Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Inside Story: না বলেছিলেন সব অভিনেতা, কী এমন কাজ করতে রাজি হওয়ায় বাজাজ-মিহিরের চরিত্র পান রনিত?

Ronit Roy: যেহেতু দুই মেগাই ছিল ভীষণ জনপ্রিয়, তাই কাজও হতো ঠিক ততটাই যত্ন সহকারে। আর দুই চরিত্রের ভার সামলাতে দিনে মাত্র ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা ঘুমতেন রনিত রায়।

Inside Story: না বলেছিলেন সব অভিনেতা, কী এমন কাজ করতে রাজি হওয়ায় বাজাজ-মিহিরের চরিত্র পান রনিত?
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 08, 2022 | 8:18 AM

বলিউডে পা রেখেই যে ভাগ্যের চাকা ঘুরে যাবে, এই ধারনা সব ক্ষেত্রে সঠিক নয়। কারণ একটাই, সঠিক সময় সঠিক কাজের খোঁজ হয়তো সকলে পান না। কেউ কেউ আবার সঠিক মানুষের কাছেও সঠিক সময় পৌছে উঠতে পারেন না। তেমনই এক অভিনেতা হলেন রনিত রায় (Ronit Roy)। যিনি বলিউডে পা রাখার পর একটা ভালো কাজের খোঁজে ছিলেন দীর্ঘ দিন। এমনই সময় একতা কাপুরের হাত ধরে ফেরে ভাগ্য। মাত্র তিন মাসের একটি চরিত্রের জন্য রনিত রায়কে ডেকে পাঠান হয়েছিল। ধারাবাহিকের নাম কাসৌটি জিন্দেগি কি (Kasautii Zindagii Kay)। বাজাজের পাঠটি ছিল মাত্র তিন মাসের। তবে এই চরিত্রের জনপ্রিয়তার দিকে নজর রেখে পরবর্তীতে তা বাড়িয়ে দেওয়া হয়। এবং একই সঙ্গে রনিত রায়ের হাতে আসে কিউকি শাস ভী কাভি বহু থি (Kyunki Saas Bhi Kabhi Bahu Thi) ধারাবাহিকের কাজ। সেখানে তাঁকে তুলসীর বিপরীতে মিহিরের চরিত্রের দেখা যায়।

২০০০ সালের দুই জনপ্রিয় ধারাবাহিকে এক সঙ্গে কাজ করতে থাকেন রোহিত রায়। ফলে কাজের চাপ ছিল মারাত্মক। ঝড়ের গতিতে কাজ করতে দেখা যেত তাঁকে। রনিত রায় জানান, অনেকেই তাঁর এই চরিত্রকে পছন্দ করতে না। তবে একতা কাপুর স্পষ্টই জানিয়ে গিয়েছিলেন, যে তিনি এই বিষয় নিশ্চিত যে এই চরিত্র রনিতই করবে। কারণ একটাই, এই বয়সে কেউ চুলে সাদা রঙ করতে রাজি হবে না। রনিত হয়েছিলেন। তাই তিনি পর পর দুই চরিত্র করার জন্যই প্রস্তাব পেয়েছিলেন।

যেহেতু দুই মেগাই ছিল ভীষণ জনপ্রিয়, তাই কাজও হতো ঠিক ততটাই যত্ন সহকারে। আর দুই চরিত্রের ভার সামলাতে দিনে মাত্র ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা ঘুমতেন রনিত রায়। খাবারের জন্য তিনি সেই সময় যতটা ক্ষুধার্থ ছিলেন, কাজের জন্যও ঠিক ততটাই খিদে ছিল তখন তাঁর শরীরে বলেই সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জানান রনিত রায়। তাঁর কথায়, এই দুই ধারাবাহিক তাঁর জীবনের অন্যতম সেরা কাজ হয়েই থেকে গিয়েছে।