ABG Shipyard: ২২ হাজার ৮০০ কোটির প্রতারণা! এবিজি শিপইয়ার্ডের বিরুদ্ধে তদন্তে নামছে সিবিআই

TV9 Bangla Digital | Edited By: Soumya Saha

Feb 12, 2022 | 5:00 PM

Central Bureau of Investigation: কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের (CBI) তরফে শনিবার এবিজি শিপইয়ার্ড (ABG Shipyard) এবং সংস্থার ডিরেক্টর ঋষি আগরওয়াল, সন্থানাম মুথুস্বামী এবং অশ্বিনী কুমারের বিরুদ্ধে ২৮ টি ব্যাঙ্কের থেকে ২২ হাজার ৮৪২ কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।

Follow Us

নয়াদিল্লি: কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের (CBI) তরফে শনিবার এবিজি শিপইয়ার্ড (ABG Shipyard) এবং সংস্থার ডিরেক্টর ঋষি আগরওয়াল, সন্থানাম মুথুস্বামী এবং অশ্বিনী কুমারের বিরুদ্ধে ২৮ টি ব্যাঙ্কের থেকে ২২ হাজার ৮৪২ কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। জাহাজ প্রস্তুতকারী এবিজি শিপইয়ার্ড লিমিটেড এবিজি গ্রুপের ফ্ল্যাগশিপ কোম্পানি। জাহাজ তৈরি এবং মেরামতের ক্ষেত্রে অন্যতম বড় একটি সংস্থা এটি। গুজরাটের দাহেজ এবং সুরাটে তাদের শিপইয়ার্ড রয়েছে। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার তরফে এক অভিযোগে বলা হয়েছে , ওই শিপইয়ার্ড সংস্থার থেকে এসবিআইয়ের ২ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা পাওনা আছে। এছাড়াও আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের কাছে ৭ হাজার ৮৯ কোটি, আইডিবিআই ব্যাঙ্কের কাছে ৩ হাজার ৬৩৪ কোটি, ব্যাঙ্ক অফ বরোদার কাছে ১ হাজার ৬১৪ কোটি, পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের কাছে ১ হাজার ২৪৪ কোটি এবং ইন্ডিয়ান ওভারসিস ব্যাঙ্কের থেকে ১ হাজার ২২৮ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে।

উল্লেখ্য, সিবিআইয়ের তরফে দায়ের করা এফআইআরে উল্লেখ করা হয়েছে, “২০১২ সাল থেকে ২০১৭ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত সময়ের একটি ফরেন্সিক অডিট রিপোর্ট তৈরি করেছে মেসার্স আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়ং এলপি। সেটি প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৯ সালের ১৮ জানুয়ারি। সেখানে বলা হয়েছে,অভিযুক্তরা একসঙ্গে যোগসাজশ করেছে এবং তহবিল অপসারণ, অপব্যবহার এবং অপরাধমূলক ও অবৈধ কার্যকলাপ করেছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে আরও বলা হয়েছে,”ব্যাঙ্কের তহবিল খরচ করে বেআইনিভাবে লাভ” করার উদ্দেশ্যে তহবিল অপব্যবহার এবং জালিয়াতি করা হয়েছে।

ফরেনসিক অডিট রিপোর্ট দেখা গিয়েছে, ২০১২ সালের এপ্রিল মাস থেকে ২০১৭ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত সময়ের মধ্যে এই জালিয়াতি হয়েছে। সিবিআইয়ের তরফে এফআইআরে উল্লেখ করা হয়েছে, “পণ্যের চাহিদা ও মূল্য হ্রাসের কারণে বিশ্বব্যাপী এক সঙ্কট তৈরি হয়েছে যা জাহাজ তৈরি ও মেরামতির ক্ষেত্রকে প্রভাবিত করেছে। কয়েকটি জাহাজ চুক্তি বাতিলের ফলে ইনভেন্টরি জমা হয়েছে। এর ফলে কার্যকরী মূলধনের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এর ফলে লিকুইডিটির সমস্যা এবং আর্থিক সমস্যা আরও বেড়ে যায়। ২০১৫ সালেও শিল্প মন্দার কারণে বাণিজ্যিক জাহাজের জন্য কোনও চাহিদা ছিল না। ” উল্লেখ্য এবিজি শিপইয়ার্ড এখনও পর্যন্ত ১৬৫ টিরও বেশি জাহাজ নির্মাণ করেছে।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

