক লিজেন্ডের সঙ্গে কাজ করতে পেরেছি।” কোভিড পরিস্থিতিতে বিনোদনের বাজারে ওটিটি কিংবা ইউটিউব চ্যানেল অন্ধের যষ্ঠি। পরিচালক অরিজিৎ সরকার সুর টেনে বললেন, “মুম্বইয়ের মতো আমাদের এখানে শর্ট ফিল্ম ডিস্ট্রিবিউট হয় না। আর যা পরিস্থিতি ওটিটি কিংবা ইউটিউব চ্যানেল ছাড়া ছবি দেখানোর অবকাশও নেই তাই ঠিক করেছি, আগামি ৫ বছর শর্ট ফিল্ম কিংবা ওয়েব সিরিজ বানাব।”
‘টুম্পা সোনার হাম্পি’ ছিল। এখন ‘সানগ্লাস’-এ চোখ পড়েছে ‘কনফিউজ়ড পিকচার’ এবং কোং-এর। ‘কনফিউজ়ড পিকচার’ ইউটিউব চ্যানেলে ৭ লক্ষ ১৩ হাজার সাবস্ক্রাইবার। একটা গানে ভাইরাল হয়েছিল তাঁদের ‘টুম্পা’। সেই ‘টুম্পা’ মেকার্স সৌজন্য আসতে চলেছে প্রথম শর্ট ফিল্ম। ‘সানগ্লাস’। গল্পটা অনেকটা এমন—একটি ছেলে (আরিয়ান ভৌমিক), হঠাৎ সকাল উঠে দেখে সবার আসপাশের সব মানুষের চোখে রয়েছে সানগ্লাস। এমনকি যখন সে আয়নায় সামনে নিজেকে দেখে, চমকে যায় কারণ তাঁর প্রতিবিম্বতেও রয়েছে সে-ই সানগ্লাস। শরীরে কোনও অসুখ নেই, না কোনও মনের। হন্যে হয়ে সে খুঁজতে থাকে এই অদ্ভুত সমস্যার কারণ। একজন ডাক্তার তাঁকে বলেন, অতিরিক্ত নেশার কারণে এমন হতে পারে। সে তা-ই বিশ্বাস করে নেয়। ওষুধ খাওয়াও শুরু করে। কিন্তু তারপর একদিন…। না, শর্ট ফিল্মের গল্পটা শর্ট হওয়াই প্রয়োজন।
কথা হচ্ছিল ফিল্মের মুখ্য অভিনেতা আরিয়ানের সঙ্গে। তিনি বললেন ‘আমি আমার বন্ধুদের সঙ্গে কাজ করেছি, সিনেমা করছি ভেবে করিনি। গল্প শুনেই মনে হয়েছিল, বেশ জমাটি। আমি অরিজিতের (পরিচালক) সঙ্গে মিউজিক ভিডিয়োতে কাজ করেছি, তাই ছবি করতে গিয়ে কোনও অসুবিধে হয়নি।’
‘সানগ্লাস’-এ অভিনয় করেছেন বর্ষীয়ান অভিনেতা অরুণ মুখোপাধ্যায়ও। তাঁর সঙ্গে অভিনয় নিয়ে আরিয়ান বললে, “আমি ভাগ্যবান যে এমন এক লিজেন্ডের সঙ্গে কাজ করতে পেরেছি।” কোভিড পরিস্থিতিতে বিনোদনের বাজারে ওটিটি কিংবা ইউটিউব চ্যানেল অন্ধের যষ্ঠি। পরিচালক অরিজিৎ সরকার সুর টেনে বললেন, “মুম্বইয়ের মতো আমাদের এখানে শর্ট ফিল্ম ডিস্ট্রিবিউট হয় না। আর যা পরিস্থিতি ওটিটি কিংবা ইউটিউব চ্যানেল ছাড়া ছবি দেখানোর অবকাশও নেই তাই ঠিক করেছি, আগামি ৫ বছর শর্ট ফিল্ম কিংবা ওয়েব সিরিজ বানাব।”