মিষ্টি কথার জালেই ফেঁসেছিল ৯ কিশোরী, দেশের অপর প্রান্তে মিলল তাঁদের খোঁজ, তারপর…

TV9 Bangla Digital | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Jul 19, 2021 | 3:08 PM

হোজাই পুলিশের কাছ থেকে নাবালিকা পাচারের খবর পেয়েই অসম পুলিশের স্পেশাল টিম গত ১৩ জুলাই ক্রলে যায়। সেখানেই তথ্যসূত্র অনুসরণ করে ওই দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়।

মিষ্টি কথার জালেই ফেঁসেছিল ৯ কিশোরী, দেশের অপর প্রান্তে মিলল তাঁদের খোঁজ, তারপর...
প্রতীকী চিত্র।

Follow Us

তিরুবনন্তপুরম: উত্তর পূর্ব থেকে সোজা দক্ষিণ ভারতে পাচার করা হচ্ছিল নয় জন কিশোরীকে। পুলিশি তৎপরতায় কেরল থেকে উদ্ধার করা গেল অসমের ওই নয় কিশোরীকে। অসমের স্পেশাল ডিজিপি নিজেই টুইট করে গোটা ঘটনাটি জানিয়েছেন।

ডিজিপি জিপি সিং টুইটে লেখেন, “মোট নয়জন কিশোরীকে পাচার করে দেওয়া হচ্ছিল। এরা সরৃকলেই অসমের হোজাই, নাগাঁও, সোনিতপুর, মোরিগাঁও ও কামরূপ জেলার বাসিন্দা। মুফাজুল হক ও রাকবুল হুসেন নামে দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং তাদের অসমে নিয়ে আসা হচ্ছে।”

জানা গিয়েছে, হোজাই পুলিশের কাছ থেকে নাবালিকা পাচারের খবর পেয়েই অসম পুলিশের স্পেশাল টিম গত ১৩ জুলাই ক্রলে যায়। সেখানেই তথ্যসূত্র অনুসরণ করে ওই দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয় ও নয় কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়। কেরলের থামপানুর নামক একটি জায়গায় তাদের পাচার করে দেওয়া হচ্ছিল বলে জানা গিয়েছে। অভিযুক্ত দুইজনও অসমেরই বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে। মূলত কাজের প্রলোভন দিয়েই ওই কিশোরীদের নিয়ে আসা হয়েছিল এবং পাচার করে দেওয়া হচ্ছিল। এই ঘটনায় আর কারা জড়িত রয়েছে, তা জানার জন্য দুই অভিযুক্তকে জেরা করা হবে।

জাতীয় অপরাধ রেকর্ড ব্যুরো(National Crime Records Bureau)-র তথ্য অনুযায়ী, কেবল ২০১৯ সালেই ২০১ টি মানব পাচারের মামলা দাখিল হয়েছে অসমে। মানব পাচারে তৃতীয় স্থানেই রয়েছে অসম, মহারাষ্ট্র ও অন্ধ্র প্রদেশের ঠিক পরেই।  আরও পড়ুন: মেঘাচ্ছন্ন দিনেই শুরু বাদল অধিবেশনের, প্রস্তুত সরকার-বিরোধীরা, পেশ করা হতে পারে কী কী বিল? 

Next Article