নয়াদিল্লি: কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের (CBI) তরফে শনিবার এবিজি শিপইয়ার্ড (ABG Shipyard) এবং সংস্থার ডিরেক্টর ঋষি আগরওয়াল, সন্থানাম মুথুস্বামী এবং অশ্বিনী কুমারের বিরুদ্ধে ২৮ টি ব্যাঙ্কের থেকে ২২ হাজার ৮৪২ কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। জাহাজ প্রস্তুতকারী এবিজি শিপইয়ার্ড লিমিটেড এবিজি গ্রুপের ফ্ল্যাগশিপ কোম্পানি। জাহাজ তৈরি এবং মেরামতের ক্ষেত্রে অন্যতম বড় একটি সংস্থা এটি। গুজরাটের দাহেজ এবং সুরাটে তাদের শিপইয়ার্ড রয়েছে। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার তরফে এক অভিযোগে বলা হয়েছে , ওই শিপইয়ার্ড সংস্থার থেকে এসবিআইয়ের ২ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা পাওনা আছে। এছাড়াও আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের কাছে ৭ হাজার ৮৯ কোটি, আইডিবিআই ব্যাঙ্কের কাছে ৩ হাজার ৬৩৪ কোটি, ব্যাঙ্ক অফ বরোদার কাছে ১ হাজার ৬১৪ কোটি, পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের কাছে ১ হাজার ২৪৪ কোটি এবং ইন্ডিয়ান ওভারসিস ব্যাঙ্কের থেকে ১ হাজার ২২৮ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে।

উল্লেখ্য, সিবিআইয়ের তরফে দায়ের করা এফআইআরে উল্লেখ করা হয়েছে, “২০১২ সাল থেকে ২০১৭ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত সময়ের একটি ফরেন্সিক অডিট রিপোর্ট তৈরি করেছে মেসার্স আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়ং এলপি। সেটি প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৯ সালের ১৮ জানুয়ারি। সেখানে বলা হয়েছে,অভিযুক্তরা একসঙ্গে যোগসাজশ করেছে এবং তহবিল অপসারণ, অপব্যবহার এবং অপরাধমূলক ও অবৈধ কার্যকলাপ করেছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে আরও বলা হয়েছে,”ব্যাঙ্কের তহবিল খরচ করে বেআইনিভাবে লাভ” করার উদ্দেশ্যে তহবিল অপব্যবহার এবং জালিয়াতি করা হয়েছে।

ফরেনসিক অডিট রিপোর্ট দেখা গিয়েছে, ২০১২ সালের এপ্রিল মাস থেকে ২০১৭ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত সময়ের মধ্যে এই জালিয়াতি হয়েছে। সিবিআইয়ের তরফে এফআইআরে উল্লেখ করা হয়েছে, “পণ্যের চাহিদা ও মূল্য হ্রাসের কারণে বিশ্বব্যাপী এক সঙ্কট তৈরি হয়েছে যা জাহাজ তৈরি ও মেরামতির ক্ষেত্রকে প্রভাবিত করেছে। কয়েকটি জাহাজ চুক্তি বাতিলের ফলে ইনভেন্টরি জমা হয়েছে। এর ফলে কার্যকরী মূলধনের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এর ফলে লিকুইডিটির সমস্যা এবং আর্থিক সমস্যা আরও বেড়ে যায়। ২০১৫ সালেও শিল্প মন্দার কারণে বাণিজ্যিক জাহাজের জন্য কোনও চাহিদা ছিল না। ” উল্লেখ্য এবিজি শিপইয়ার্ড এখনও পর্যন্ত ১৬৫ টিরও বেশি জাহাজ নির্মাণ করেছে।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

Next Article