Bihar NDA: ‘১৫টি আসন না দিলে, নির্বাচনেই লড়ব না’, বিহারে ভোটের আগেই BJP-কে হুমকি শরিকের

Bihar Assembly Election 2025: মন মতো আসন সংখ্য়া না পেলে নির্বাচনে না লড়ার হুমকি দিচ্ছেন এক জোটসঙ্গী। এই নিয়েই এখন সরগরম বিহারের রাজনীতি। ইতিমধ্যেই পরিস্থিতি সামাল দিতে আসরে নেমেছে বিজেপি (BJP)। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda) নিজে কথা বলছেন। 

Bihar NDA: ১৫টি আসন না দিলে, নির্বাচনেই লড়ব না, বিহারে ভোটের আগেই BJP-কে হুমকি শরিকের
ফাইল চিত্র।Image Credit source: PTI

|

Oct 08, 2025 | 3:44 PM

পটনা: বিহারে এনডিএ জোটে ‘অল ইজ নট ওয়েল’? মন মতো আসন সংখ্য়া না পেলে নির্বাচনে না লড়ার হুমকি দিচ্ছেন এক জোটসঙ্গী। এই নিয়েই এখন সরগরম বিহারের রাজনীতি। ইতিমধ্যেই পরিস্থিতি সামাল দিতে আসরে নেমেছে বিজেপি (BJP)। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda) নিজে কথা বলছেন।

বিহার নির্বাচনের আর হাতে গোনা কয়েকদিন বাকি। আগামী ৬ নভেম্বর ও ১১ নভেম্বর- দুই দফায় বিহারে বিধানসভা নির্বাচন হবে। এদিকে নির্বাচনে দিন ঘোষণা হতেই এনডিএ শিবিরে অশান্তি শুরু হয়েছে। সূত্রের খবর, এনডিএ-র সদস্য জিতন রাম মাঝির (Jitan Ram Manjhi) দল হিন্দুস্তান আওয়াম মোর্চা জানিয়েছে, বিহার নির্বাচনে যদি তাদের ১৫টি আসন না দেওয়া হয়, তাহলে তারা নির্বাচনেই লড়বে না। তবে বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে মন মতো আসন না পেলেও, জোট ভেঙে বেরবেন না। কিন্তু তারা নির্বাচনে লড়বেন না। এই বিষয়টি সামনে আসার পরই বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা জিতন রাম মাঝির সঙ্গে কথা বলেন।

জিতন রাম মাঝি বলেছেন, “আমরা এনডিএ নেতাদের কাছে অনুরোধ করেছি, কারণ আমরা অপমানিত বোধ করছি। আমাদের সম্মানজনক আসন চাই যাতে আমরা দল হিসাবে স্বীকৃতি পাই। যদি আমরা প্রস্তাবিত আসন না পাই, তাহলে আমরা নির্বাচনে লড়ব না। আমরা এনডিএ-কে সমর্থন করব, কিন্তু আমরা নির্বাচনে লড়ব না। আমি মুখ্যমন্ত্রী হতে চাই না, আমি শুধু আমাদের দলকে স্বীকৃত করতে চাই।”

এ দিন সকালেই কবি রামধারী সিং দিনকরের কবিতার লাইন উল্লেখ করে বলেন যে তিনি ১৫ গ্রাম চান। অর্থাৎ ১৫টি আসন চান।

প্রসঙ্গত, এনডিএ-র তরফে এখনও আসন ভাগাভাগি নিয়ে কোনও ঘোষণা করা হয়নি। তবে সূত্রের খবর, ২৪৩টি আসনের মধ্যে জেডিইউ ও বিজেপি ১০০টি করে আসনে লড়বে। চিরাগ পাসোয়ানের এলজেপি ২৪টি আসনে লড়তে পারে। জিতন রাম মাঝির দলকে ১০টি আসন দেওয়া হতে পারে এবং উপেন্দ্র কুশওয়াহার পার্টিকে ৬টি আসন দেওয়া হতে পারে। শোনা যাচ্ছে, শুধু জিতন রাম মাঝি নয়, চিরাগ পাসোয়ানও আসন ভাগাভাগি নিয়ে খুশি নয়।  চিরাগ পাসোয়ান ৪০টি আসন চাইছে।