AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

দেশ জুড়ে বন্ধ হয়েছে ১০ হাজারের বেশি সংস্থা, পশ্চিমবঙ্গে কত?

বন্ধ হয়ে যাওয়া সংস্থার কোনও হিসেব রাখে না কেন্দ্র। লিখিত জবাবে এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর (Anurag Thakur)।

দেশ জুড়ে বন্ধ হয়েছে ১০ হাজারের বেশি সংস্থা, পশ্চিমবঙ্গে কত?
রাজ্যে বন্ধ হয়েছে মাত্র ৮টি সংস্থা
| Edited By: | Updated on: Mar 09, 2021 | 5:52 PM
Share

নয়া দিল্লি: গত বছর এরকম মার্চ মাসেই করোনা অতিমারীর (Pandemic) জেরে দেশ জুড়ে লকডাউন (Lockdown) জারি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। সেই লকডাউনের জেরে দেশের আর্থিক অবস্থা মুখ থুবড়ে পড়েছিল, এমনটা আগেই দাবি করেছেন বিশেষজ্ঞরা। এবার সামনে আনা হল আরও এক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। এই করোনা মহামারীর মধ্যে বন্ধ হয়ে গিয়েছে (Shut down) দেশের ১০ হাজারেরও বেশি সংস্থা। তবে এতে সরকাকের কোনও হাত নেই বলে দাবি করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এই তালিকায় পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) নাম অবশ্য নিচের দিকেই রয়েছে।

জানা গিয়েছে, ২০২০-র এপ্রিল থেকে ২০২১-এর ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বন্ধ হয়েছে মোট ১০,১১৩টি সংস্থা। সোমবার লোকসভায় এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে এ কথা জানিয়েছেন অর্থ ও কোম্পানি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। তবে যে সব সংস্থা বন্ধ হয়ে গিয়েছে, সেগুলির কোনও হিসেব রাখা হয় না বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।

মন্ত্রী জানিয়েছেন, ১০,১১৩টি সংস্থার মধ্যে রাজধানী দিল্লিতেই ঝাঁপ বন্ধ হয়েছে ২৩৯৪টি সংস্থার এবং উত্তরপ্রদেশে ১৯৩৬টি সংস্থার। এর বাইরে তামিলনাড়ু ও মহারাষ্ট্রে বন্ধ হয়ে যাওয়া সংস্থার সংখ্যা যথাক্রমে ১৩২২ এবং ১২৭৯টি। এছাড়া কর্নাটকে ৮৩৬টি, চণ্ডীগড়ে ৫০১টি, রাজস্থানে ৪৭৯টি, তেলেঙ্গানায় ৪০৪টি, কেরলে ৩০৭টি, ঝাড়খণ্ডে ১৩৭টি, মধ্যপ্রদেশে ১১১টি এবং বিহারে ১০৪টি কোম্পানি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। আরও বেশ কয়েকটি রাজ্যে ১০০-র থেকে কম সংস্থা বন্ধ হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে মেঘালয়, ওড়িশা, ছত্তিসগঢ়, গোয়া, পুদুচেরি এবং গুজরাট। আর দশেরও কম সংস্থা বন্ধ হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ ও আন্দামান ও নিকোবরে। পশ্চিমবঙ্গে সেই সংখ্যা ৪ ও আন্দামান ও নিকোবরে ২।

আরও পড়ুন: ‘গোখরো ভয় পেয়ে ছোবল মারে, উনি কীসে ভয় পেয়েছেন?’ মিঠুনকে কটাক্ষ ববির

এই বিষয়ে জানতে চেয়েছিলেন কেরলের কংগ্রেস সাংসদ বেনি বেহানান। নতুন কোনও সংস্থা যাতে কাজ করতে পারে, তার জন্য সরকার কি উদ্যোগ নিচ্ছে তাও জানতে চান ওই সাংসদ। তার উত্তরে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে দুটি উদ্যোগের কথা। কোনও একজন ব্যক্তির মালিকানাধীন সংস্থাকে ইনসেনটিভ দেওয়ার কথা জানিয়েছেন মন্ত্রী। এছাড়া, ছোট সংস্থার ক্ষেত্রেও কিছি পরিবর্তন আনার নোটিফিকেশনের কথা জানিয়েছেন তিনি।