‘সবাই বলছে খেলা হবে, মানুষ চাইছে চাকরি’, প্রার্থী হয়ে আর কী বললেন যশ?
যশের স্বীকারোক্তি রাজনীতির ব্যাপারে খুব একটা জ্ঞান নেই তাঁর। তাঁর কথায়, “ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলাম রাজনীতি করতে চাই। মানুষের জন্য কাজ করতে চাই।" এরপরেই সতর্ক যশের মন্তব্য, “মানুষের জন্য কাজ করতে চাই কথাটা হয়তো রিপিটেটিভ লাগে। কিন্তু আমি বাবা মায়ের একমাত্র ছেলে, বাবা-মা আমার সঙ্গে থাকে। এখন শুধু বাবা-মা নয় সবার জন্যই কিছু না কিছু করতে চাই। সমাজ থেকে যা নিয়েছি তা ফিরিয়ে দেওয়ার সময় এখন।"
আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে চণ্ডীতলা কেন্দ্র থেকে বিজেপির টিকিটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চলেছেন অভিনেতা যশ দাশগুপ্ত। সোমবার থেকেই প্রচার শুরু করতে চলেছেন তিনি। তাঁর আগে এক্সক্লুসিভলি যশ কথা বললেন TV9 BANGLA-র সঙ্গে। কী প্ল্যানিং তাঁর? কীভাবেই বা চলবে প্রচার? জানালেন তিনি।
যশের স্বীকারোক্তি রাজনীতির ব্যাপারে খুব একটা জ্ঞান নেই তাঁর। তাঁর কথায়, “ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলাম রাজনীতি করতে চাই। মানুষের জন্য কাজ করতে চাই।” এরপরেই সতর্ক যশের মন্তব্য, “মানুষের জন্য কাজ করতে চাই কথাটা হয়তো রিপিটেটিভ লাগে। কিন্তু আমি বাবা মায়ের একমাত্র ছেলে, বাবা-মা আমার সঙ্গে থাকে। এখন শুধু বাবা-মা নয় সবার জন্যই কিছু না কিছু করতে চাই। সমাজ থেকে যা নিয়েছি তা ফিরিয়ে দেওয়ার সময় এখন।”
চন্ডীতলার মানুষের জন্য ঠিক কী কী করতে চান তিনি? কী পরিকল্পনা তাঁর? যশ জানালেন তাঁর ‘টু ডু’ তালিকায় প্রথমেই আসবে স্বাস্থ্য। সেখানকার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতিই হবে লক্ষ্য। পাশপাশি কর্মসংস্থানের দিকেও জোর দিতে চান তিনি। যশের কথায়, “এত বছর ধরে শুনেছি চাকরি নেই। সবাই বাইরে চলে যাচ্ছে চাকরির খোঁজে। আমি মধ্যবিত্ত বাড়ির ছেলে। আমাকে এবং আমার মতো অনেককেই এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছে।” এর পরেই তৃণমূলের সাম্প্রতিক ‘খেলা হবে’ ট্রেন্ডকে কটাক্ষ করে যশের মন্তব্য, “সবাই বলছে খেলা হবে, খেলা হবে, মানুষ চাইছে চাকরি। সেটাই দরকার।”
শিক্ষার দিকেও জোর দেওয়ার ইচ্ছে তাঁর। ইচ্ছে রয়েছে তাঁর কেন্দ্রে লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করারও। তাই নাম ঘোষণার পরেই জোরকদমে প্রচার শুরু করে দিতে চান যশ। ভাগ্যের শিকে ছিঁড়বে কিনা তা অবশ্য জানা যাবে ২ মে। ওই দিনই ঘোষিত হবে নির্বাচনের ফলাফল।