Devlina Kumar: ওজন বাড়ানোর উপদেশ দেবাশিস-কন্যাকে, উত্তরে কী বললেন দেবলীনা?

Devlina Kumar: দেবাশিস কুমারের রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কে সকলেই ওয়াকিবহাল। একাধারে তিনি বিধায়ক, মেয়র পারিষদ এবং তৃণমূল নেতা। এ হেন দেবাশিস কুমারের অভিনেত্রী-কন্যা দেবলীনা কুমারের শরীর নিয়ে এবার এল মন্তব্য। পাল্টা উত্তর দিলেন তিনিও।

Devlina Kumar: ওজন বাড়ানোর উপদেশ দেবাশিস-কন্যাকে, উত্তরে কী বললেন দেবলীনা?
বাবার সঙ্গে দেবলীনা।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 04, 2023 | 7:00 PM

দেবাশিস কুমারের রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কে সকলেই ওয়াকিবহাল। একাধারে তিনি বিধায়ক, মেয়র পারিষদ এবং তৃণমূল নেতা। এ হেন দেবাশিস কুমারের অভিনেত্রী-কন্যা দেবলীনা কুমারের শরীর নিয়ে এবার এল মন্তব্য। পাল্টা উত্তর দিলেন তিনিও। ওজন বেশ খানিকটা ঝরিয়ে ফেলেছেন দেবলীনা। আর সে কারণেই এক ইউজার তাঁকে লেখেন, “আপনাকে প্রাক্তন ছবিতে বেশ মিষ্টি লাগছিল। আমার মনে হয় তুমি যদি কিছুটা ওজন বাড়াতে তবে আরও সুন্দর লাগত তোমায়।” পাল্টা উত্তর দেন দেবলীনাও। তিনি লেখেন, “অনেক অনেক ধন্যবাদ। তবে আমি আমার এই শারীরিক গঠনে অনেক বেশি স্বস্তিবোধ করি। আমার মনে হয় সবার আগে সেটাই বেশি দরকার যা তোমাকে খুশি করে।” এখানেই শেষ নয়, মেকআপ করা ছবি পোস্ট করেছিলেন তিনি। সে নিয়েও নিজের আপত্তির কথা জানিয়েছেন এক নেটিজেন। একজন লেখেন, “মেকআপ ছাড়া হলে আরও ভাল লাগবে। ব্যক্তিগত মতামত।” উত্তরে তিনি লেখেন, “সে তো অবশ্যই। কিন্তু মেকআপ গুলো বাড়িতে পড়ে পড়ে নষ্ট হচ্ছে তাই একটু লাগিয়ে নিলাম।” ছোটবেলায় দেবলীনার ওজন বেশ বেশি ছিল। অনেক কসরত করে তাঁকে ওজন কমাতে হয়। এই মুহূর্তে তিনি যদিও ফিটনেস ফ্রিক। মাঝেমধ্যেই শেয়ার করেন ফিটনেসের ভিডিয়ো। সাইকেলিংও তাঁর বড়ই পছন্দের। ওদিকে আবার তিনি নৃত্যশিল্পীও। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাচ নিয়ে এই মুহূর্তে পিএইচডি করছেন তিনি। এরই পাশাপাশি তিনি অধ্যাপিকাও। খুব শীঘ্রই তাঁর পিএইচডি শেষ হবে। ডক্টরেট উপাধিরও অধিকারী হবেন তিনি।

বিধায়ক-কন্যা, রয়েছে রাজনৈতিক পরিচয়। সে কারণেই মাঝেমধ্যেই ট্রোলের মুখে পড়তে হয়েছে দেবলীনাকে। এর আগে এ নিয়ে মুখ খুলেছিলেন তিনি। বলেছিলেন, “সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক ট্রোলিং হয় আমাকে নিয়ে। বলা হয় যে আমি বিধায়ক কন্যা এবং এই মুহূর্তে উত্তরকুমারের নাত বউ বলেই আমি প্রচণ্ড প্রিভিলেজড। কিন্তু বিশ্বাস করুন, এর অনেক নেগেটিভ পয়েন্টস আছে। আমাকে অনেক বেশি সচেতন থাকতে হয়। খালি মনে হয়, আমি যা-যা করছি, কিংবা যেভাবে নিজেকে মেলে ধরছি, সেটা হয়তো অনেকের পছন্দ নাও হতে পারে। এবং বিশ্বাস করুন, আমি ভীষণ সফ্ট টার্গেট। মনে করি, আমাকে অনেক কিছু সহজেই শোনানো যায়। ট্রোলাররা কাজ কখন করেন আমি জানি না। তাঁদের একটা ধারণা আছে, তাঁরা সেলেব্রিটিদের যা খুশি তাই বলতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে আমরা টার্গেট হই। আমি একটু বেশিই টার্গেট হই।”