AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Magnesium Deficiency: মাঝে মাঝেই মাথা ব্যথা, হাত-পা অসাড় হয়ে আসে? এই খনিজের অভাব হতে পারে!

Magnesium Deficiency: ম্যাগনেশিয়ামের ভারসাম্যে হেরফের হলে শরীরে নানা পরিবর্তন দেখা যায়। কিছু লক্ষণ আছে যা দেখলে শরীরে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি আছে কিনা তা ধরা পড়ে।

Magnesium Deficiency: মাঝে মাঝেই মাথা ব্যথা, হাত-পা অসাড় হয়ে আসে? এই খনিজের অভাব হতে পারে!
| Updated on: Sep 09, 2024 | 4:25 PM
Share

ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, বা জিঙ্ক এই সব খনিজের আমাদের শরীরে নানা ধরনের কাজ রয়েছে। কোনওটির উপস্থিতির পরিমাণ যদি কম-বেশি হয় তাহলে তা আমাদের শরীরে নানা ছোট থেকে বড় প্রভাব ফেলতে পারে। তেমনই আমাদের শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি খনিজ হল, ম্যাগনেশিয়াম। যা আমাদের শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ক্যালসিয়ামের সঙ্গে জোট বেঁধে হাড়কে শক্ত করা, ব্রেনের কার্যকারিতা বাড়ানো, আপনার মুড নিয়ন্ত্রণ করা, হজমশক্তি বাড়াতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাগনেশিয়াম। এই খনিজের অভাব হলে নিয়মিত ঘুমেও কিন্তু ব্যাঘাত ঘটে। তাই শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে হলে এই খনিজের পরিমাণ কিন্তু ঠিক রাখতেই হবে।

ম্যাগনেশিয়ামের ভারসাম্যে হেরফের হলে শরীরে নানা পরিবর্তন দেখা যায়। কিছু লক্ষণ আছে যা দেখলে শরীরে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি আছে কিনা তা ধরা পড়ে। যেমন সব সময় একটা বমি বমি ভাব, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা, যখন তখন কোনও কারণ ছাড়াই মাথার যন্ত্রণা এই সব কিন্তু ম্যাগনেশিয়াম কমে যাওয়ার লক্ষণ। শুধু এগুলিই নয় তার সঙ্গে রাতের বেলা হঠাৎ পায়ে টান ধরা, হাত-পা অসাড় হয়ে আসা, শরীর দুর্বল হয়ে পড়া, মাঝে মাঝেই কাঁপুনি হওয়া বা হৃদয়ের স্পন্দন বেড়ে যাওয়ার মতো সমস্যাও দেখা যায়। তাই এই সব উপসর্গ দেখলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতিকে কিন্তু অবহেলা করা উচিত নয়। তা নাহলে দীর্ঘদিন শরীরে এই খনিজের অভাবের ফলে উচ্চ রক্তচাপ, টাইপ ২ ডায়াবেটিস বা অস্টিওপোরেসিসের মতো রোগ বাসা বাঁধতে পার শরীরে।

তবে সব থেকে ভাল,সময় থাকতেই সচেতন হওয়া। রোজের ডায়েটে কিছু খাবার রাখলে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। বাদাম জাতীয় খাবার, চিয়া সিড বা নানা রকমের বীজ, গোটা দানা শস্য, মরসুমি শাক, অ্যাভোকাডো, দুধ-দইয়ের মতো খাবারগুলি ডায়েটে রাখুন। তবে এতেও যদি সমস্যার সমাধান না হয় তাহলে নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। প্রয়োজনে আপনাকে ওষুধ খেতে হতে পারে।