AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Health Tips: অতিরিক্ত ফাস্ট ফুড ও জাঙ্ক ফুড খান? শরীর ‘সাইরেন’ দেবে ঠিক এই সময়

Junk and Fast Food: তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ফাস্ট ফুড ও জাঙ্ক ফুডের নেশা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বাচ্চারাও জাঙ্ক ও ফাস্ট ফুডে আসক্ত হয়ে পড়ছে। আর এখন মোবাইল থাকলে জাঙ্ক ফুড পাওয়া আরও সহজ। অনলাইনে অর্ডার করলেই নিমেষে তা আসে হাতের মুঠোয়।

Health Tips: অতিরিক্ত ফাস্ট ফুড ও জাঙ্ক ফুড খান? শরীর 'সাইরেন' দেবে ঠিক এই সময়
Health Tips: অতিরিক্ত ফাস্ট ফুড ও জাঙ্ক ফুড খান? শরীর 'সাইরেন' দেবে ঠিক এই সময়Image Credit: Getty Images
| Updated on: Dec 28, 2024 | 3:30 PM
Share

হাতে সময় কম, এমন সময় খিদে পাচ্ছে। কিছু একটা খেতে হবে ভাবতে ভাবতেই জাঙ্ক ফুডের দিকে ঝুঁকে পড়েন অনেকেই। এই অভ্যাস বদলানো উচিত। না হলে বড় বিপদ। তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ফাস্ট ফুড ও জাঙ্ক ফুডের নেশা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বাচ্চারাও জাঙ্ক ও ফাস্ট ফুডে আসক্ত হয়ে পড়ছে। আর এখন মোবাইল থাকলে জাঙ্ক ফুড পাওয়া আরও সহজ। অনলাইনে অর্ডার করলেই নিমেষে তা আসে হাতের মুঠোয়। জাঙ্ক ফুড ও ফাস্ট ফুড অতিরিক্ত খেলে শরীর একটা সময় জানান দেবে, আপনি বিপদ সীমার কাছে পৌঁছে গিয়েছেন।

সম্প্রতি TV9 Bangla-র হেলথ প্লাস অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডাক্তার অতনু সাহা, বিশেষজ্ঞ কার্ডিয়াক সার্জন (নায়ারণা-আরএন টেগোর হসপিটাল)। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, যাঁরা কম বয়সে অতিরিক্ত জাঙ্ক ফুড ও ফাস্ট ফুড খেয়েছেন, তাঁদের শরীরে ৩০-৪০ বছর পেরোলেই জানান দেবে নানা সমস্যা।

বিশেষজ্ঞ কার্ডিয়াক সার্জন অতনু সাহা বলেছেন, ‘২০-৩০ বছর বয়সে যাঁরা অতিরিক্ত জাঙ্ক ফুড খেয়েছেন, ধূমপান করেছেন, শরীরচর্চা করেননি, চিনিযুক্ত খাবার বেশি খেয়েছেন তার প্রভাব সঙ্গে সঙ্গে পাওয়া যায় না। সেই সকল ব্যক্তির যখন ৩০-৪০ বছর হবে বা সেই সময় টের পাওয়া যাবে। শরীর খারাপ হবে। সুষম খাবার খেতে হবে। খাদ্যতালিকা থেকে জাঙ্ক ফুড, ফাস্ট ফুড পারলে বাদ দিতে হবে।’

শরীর সুস্থ রাখার পরামর্শ হিসেবে ডাক্তার অতনু সাহা বলেন, ‘সকলকে খাবার যেন নিয়মিত এবং সময়মতো খেতে হবে। শরীরের উপযোগী খাবার খাই। চিন্তা তো এড়িয়ে যাওয়া যায় না। কিন্তু কেউ চাপের পরিস্থিতিতে নিজেকে কী ভাবে সামলাচ্ছেন, পরিস্থিতিত যে ভাবে হ্যান্ডেল করছেন, সেটাই দেখা দরকার। মানুষ অভ্যাসের দাস। যে কোনও অভ্যাস যেমন করা যায়, তেমন ছাড়াও যায়।’