Nusrat -Yash: ‘নীল-সাদা পরে চোর যাচ্ছে’, পোশাকের রঙ দেখেই কটাক্ষ ‘যশরত’কে
Nusrat -Yash: কখনও পোশাক আবার কখনও বা ব্যক্তিগত সম্পর্ক নুসরত জাহান ও যশ দাশগুপ্তকে নিয়ে চর্চার শেষ নেই। আবারও কটাক্ষের মুখে তাঁরা। নীল-সাদা পোশাক পরে দিওয়ালি পার্টিতে যেতেই তাঁদের নিয়ে শুরু হল তুমুল কটাক্ষ। সাদা রঙের পাজামা-পাঞ্জাবি পরেছিলেন যশ।
কখনও পোশাক আবার কখনও বা ব্যক্তিগত সম্পর্ক নুসরত জাহান ও যশ দাশগুপ্তকে নিয়ে চর্চার শেষ নেই। আবারও কটাক্ষের মুখে তাঁরা। নীল-সাদা পোশাক পরে দিওয়ালি পার্টিতে যেতেই তাঁদের নিয়ে শুরু হল তুমুল কটাক্ষ। সাদা রঙের পাজামা-পাঞ্জাবি পরেছিলেন যশ। অন্যদিকে নুসরত পরেছিলেন গ্লিটারি নীলের এক শাড়ি। বলিউডের মতো টলিউডেও এক পাপারাৎজি ট্রেন্ড। এমনই এক পাপারাৎজির হাতে ক্যামেরাবন্দী হন তাঁরা। সেই ভিডিয়ো ভাইরাল হতেই সাংসদের রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে শুরু হয় সমালোচনা। নীল-সাদা রঙ, নুসরতের তৃণমূল সাংসদ পরিচয় সব মিলিয়ে মিশিয়ে একাকার করে আসতে থাকে একের পর এক নেতিবাচক মন্তব্য। অনেকেরই দাবি, পাপারাৎজিকে নিজেরা আসেননি, তাঁরাই ডেকেছেন। অনেকেই আবার মনে করিয়ে দেন, ফ্ল্যাট দুর্নীতি মামলায় কিছু দিন আগেই ইডি দফতরে ডাক পড়েছিল বসিরহাটের সাংসদের।
সাড়ে ছয় ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদও চলেছিল। ২০১৪-১৫ সালে নুসরত যে সংস্থার ডিরেক্টর ছিলেন, সেই ‘সেভেন সেন্সেস ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্রাইভেট লিমিটেড’ব্যাঙ্ক কর্মীদের সঙ্গে ফ্ল্যাট দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ করেন। অভিযোগ, প্রথমে নুসরত তাঁদের আশ্বস্ত করেছিলেন ২ কামরার ফ্ল্যাট দেবেন। প্রতিশ্রুতি পূরণ করেননি। এর পরেই নুসরতের বিরুদ্ধে ব্যাঙ্কের কর্মীরা প্রথমে গড়িয়াহাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। কিন্তু লাভ হয়নি। পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ এনে লিপুর আদালতে গিয়ে মামলা ফাইল করেন প্রতারিতরা। এর পরেই ইডির তলব। যদিও ইডি অফিস থেকে বেরিয়ে মুখ খুলেছিলেন নুসরত। তিনি বলেন, “আমাকে যা যা প্রশ্ন করা হয়েছে সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিয়েছি। যদি ওঁরা আবার আমাকে ডাকেন, যদি প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই আমি আবার যাব। ওঁরা যা যা চেয়েছিলেন আমি সবটাই দিয়েছি।”
View this post on Instagram