AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Uric Acid: রোজকার এই ৫ অভ্যাস চলতে থাকলে রকেটের গতিতে বাড়বে ইউরিক অ্যাসিড, আক্রান্ত হতে পারে কিডনিও

Uric Acid And Kidney Stone: ফ্রুকটোজও পরিমাণে কম খেতে হবে। চিনি, সোডা এসব একেবারে এড়িয়ে চলুন। ফলের রস, কোল্ডড্রিংকের মধ্যে অনেক বেশি পরিমাণে থাকে ফ্রুকটোজ। যা কিডনিতে পাথর তৈরি করে, এমনকী জয়েন্টের ফাঁকে আটকে যেতে পারে। এখান থেকেই জয়েন্টে ব্যথার সমস্যা আসে

Uric Acid: রোজকার এই ৫ অভ্যাস চলতে থাকলে রকেটের গতিতে বাড়বে ইউরিক অ্যাসিড, আক্রান্ত হতে পারে কিডনিও
ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে যা কিছু এড়িয়ে চলবেন
| Edited By: | Updated on: Dec 08, 2023 | 8:45 AM
Share

ইউরিক অ্যাসিড হল একরকম বর্জ্য পদার্থ। শরীরে যদি হঠাৎ কোনও কারণে যদি ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায় তাহলে সেখান থেকে একাধিক সমস্যা হতে পারে। পিউরিন ভেঙে তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। অতিরিক্ত পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে সেখান থেকেও হতে পারে অনেক রকম সমস্যা। রক্তে যদি ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে তখন সেখান থেকে একাধিক সমস্যা আসতে শুরু করে। রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়লে গেঁটেবাত আর সেখান থেকে কিডনিতে পাথর হতে পারে। এছাড়াও জয়েন্টে ব্যথা, ফোলাভাব, বমিভাব, ঘন ঘন প্রস্রাব, বমি হওয়া, প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত পড়া, পিঠের নীচের অংশে ব্যথা, উঠতে বসতে সমস্যা এসবও হতে পারে। ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার ক্ষেক্ষে বেশ কিছু কারণও থাকে।

পিউরিন জাতীয় খাবার খুব বেশি পরিমাণে খেলে খুব বেশি পরিমাণ অ্যালকোহল খেলে উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার খেলে খুব বেশি মিষ্টি খেলে অতিরিক্ত পরিমাণ লবণ সমৃদ্ধ খাবার খেলে

আর তাই প্রথমেই যা করতে হবে তা হল পিউরিন সমৃদ্ধ এই সব খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। খাবার ছাড়াও অ্যালকোহলের মধ্যে থাকে পিউরিন। এর ফলে কিডনিতে পাথর, আর্থ্রাইটিসের সম্ভাবনা থেকে যায়। যে কারণে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে বিয়ার একেবারেই বাদ দিতে হবে।

প্রচুর পরিমাণ চর্বি রয়েছে এমন খাবার বাদ দিতে হবে। মটন, চিলিপর্ক প্রথমেই বাদ রাখুন। সীতের দিনে এই সব খাবার একটু বেশিই খাওয়া হয়। ভাজা খাবার বেশি পরিমাণে খেলে সেখান থেকে আর্থ্রাইটিস ও কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। যে কারণে ওজন বাড়লে ইউরিক অ্যাসিড বাড়তে পারে।

ফ্রুকটোজও পরিমাণে কম খেতে হবে। চিনি, সোডা এসব একেবারে এড়িয়ে চলুন। ফলের রস, কোল্ডড্রিংকের মধ্যে অনেক বেশি পরিমাণে থাকে ফ্রুকটোজ। যা কিডনিতে পাথর তৈরি করে, এমনকী জয়েন্টের ফাঁকে আটকে যেতে পারে। এখান থেকেই জয়েন্টে ব্যথার সমস্যা আসে।

অতিরিক্ত নুন খেলে সেখান থেকেও রক্তচাপ বাড়তে পারে। এর ফলে মস্তিষ্ক, হার্ট, কিডনির কার্যকারিতা বন্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। কারণ ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে শরীরের যাবতীয় বর্জ্য ঠিকমতো পরিষ্কার হয় না। খারাপ রক্ত শরীরের ভেতর জমে থাকাও একদম ঠিক নয়। যে কারণে শরীর ভিতর থেকে পরিষ্কার রাখা খুবই জরুরি। জল বেশি করে খান। কোল্ডড্রিংক, মাটন, বিয়ার এসব একেবারে বাদ দিতে হবে।