AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Modi Rahul Meeting: টানা ৮৮ মিনিট, এক ঘরে মোদী-শাহ-রাহুল! কী কথা হল?

PM Modi Mets Rahul Gandhi: বুধবার দুপুর ১টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রীর অফিসে পৌঁছে যান রাহুল গান্ধী। বৈঠক শুরু হয় ১টা বেজে ৭ মিনিটে। ৮৮ মিনিট পর অফিস থেকে বেরিয়ে আসেন বিরোধী দলনেতা। কিন্তু এতক্ষণ ঠিক কী কী আলোচনা হল? সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি-র একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনার, আট তথ্য কমিশনার এবং ভিজিল্যান্স কমিশনার নিয়োগ নিয়ে আপত্তি প্রকাশ করেছেন রাহুল গান্ধী।

Modi Rahul Meeting: টানা ৮৮ মিনিট, এক ঘরে মোদী-শাহ-রাহুল! কী কথা হল?
অমিত শাহ, নরেন্দ্র মোদী, রাহুল গান্ধীImage Credit: PTI
| Updated on: Dec 10, 2025 | 11:45 PM
Share

নয়াদিল্লি: একটা টেবিল, তিনটে চেয়ার। বসে রয়েছেন জাতীয় রাজনীতির তিন মুখ। দু’জন এক মেরুর। অন্যজন আরেক। যা ঘিরে নয়াদিল্লির অলিতেগলিতে চলছে চর্চা। টানা ৮৮ মিনিট রুদ্ধদ্বার বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। কিন্তু কেন?

এই বৈঠক অবশ্য সাংবিধানিক বিধি মেনেই। কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনার এবং আট তথ্য় কমিশনার নিয়োগের পাশাপাশি পরবর্তী ভিজিল্যান্স কমিশনার নিয়োগের বিষয়ে আলোচনার জন্য মুখোমুখি বসলেন এই তিন। কিন্তু যখন গোটা বিষয়টা সাংবিধানিক নীতি মেনেই হয়েছে, তা হলে এই নিয়ে এত চর্চার কী রয়েছে? একাংশ মনে করছেন সময়টা এখানে বড় ফ্যাক্টর। তিন নেতার এতক্ষণ মুখোমুখি বসা, তাও আবার শীতকালীন অধিবেশন চলাকালীন সাম্প্রতিক অতীতে কার্যত নজিরবিহীন।

বুধবার দুপুর ১টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রীর অফিসে পৌঁছে যান রাহুল গান্ধী। বৈঠক শুরু হয় ১টা বেজে ৭ মিনিটে। ৮৮ মিনিট পর অফিস থেকে বেরিয়ে আসেন বিরোধী দলনেতা। কিন্তু এতক্ষণ ঠিক কী কী আলোচনা হল? সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি-র একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনার, আট তথ্য কমিশনার এবং ভিজিল্যান্স কমিশনার নিয়োগ নিয়ে আপত্তি প্রকাশ করেছেন রাহুল গান্ধী। পাশাপাশি, নিজের বক্তব্য লিখিত আকারে জমাও দিয়ে এসেছেন তিনি। অবশ্য এই নিয়ে সরকারি ভাবে এখনও কোনও বিবৃতি জারি করা হয়নি।

উল্লেখ্য, মোদী জমানায় পরিবর্তিত আইন অনুযায়ী, মুখ্য় নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের মতো মুখ্য তথ্য় কমিশনার, তথ্য কমিশনার এবং ভিজিল্যান্স কমিশনার নিয়োগের কমিটিতে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী, একজন প্রধানমন্ত্রী মনোনীত মন্ত্রী এবং লোকসভার বিরোধী দলনেতা। কমিটির বৈঠক ডাকবেন প্রধানমন্ত্রী। সেই বৈঠকে গৃহীত নাম যাবে রাষ্ট্রপতির কাছে। তারপর তিনিই নিয়োগ করবেন।