AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bihar elderly woman gangraped: বৃদ্ধকে ফেলে বৃদ্ধাকে নিয়েই দৌড় ই-রিকশার, পরে মিলল ধর্ষিত ক্ষত-বিক্ষত লাশ

Bihar elderly woman gangraped: রবিবার স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ইতিমধ্য়েই এই ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা নিজেদের অপরাধ স্বীকারও করে নিয়েছে। তবে, তাদের জেরা করে পঞ্চম এক অভিযুক্তেরও সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। তাকে অবশ্য এখনও ধরতে পারেনি পুলিশ।

Bihar elderly woman gangraped: বৃদ্ধকে ফেলে বৃদ্ধাকে নিয়েই দৌড় ই-রিকশার, পরে মিলল ধর্ষিত ক্ষত-বিক্ষত লাশ
প্রতীকী ছবিImage Credit: Twitter
| Updated on: Dec 31, 2023 | 6:47 PM
Share

পটনা: বছরের শেষ দিনটাও কলঙ্কিত হয়ে থাকল জঘন্য অপরাধে। অপরাধীদের হাত থেকে রেহাই পেলেন না ষাটোর্ধ্ব মহিলাও। তাঁকে গণধর্ষণ করে তাঁর অঙ্গচ্ছেদ করা হয় এবং পরবর্তী সময়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে বিহারের নওয়াদা জেলায়। তবে, পুলিশ এই বিষয়ে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিয়েছে। রবিবার স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ইতিমধ্য়েই এই ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা নিজেদের অপরাধ স্বীকারও করে নিয়েছে। তবে, তাদের জেরা করে পঞ্চম এক অভিযুক্তেরও সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। তাকে অবশ্য এখনও ধরতে পারেনি পুলিশ। বাকিদের গ্রেফতারির খবর পেয়েই সে পালিয়ে গিয়েছে।

এই ঘটনার সূত্রপাত অবশ্য ২৬ ডিসেম্বর। ওই দিন নওয়াদা জেলায় ওই বৃদ্ধা মহিলার ক্ষতবিক্ষত লাশ পেয়েছিল পুলিশ। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, ২৫ ডিসেম্বর নিহত মহিলা এবং তাঁর স্বামী তাঁদের আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে গয়ায় উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন। নওয়াদার এসডিপিও, অজয় প্রসাদ জানিয়েছেন, নওয়াদা রেলওয়ে স্টেশন থেকে একটি ই-রিকশা নেবেন বলে ঠিক করেছিলেন ওই বৃদ্ধ দম্পতি। ই-রিকশায় প্রথমে উঠেছিলেন বৃদ্ধা। তিনি ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ই-রিকশা চালক হঠাৎ করেই বৃদ্ধকে সেখানে ফেলে ই-রিকশাটি দ্রুত চালিয়ে পালিয়েছলেন। তারপরই ওই ভয়ঙ্কর পরিণতি হয় বৃদ্ধার। অজয় প্রসাদ বলেন, “অপরাধের তীব্রতা উপলব্ধি করে নওয়াদা পুলিশ এই ঘটনার সমাধানে সব শক্তি প্রয়োগ করেছিল। আমরা এলাকার সিসিটিভি ফুটেজগুলি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখেছি। এর ফলেই এই মামলায় দ্রুত সমাধান সম্ভব হয়েছে।”

ওই পুলিশ কর্তা আরও জানিয়েছেন, তদন্তের সময় নিহত মহিলার রক্তমাখা কাপড় এবং তাঁর অঙ্গচ্ছেদ করা এবং তাঁকে হত্যার জন্য ব্যবহার করা অস্ত্রও পেয়েছে পুলিশ। কাজেই তাদের অপরাধ আদালতে প্রমাণ করার বিষয়ে, পুলিশের সমস্যা হওয়ার কথা নয়। গ্রেফতারির পর, চার আসামিকেই পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে।

এদিকে একই দিনে, অন্ধ্র প্রদেশের বিশাখাপত্তনম শহরে এক যুবতীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এই ঘচনায় অন্তত ১১ জন দুষ্কৃতী জড়িত বলে জানিয়েছে পুলিশ। সূত্রের খবর, গণধর্ষণের পর অবিলম্বে বিশাখাপত্তনম থেকে পালিয়েছিলেন ধর্ষিতা তরুণী। পরে, তাঁর বাবা তাঁর নিখোঁজ মেয়েকে খুঁজতে গিয়ে, পুলিশে একটি নিখোঁজ রিপোর্ট করেন। তদন্তে নেমে পুলিশ এই গণধর্ষণের কথা জানতে পেরেছে। তারপরই এই জঘন্য ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় জড়িতদের কেউ ধরা পড়েনি। তবে, এই ঘটনা আলোড়ন ফেলেছে বিশাখাপত্তনম শহরে।