AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

J&K Encounter : বারামুল্লায় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে খতম তিন পাকিস্তানি জঙ্গি, নিহত এক পুলিশ

J&K Encounter : নিরপত্তা বাহিনী ও সন্ত্রাসবাদীদের এনকাউন্টারে নিহত তিন পাকিস্তানি জঙ্গি। এই অভিযানে প্রাণ হারিয়েছেন জম্মু ও কাশ্মীরের এক পুলিশ কর্মীও।

J&K Encounter : বারামুল্লায় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে খতম তিন পাকিস্তানি জঙ্গি, নিহত এক পুলিশ
ছবি সৌজন্যে : PTI
| Edited By: | Updated on: May 25, 2022 | 1:03 PM
Share

নয়া দিল্লি : মোদী সরকার ক্ষমতায় আসার পর জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদী হামলার প্রবণতা কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। জম্মু ও কাশ্মীরে প্রতিদিনই কোনও না কোনও এনকাউন্টারের খবর আসে। সন্ত্রাসবাদী ও নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ লেগেই থাকে। বুধবার ফের সংঘর্ষ বাঁধে নিরাপত্তা বাহিনী ও সন্ত্রাসবাদীদের মধ্যে। এদিন জম্মু ও কাশ্মীরের বারামুল্লার ক্রিরি এলাকায় এই সংঘর্ষের খবর মিলেছে। আজ সকালের এই সংঘর্ষে নিহত হয়েছে তিন পাকিস্তানি জঙ্গি। এই অভিযানে প্রাণ হারিয়েছেন জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের এক পুলিশ।

পুলিশের খবর অনুযায়ী, বারামুল্লার ক্রিরি এলাকার নাজিভাত ক্রসিংয়ে সন্ত্রাসবাদীদের উপস্থিতি সম্পর্কে তাদের কাছে খবর আসে। তারপর সেখানে অভিযান চালায় নিরাপত্তা বাহিনী ও জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ। এলাকা ঘিরে ফেলে তল্লাশি অভিযান শুরু হয়। তল্লাশি অভিযান পরবর্তীতে এনকাউন্টারের রূপ নেয়। তল্লাশি অভিযান চলাকালীন নিরাপত্তা বাহিনীর দিকে গুলি চালানো শুরু করে লুকিয়ে থাকা সন্ত্রাসবাদীরা। ফের গুলির সংঘর্ষ বাঁধে দুই তরফে। এই গুলির লড়াইয়ে নিহত হয়েছে তিনজন জঙ্গি। একজন পুলিশও প্রাণ হারিয়েছেন এই সংঘর্ষে। নিহত তিন জঙ্গি পাকিস্তানি বলে জানা গিয়েছে।

কাশ্মীর পুলিশের ইনস্পেক্টর জেনারেল বিজয় কুমার টুইটে জানিয়েছেন, ‘তিনজন পাকিস্তানি জঙ্গিকে নিধন করা হয়েছে। এই এনকাউন্টারে শহিদ হয়েছেন এক জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ কর্মী। সেখান থেকে প্রচুর পরিমাণে অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।’ পুলিশ জানিয়েছে গোটা এলাকা ঘিরে রাখা হয়েছে। বর্তমানে গোটা এলাকায় তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে। এদিকে গতকাল শ্রীনগরে জঙ্গি হামলায় মারা গিয়েছেন একজন পুলিশ কনস্টেবল এবং তাঁর ৯ বছরের মেয়ে জখম হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি বিবৃতিতে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে পাকিস্তানের লস্কর-ই-তৈবা (LeT) একটি অংশ দ্য় রেসিসট্যান্ট ফ্রন্ট।