AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

সইফের হাতে এক অদ্ভুত ট্যাটু, পাপারাৎজির ক্যামেরায় ধরা পড়ল ছবি

ট্যাটুর নাম ‘দ্য আই অফ প্রভিডেন্স’। যার অর্থ ঈশ্বরের চোখ মানবজাতির উপর সর্বক্ষণ রয়েছে।

সইফের হাতে এক অদ্ভুত ট্যাটু, পাপারাৎজির ক্যামেরায় ধরা পড়ল ছবি
সইউ-করিনা
| Updated on: Dec 16, 2020 | 6:17 PM
Share

হিমাচলে লম্বা ছুটি কাটিয়ে মুম্বইতে ফিরলেন সইফ এবং করিনা। ধর্মশালায় চলছিল ‘ভূত পুলিশ’-এর টানা শুটিং। সপ্তাহের শুরুতে সপরিবারে মুম্বইনগরীতে ফিরলেন সইফ-করিনা এবং তৈমুর।

পাপারাৎজির তোলা ছবিতে সইফের হাতে দেখা গেল অদ্ভুত এর বড় ট্যাটু। সইফ এবং করিনা হাঁটতে বেড়িয়ে ছিলেন। সইফের পরনে নীল টি-শার্ট, ব্ল্যাক ট্র্যাক প্যান্ট আর মাথায় রেড ব্যান্ডানা। পাশে ছিলেন করিনা পরনে পিঙ্ক লং ড্রেস। দু’জনের মুখে সাদা মাস্ক। তবে পাপারাৎজির চোখ এড়াতে পারেননি বলিউডের চর্চিত যুগল। একের পর এক ছবি উঠেছে যুগলের। এবং সে ছবিতেই ধরা পড়ল সইফের বাঁ হাতে সদ্য করনো পেল্লাই এক ট্যাটু। তাতে আঁকা দু’টো পিরামিডের মাঝে উঁকি দিচ্ছে একটি বড় চোখ। অনেকের মতে এই ট্যাটুর নাম ‘দ্য আই অফ প্রভিডেন্স’। যার অর্থ ঈশ্বরের চোখ মানবজাতির উপর সর্বক্ষণ রয়েছে।

পাপারাৎজির তোলা এক ভিডিওতে সইফকে বলতে শোনা যাচ্ছে, “ক্যামেরা তো এখন গেটের ভিতরে চলে এসেছে।” এবং তাঁর উত্তরে স্ত্রী করিনা বলেন, ‘হ্যাঁ আমি জানি’। প্রসঙ্গত সইফকে বছর শুরুর ছবি ‘তানাহাজি’তে শেষ দেখা গিয়েছে। ওম রাউতের ছবি ‘আদিপুরুষ’-এ রাবণের চরিত্রে অভিনয় করতে চলেছেন সইফ। এক সাক্ষাৎকারে সইফ বলেছিলেন লঙ্কেশের (রাবণ) মানবিক দিকও তুলে ধরা হবে ছবিতে। জানা যাবে ঠিক কী কারণে তিনি সীতাকে অপহরণ করেছিলেন। সইফের এই বক্তব্য সমালোচনার ঝড় উঠেছিল এবং সে কারণে তিনি ক্ষমাও চান।

View this post on Instagram

A post shared by Nora (@bollywood_news_23)

সইফ বলেন যে তিনি তাঁর বক্তব্যে কাউকে আঘাত করতে চাননি। এবং ছবিটিতে কোনও কিছুই  ‘বিকৃত’ করে উপস্থাপন করা হবে না। তাঁর বিবৃতিতে লেখা ছিল, “একটি সাক্ষাৎকারে আমার বক্তব্য বিতর্ক সৃষ্টি করেছে এবং মানুষের অনুভূতিকে আঘাত করেছে। এটা একেবারে ইচ্ছাকৃতভাবে করা নয়। আমি ক্ষমাপ্রার্থী এবং আমার সেই বক্তব্যটি প্রত্যাহার করছি। ভগবান রাম আমার কাছে ন্যায়বিচার এবং বীরত্বের প্রতীক হয়েই থাকবেন। ‘আদিপুরুষ’ অশুভর উপর শুভর জয়লাভের এক গল্প। এবং আমাদের গোটা টিম একসঙ্গে কাজ করছি এ উদ্দেশ্যে নিয়েই যে এই মহাকাব্য কোনওভাবে বিকৃত না হয়।“