‘কৃষ্ণকলি’তে সন্তান পেয়েছি, নাতি নাতনির মুখও যেন দেখতে পারি, বললেন তিয়াসা
তিন বছর আগে ১৮ জুন প্রথম টেলিকাস্ট হয়েছিল ধারাবাহিক ‘কৃষ্ণকলি’। শ্যামা হিসেবে অভিনেত্রী তিয়াসা রায়ের সেই প্রথম আত্মপ্রকাশ। প্রথম ধারাবাহিকেই দর্শকের পছন্দের হয়ে উঠেছেন তিনি।
এক কালো মেয়ের গল্প। গান জানা সেই কালো মেয়ে নিজের গুণেই দর্শকের মন জয় করে নিয়েছে গত তিন বছর ধরে। সেই মেয়ে অর্থাৎ শ্যামা। সৌজন্যে জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘কৃষ্ণকলি’।
তিন বছর আগে ১৮ জুন প্রথম টেলিকাস্ট হয়েছিল ধারাবাহিক ‘কৃষ্ণকলি’। শ্যামা হিসেবে অভিনেত্রী তিয়াসা রায়ের সেই প্রথম আত্মপ্রকাশ। প্রথম ধারাবাহিকেই দর্শকের পছন্দের হয়ে উঠেছেন তিনি। তিন বছর পর, আজ অর্থাৎ শনিবার ১০০০ এপিসোডের শুটিং করছেন কলাকুশলীরা। শুটিং সেটেই কেক কেটে সেলিব্রেশন হল। নিজেদের তিন বছরের জার্নির কথাও ভাগ করে নিলেন তাঁরা।
তিয়াষার কথায়, “প্রথম যেদিন এক নম্বর এপিসোডের শুটিং করেছিলাম, জানতাম না একের পাশে একদিন আরও তিনটে শূন্য আসবে। অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে এক এর পাশে তিনটে শূন্য নিয়ে আসার জন্য। ক্যামেররা পিছনেও অনেকে রয়েছেন, সকলের পরিশ্রমে এটা সম্ভব হয়েছে। এই ‘কৃষ্ণকলি’তে এসেই আমি একটা মেয়ে, ছেলে, জামাই পেয়েছি। নাতি নাতনির মুখও যেন দেখে যেতে পারি।”
নেগেটিভ চরিত্রে এই ধারাবাহিকে ভিভান ঘোষকে দেখছেন দর্শক। তিনি বলেন, “আমি অনেক দিন ধরেই ধারাবাহিক করছি। এমন অভিজ্ঞতা আগে হয়নি। সারা জীবন যেন চলে, এমন মনে হচ্ছে। সুশান্ত দাসকে ছাড়া, তাঁর গল্প ছাড়া এটা সম্ভব হত না। এই তিন বছর ধরে উনি আমাদের গাইড করে গিয়েছেন।”
অভিনেতা নীল ভট্টাচার্য, নিবেদিতা মুখোপাধ্যায় সকলেই নিজেদের আনন্দ ভাগ করে নিয়েছেন। দর্শকের কাছে সকলের অনুরোধ, তাঁরা পাশে থাকলে এই ধারাবাহিক আরও অনেক পর্ব এগিয়ে যেতে পারবে।
আরও পড়ুন, কোন অভিমানে বলিউড ছেড়ে দেন অভিনেত্রী ডেলনাজ ইরানি?