কোনও ছবি, সিরিয়াল কিংবা ওয়েব সিরিজ দেখার সময় আমরা দেখি অভিনেতা ও অভিনয়কেই। কতজনই বা মনে রাখি নেপথ্যে থাকা মানুষদের। তেমনই একজন নেপথ্যে থাকা মানুষ স্যান্ডি। বাংলার নায়িকাদের মহলে তাঁকে নিয়ে বেশ টানাটানিও হয়।
তিনি বহু অভিনেত্রীর স্টাইলিং করেন। মিমি থেকে নুসরত, ঋতাভরী থেকে আরও অনেকের। তিনি সন্দীপ। তবে সকলে তাঁকে ভালবেসে ডাকেন ‘স্যান্ডি’ বলেই। স্যান্ডির জন্মদিন ছিল। আর তাঁর এই বিশেষ দিনকে আরও বিশেষ করে তুললেন ঋতাভরী। জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতাও জ্ঞাপন করলেন অভিনেত্রী।
কোনও ছবি, সিরিয়াল কিংবা ওয়েব সিরিজ দেখার সময় আমরা দেখি অভিনেতা ও অভিনয়কেই। কতজনই বা মনে রাখি নেপথ্যে থাকা মানুষদের। তেমনই একজন নেপথ্যে থাকা মানুষ স্যান্ডি। বাংলার নায়িকাদের মহলে তাঁকে নিয়ে বেশ টানাটানিও হয়। সকলেই চান তাঁর স্টাইলে সাজতে। তিনিও কাউকে ফেরান না। সকলকেই সাজিয়ে তোলেন। স্যান্ডির করা কিছু স্টাইলিং কিন্তু ইতিমধ্যেই আইকনিক।
অভিনেত্রী ঋতাভরীর স্টাইলিংয়ের একটা বড় অংশ জুড়ে রয়েছেন স্যান্ডি। সে কথা নিজেই লিখেছেন ঋতাভরী। সঙ্গে পোস্ট করেছেন স্যান্ডির করা কিছু অনবদ্য স্টাইলিংয়ের লুকও।
প্রিয় স্টাইলিস্টের জন্য একটি আবেগঘন ক্যাপশন লিখেছেন ঋতাভরী, “আজ আমার স্টাইলিস্ট স্যান্ডির জন্মদিন। ‘ওগো বধূ সুন্দরী’র ললিতার ব্লাউজ় (এই ব্লাইজ়ের ডিজ়াইন একসময় খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠে) থেকে আমার হলুদ বিকিনি লুক, ‘ওরে মন’ থেকে ফ্যাশন লুক, যে কটি অনবদ্য সাজে আপনারা আমাকে দেখেছেন, সবটাই স্যান্ডির স্টাইল করা। ও কেবল আমার স্টাইলিস্ট নয়, আমার খুব কাছের বন্ধু। শুটিং ফ্লোরে সকলের এনার্জি হাই করে রাখে স্যান্ডি। সবসময় জ্বলজ্বল করে। তুমি খুবই প্রতিভাবান একজন মানুষ। তোমাকে খুব ভালবাসি। আশা করি তুমি সেটা বুঝতে পারো। আমার সবচেয়ে পুরনো বন্ধুকে শুভ জন্মদিন। তোমাকে ও আমাদের ১৩ বছরের বন্ধুত্বকে, চিয়ার্স!”