AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Shreema Bhattacherjee Breakup: কাঠগড়ায় কি প্রাক্তন প্রেমিক গৌরব? বিচ্ছেদ নিয়ে কী বলেছিলেন শ্রীমা 

Tollywood Relationship: সম্পর্ক নিয়ে তিনি খুব একটা আক্ষেপ আর করেন না। নিজের জীবনটাকে নিজেই গুছিয়ে নিতে চান শ্রীমা তথা বর্তমানে পর্দার দ্যুতি।

Shreema Bhattacherjee Breakup: কাঠগড়ায় কি প্রাক্তন প্রেমিক গৌরব? বিচ্ছেদ নিয়ে কী বলেছিলেন শ্রীমা 
| Edited By: | Updated on: Feb 07, 2023 | 2:35 PM
Share

বেশ গভীর সম্পর্ক ছিল অভিনেত্রী শ্রীমা ভট্টাচার্য (Shreema Bhattacharjee) ও অভিনেতা গৌরব রায় চৌধুরীর (Gourab Roy Chowdhury)। টেলিদুনিয়ার অনেকেই তাঁদের সম্পর্কের কথা জানতেন। নিজেই একটা সময় শ্রীমা রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানিয়েছিলেন যে তিনি একটা সম্পর্কে রয়েছেন। খুঁজে পেয়েছেন মনের মানুষ। তবে সেই সম্পর্ক বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। কিছুদিনের মধ্যেই বিচ্ছেদের খবর প্রকাশ্যে আসে। তবে বেশকিছুদিন তিনি বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খোলেননি কেউই। রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শো-এ এসে প্রথম এই প্রসঙ্গে কথা বলেন শ্রীমা। দিদি নম্বর ১-এর সেটে গিয়ে দিদির প্রশ্ন শুনেই শ্রীমা বলে বসেন, তিনি বর্তমানে কোনও সম্পর্কতেই নেই। নিজে ভাল থাকার চেষ্টা করছেন। পরিবার থেকে বন্ধুরা সকলেই তাঁকে কম বেশি আগলে রাখে। নিজেকে নিজে সময়ও দিচ্ছেন কাজের ফাঁকে।

যদিও বিচ্ছেদ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে গৌরবের নাম নেননি শ্রীমা। তবে যা বলেছিলেন, তাতে বেশকিছুটা স্পষ্ট হয়ে যায় শ্রীমার ইঙ্গিত গৌরবই। তিনি বলেছিলেন, “আমি একটা জিনিস বুঝতে পারলাম। জীবনে কাউকে ধরে রাখা যায় না। যে যাওয়ার, সে যাবেই। এটাকেও আমার শিক্ষা মনে হয়েছে।” তাই সম্পর্ক নিয়ে তিনি খুব একটা আক্ষেপ আর করেন না। নিজের জীবনটাকে নিজেই গুছিয়ে নিতে চান শ্রীমা তথা বর্তমানে পর্দার দ্যুতি।

শ্রীমা রচনাকে বলেছিলেন,  “আমার মধ্যে হয়তো কিছু কমতি রয়েছে। সেটা আমি জানি না। সেই জন্য ভাবছি, নিজে আরও ভাল একজন মানুষ হয়ে উঠব কী ভাবে। অনেকগুলো দিন চলে গিয়েছে। এখন একটু ভাল আছি। মন দিয়ে কাজ করছি।” ফলে সম্পর্ক ভাঙনের দায় গৌরবের ওপর না চাপিয়ে তিনি নিজেই নিজেকে গুছিয়ে নিয়েছিলেন। তাঁর কথায়, পরিবারও বুঝতে পারছে যে তিনি চেষ্টা করছেন ভাল কিছু করার। তাঁর আবদারগুলোও পরিবার রাখতে শুরু করেছিল, শ্রীমার কাছে সেটাই সব থেকে বেশি আনন্দের।