AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Swastika Mukherjee: মুরগির উপর যৌন নির্যাতন! শিউরে ওঠা ভিডিয়ো ভাগ করে নিলেন স্বস্তিকা

Tollywood: উত্তপ্ত বাংলা। আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদের আগুন ছড়িয়েছে শহর থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। এক দিকে তিলোত্তমা কাণ্ড। তার পর উঠে আসছে একের পর এক ধর্ষণ, নির্যাতনের ঘটনা উঠে আসছে। এবার আরও এক জঘন্য ঘটনার ভিডিয়ো পোস্ট করলেন অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। অতীতেও এমন অনেক নৃশংস ঘটনার কথা শোনা গিয়েছে। এই ভিডিয়ো দেখলে শিউরে উঠবেন।

Swastika Mukherjee: মুরগির উপর যৌন নির্যাতন! শিউরে ওঠা ভিডিয়ো ভাগ করে নিলেন স্বস্তিকা
| Edited By: | Updated on: Aug 21, 2024 | 6:35 PM
Share

উত্তপ্ত বাংলা। আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদের আগুন ছড়িয়েছে শহর থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। এক দিকে তিলোত্তমা কাণ্ড। তার পর উঠে আসছে একের পর এক ধর্ষণ, নির্যাতনের ঘটনা উঠে আসছে। এবার আরও এক জঘন্য ঘটনার ভিডিয়ো পোস্ট করলেন অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। অতীতেও এমন অনেক নৃশংস ঘটনার কথা শোনা গিয়েছে।

পোষ্যর সঙ্গে যৌন সংগমের খবর অনেক বারই উঠে এসেছে খবরের পাতায়। আবারও এমনই এক জঘন্য মানসিকতার চিত্র উঠে এল। যেখানে পুরুষের যৌন চাহিদার শিকার এক মুরগি। শুনলেই গা যেন শিউরে ওঠে। একটি ছোট ভিডিয়ো রীতিমতো ভাইরাল। ব্যক্তিটির মুখ দেখা না গেলেও। কর্মকাণ্ডটি পুরোই দেখা গিয়েছে ছোট ভিডিয়োতে। স্বস্তিকার ইনস্টাগ্রামের পাতায় গেলেই তা দেখা যাবে। বিরক্তি প্রকাশ করে অভিনেত্রী লেখেন,”খুবই স্পর্শকাতর একটি বিষয়। এ কোন পৃথিবীতে থাকছি আমরা।”

হতাশ অভিনেত্রী। এই প্রথম নয়, তিলোত্তমা কাণ্ডের পর প্রথম থেকেই সরব হয়েছেন তিনি। যদিও এক শ্রেণির মানুষ সরব হয়েছেন, কিন্তু আর এক শ্রেণির মানুষ চুপ আছেন এখনও। তা নিয়েও চলছে সমালোচনা। সেই এক শ্রেণির হয়ে মুখ খুলেছেন স্বস্তিকা। তিনি লেখেন, ‘কে কীভাবে প্রতিবাদ করবে, কে কতদিন দেরি করলো, কে কোন শব্দ ব্যবহার করলো, কে কোনটা এড়িয়ে গেল, কে কে নেই, কে কে আছে… সবকিছু গুরুত্বপুর্ণ, অসম্ভব গুরুত্বপুর্ণ। তবে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ভুলে না যাওয়া, মনে রাখা। স্মৃতিতে রাখা, দগদগে করে রাখা।” তিনি আরও যোগ করেন,”কোনও দিন যেন ভিকটিমকে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে না হয় যে কেন এত বছর পর সে কথা বলছে তার উপর হওয়া নির্যাতন নিয়ে। ভিক্টিমের পোশাক নিয়ে যেন আর কোনও দিন আমরা ব্যতিব্যস্ত না হয়ে পড়ি, ভিকটিম ব্লেমিং দেখলেই যেন আমরা সোচ্চার হই, আর যেই আমাদের ভয় দেখাবে তাকে নাকানিচুবানি খাওয়াতে যেন না ভুলি, প্রশ্ন করতে না ভুলি।”