Bhaswar Chatterjee: কাশ্মীরে গিয়ে নতুন খাবার হারিসার স্বাদ পেলেন ভাস্বর

TV9 Bangla Digital | Edited By: স্বরলিপি ভট্টাচার্য

Oct 22, 2021 | 9:23 PM

Bhaswar Chatterjee: শ্রীনগরের প্রায় ১০০ বছরের পুরনো এক হোটেলে এই খাবার খেয়েছেন ভাস্বর। যে ভাবে এই খাবার রান্না করা বয় এবং পরিবেশন করা হয়, তা এক কথায় অসাধারণ।

Bhaswar Chatterjee: কাশ্মীরে গিয়ে নতুন খাবার হারিসার স্বাদ পেলেন ভাস্বর
ভাস্বর চট্টোপাধ্যায়। ছবি: ফেসবুক থেকে গৃহীত।

Follow Us

চলতি বছরের পুজো কাশ্মীরে কাটিয়েছেন অভিনেতা ভাস্বর চট্টোপাধ্যায়। বেড়াতে গিয়ে নিত্যনতুন অভিজ্ঞতা হয়েছে তাঁর। সে সব অভিজ্ঞতাই সোশ্যাল মিডিয়ায় অনুরাগীদের সঙ্গে শেয়ার করে নিয়েছেন তিনি। ঠিক যেমন হারিসা। ভাস্বরের এক কাশ্মীরি বন্ধু ব্রেকফাস্টে তাঁকে নিমন্ত্রণ জানান। হারিসা খাওয়ার নিমন্ত্রণ ছিল অভিনেতার। এই খাবারের স্বাদ প্রথম বার উপভোগ করলেন অভিনেতা।

ফেসবুকে একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন ভাস্বর। সেখানে দেখা যাচ্ছে হারিসা সার্ভ করার পদ্ধতি। শ্রীনগরের প্রায় ১০০ বছরের পুরনো এক হোটেলে এই খাবার খেয়েছেন ভাস্বর। যে ভাবে এই খাবার রান্না করা বয় এবং পরিবেশন করা হয়, তা এক কথায় অসাধারণ। সেই অভিজ্ঞতাই ভার্চুয়াল দুনিয়ায় বন্ধুদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন তিনি।

বাবাকে নিয়ে কাশ্মীরে গিয়েছিলেন ভাস্বর। ক্ষীর ভবানী মন্দিরে অষ্টমীর পুজো দিয়েছেন তিনি। সেখানকার ছবি এবং ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন অনুরাগীদের সঙ্গে। ভাস্বর ভিডিয়োতে বলেন, ‘এই সেই জল, যা মাঝে মাঝে রং বদলায়। কখনও লাল, কখনও নীল। ক্ষীর ভবানী মন্দিরের একেবারে সামনে আমি। মাকে প্রণাম করব।’

কাশ্মীরের এই ট্রিপে ভাস্বরের দুটো কাজ করতে গিয়েছিলেন। প্রথমত বিখ্যাত ভবানী মন্দিরে অষ্টমী পুজো দেওয়া। স্বয়ং স্বামীজি নাকি এই মন্দিরে গিয়েছিলেন। কথিত আছে রাবণের প্রতিষ্ঠা করা মায়ের এই রূপ হনুমানজি শ্রীলঙ্কা থেকে এখানে নিয়ে এসেছিলেন মায়ের ইচ্ছেতেই। আর দ্বিতীয়ত এক বন্ধুর কাকার বিয়েতে নিমন্ত্রণ রক্ষা করাও ছিল উদ্দেশ্য।

ভাস্বরের বাঁকুড়ার বাড়িতে দুর্গাপুজো হয়। প্রতি বছর সেখানেই যান তিনি। কিন্তু এই বছরের রুটিন একেবারে আলাদা। এ প্রসঙ্গে ভাস্বর বলেছিলেন, “বাঁকুড়ায় আগের বছর কোভিডের মধ্যেও গিয়েছিলাম। আমি আর বাবা। আমাদের অনেক বড় পরিবার। গতবার কোভিডের জন্যই অনেকে আসতে পারেননি। এ ভারও কোভিডের জন্যই বিশেষ কেউ আসতে পারবেন না হয়তো। বাবারা সাত ভাই বোন। বাবার দাদু এই পুজো শুরু করেছিলেন। আত্মীয়রা বেশিরভাগই কলকাতার বাইরে থাকেন। মুম্বই, দিল্লি, ফরিদাবাদ, ইউএস, অস্ট্রেলিয়ায় ছড়িয়ে রয়েছেন আমাদের সব আত্মীয়। যেমন সিনেমায় আমরা দেখি, পুজোর সময় বাড়ির সবাই এসে এক জায়গায় হচ্ছেন। আমাদের বাড়িতেও তাই হয়। গতবার তো জুম কলে আমি সকলকে অঞ্জলি দেখিয়েছিলাম। যারা আসতে পারেনি, নিজেদের জায়গায় বসে জুম মিটে অঞ্জলি দিয়েছিল।”

আরও পড়ুন, Koel Mallick: ‘বাবার সঙ্গে কবির লড়াই’, ঠিক যেন ছোটবেলায় ফিরে গেলেন কোয়েল

আরও পড়ুন, Shantanu Moitra: শান্তনু মৈত্রর গঙ্গোত্রি যাত্রা, সঙ্গী সাইকেল!

Next Article