AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Nusrat Jahan: আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদের মাঝে নুসরতের পুজোর শুট, ক্ষুব্ধ অনুরাগীরা লিখলেন…

Tollywood: নায়িকা যাই করুন না কেন তার পরেও তাঁকে নিয়ে আলোচনার শেষ নেই । কথা হচ্ছে অভিনেত্রী নুসরত জাহানের। নায়িকাকে এই মুহূর্তে খুব বেশি বড় পর্দায় দেখা না গেলেও সমাজমাধ্যমের পাতায় নায়িকা খুবই সক্রিয়। গত কয়েক দিনে তাঁকে নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছিল কারণ আরজি কর কাণ্ড নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটে ছিলেন তিনি। তার পর যদিও নিজের বক্তব্য পোস্ট করেন সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায়।

Nusrat Jahan: আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদের মাঝে নুসরতের পুজোর শুট, ক্ষুব্ধ অনুরাগীরা লিখলেন...
নুসরত জাহান।
| Edited By: | Updated on: Aug 22, 2024 | 7:01 PM
Share

প্রতিটি মুহূর্তে তাঁর কাজকর্ম নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ চলে। নায়িকা যাই করুন না কেন তার পরেও তাঁকে নিয়ে আলোচনার শেষ নেই । কথা হচ্ছে অভিনেত্রী নুসরত জাহানের। নায়িকাকে এই মুহূর্তে খুব বেশি বড় পর্দায় দেখা না গেলেও সমাজমাধ্যমের পাতায় নায়িকা খুবই সক্রিয়। নানা ধরনের পোস্ট তিনি সর্বক্ষণ করতেই থাকেন। কখনও সঙ্গী যশ দাশগুপ্তর সঙ্গে তাঁর পোস্ট। কখনও আবার পোষ্যর নানা ধরনের ছবি পোস্ট করতে থাকেন। গত কয়েক দিনে তাঁকে নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছিল কারণ আরজি কর কাণ্ড নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটে ছিলেন তিনি। তার পর যদিও নিজের বক্তব্য পোস্ট করেন সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায়।

কিন্তু তাতেও অনুরাগীদের রোষ থেকে খুব একটা ছাড়া পেলেন না অভিনেত্রী। এবারে আবার কী করেছেন তিনি? নিজের ইনস্টাগ্রামে পুজোর শুটের কিছু ছবি পোস্ট করেছিলেন তিনি। যে পোস্টে দেখা যাচ্ছে যে পুজোর কোনও বিজ্ঞাপনের শুটিং চলছে। ব্যস তারই এক ঝলক দেখার পর থেকেই অশান্তি শুরু। কারণ সকলের একটাই বক্তব্য, এই পরিস্থিতিতে পুজোর কোনও শুট কিছু করতে তাঁর ভাল লাগছে? তাঁর এই ভিডিয়োর স্ক্রিনশট বিভিন্ন পেজে পোস্ট করে অনুরাগীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। তবে এই পরিপ্রেক্ষিতে কোনও উত্তর দেননি নায়িকা।

নুসরতের ইনস্টাগ্রাম স্টোরি

উল্লেখ্য, আরজি কর প্রতিবাদে নুসরত কী লিখেছিলেন তাঁর সমাজমাধ্যমের পাতায়? নায়িকা লিখেছিলেন,‘আরজি করের এই ঘটনা অনেক অস্বস্তিকর প্রশ্ন তুলেছে। সত্যি কি মহিলারা সুরক্ষিত? রাত পর্যন্ত কাজ রার অর্থ বিপদ ডেকে আনা? আমরা কি সত্যি স্বাধীন? আমরা ৭৮ তম স্বাধীনতা দিবসে পা রাখতে চলেছি। যন্ত্রণাদায়ক, তবে এটাই সত্যি কলকাতা আর সিটি অব জয় রইল না। একজন কর্মনিষ্ঠ ডাক্তার রাতে নিজের কর্তব্য পালন করছিলেন, তাঁকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এই মর্মান্তিক ঘটনা চোখে আঙল দিয়ে দেখিয়ে দেয় শহরের নিরাপত্তা হারাচ্ছে। এটা আমাদের ভাবনার অতীত, এই খবরে তাঁর পরিবারের অবস্থা কি ছিল? ন্যায় বিচারের এই লড়াইতে আমি আছি। কর্তৃপক্ষ, ক্ষমতাবানদের কাছে আমার অনুরোধ দ্রুত পদক্ষেপ করা হোক। আমি এমন নিষ্ঠুর কাজের তীব্র নিন্দা জানাই। প্রত্যেকের জন্য একটি নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করার সময় এসেছে।’