Home Remedies for Uric Acid: মুসুর ডাল না ছেড়ে এই ৩ মশলার তৈরি পানীয়তে চুমুক দিন, ২ দিনে কমবে ইউরিক অ্যাসিড
Gout Porblem: হঠাৎ করে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে না। দীর্ঘ দিনের বদভ্যাস, অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া থেকেই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা দেখা দেয়। অত্যধিক পরিমাণে অ্যালকোহল, মাটন, অতিরিক্ত নুন যুক্ত খাবার, চিনিযুক্ত খাবার খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
অত্যধিক পরিমাণে প্রোটিনে ভরপুর খাবার খেলে দেহে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। প্রোটিন থেকেই পিউরিন মেলে। আর এই পিউরিনই ভেঙে তৈরি হয়। এই কারণেই ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়লে মুসুর ডাল, মাটনের মতো উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। ইউরিক অ্যাসিডের বাড়বাড়ন্তের জেরে গাঁটে ব্যথা, এমনকি কিডনিতে পাথর পর্যন্ত হতে পারে। তবে, প্রাথমিক পর্যায়ে গোড়ালি, পায়ের আঙুল, হাতের আঙুল, জয়েন্টে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিডের জমতে থাকে। আর এখান থেকেই শুরু হয় গাউটের সমস্যা।
হঠাৎ করে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে না। দীর্ঘ দিনের বদভ্যাস, অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া থেকেই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা দেখা দেয়। অত্যধিক পরিমাণে অ্যালকোহল, মাটন, অতিরিক্ত নুন যুক্ত খাবার, চিনিযুক্ত খাবার খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। গাউটের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে এবং ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাইরের খাবার, মদ, কোল্ড ড্রিংক্স সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে চলুন।
বর্তমানে বিশ্বজুড়ে প্রায় ১৫ লক্ষ মানুষ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন। এঁদের প্রত্যেকের ডায়েটে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন, ভিটামিন সি, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার রাখতেই হবে। এছাড়া এমন ৩টি উপাদান রয়েছে, যা রোজ খেলে নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে ইউরিক অ্যাসিড। আর এই ৩ উপাদান প্রত্যেক বাঙালির রান্নাঘরেই মেলে। শুধু আপনাকে এই ৩ উপাদান একসঙ্গে খেতে হবে। কীভাবে? সেই টিপসই রইল ইউরিক অ্যাসিডে ভুক্তভুগিদের জন্য।
হলুদ, শুকনো আদা ও মেথির মিশ্রণ-
হলুদের মধ্যে কারকিউমিন যৌগ, দেহে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান হিসেবে কাজ করে। এটি শারীরিক প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। আদা শারীরিক প্রদাহ কমানোর পাশাপাশি হজম স্বাস্থ্য উন্নত করতে সহায়ক। অন্যদিকে, মেথিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি রয়েছে। এই উপাদান শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে।
সমপরিমাণ হলুদ গুঁড়ো, শুকনো আদার গুঁড়ো ও মেথি দানার গুঁড়ো নিন। এই মিশ্রণটি একসঙ্গে মিশিয়ে একটি এয়ার টাইট কোটোতে ভরে রাখুন। সকালে খালি পেটে এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ জলে এক চামচ এই মিশ্রণ মিশিয়ে পান করুন। এই পানীয় রক্তে শর্করা মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখবে। পাশাপাশি ওজন কমাবে।