AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

CBI Raids Rabri Devi’s Residence: জমির বদলে রেলে চাকরি দেওয়ার অভিযোগ, সোমবার সকালে লালু পত্নীর বাড়িতে অভিযান সিবিআই-র

CBI Raids Rabri Devi's Residence: সোমবার সকালে রাবড়ি দেবীর বাড়িতে অভিযান সিবিআই-র। রেলে চাকরি দুর্নীতির অভিযোগে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

CBI Raids Rabri Devi's Residence: জমির বদলে রেলে চাকরি দেওয়ার অভিযোগ, সোমবার সকালে লালু পত্নীর বাড়িতে অভিযান সিবিআই-র
গ্রাফিক্স : টিভি৯ বাংলা
| Edited By: | Updated on: Mar 06, 2023 | 12:10 PM
Share

পটনা: সোমবার সকাল সকাল বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা লালু পত্নী রাবড়ি দেবীর (Rabri Devi) বাড়িতে হাজির কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ক্য়াটারিং ও ট্যুরিজিম কর্পোরেশন (IRCTC) দুর্নীতি মামলায় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা যাচ্ছে। এই মুহূর্তে কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে রাবড়ি দেবীর বাড়ি। এই জিজ্ঞাসাবাদ করার পর তাঁকে সিবিআই দফতরে আবার ডেকে পাঠানো হতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে।

জমির বদলে রেলে চাকরির পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল লালু প্রসাদের পরিবারের বিরুদ্ধে। উল্লেখ্য, ইউপিএ ১ সরকারের আমলে ২০০৪ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত রেলমন্ত্রী ছিলেন লালুপ্রসাদ যাদব। সিবিআই-র অভিযোগ সেই সময় লালুপ্রসাদ যাদব, তাঁর স্ত্রী রাবড়িে দেবী এবং তাঁদের কন্যা মিসা যাদব এবং হেমা যাদব, রেলে নিয়োগের বিনিময়ে কিছু ব্যক্তির কাছ থেকে ঘুষ হিসেবে জমি নিয়েছিলেন। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসেই এই কেলেঙ্কারি সম্পর্কিত একটি প্রাথমিক তদন্ত নথিভুক্ত করেছিল সিবিআই। গত বছরের ১৮ মে এই বিষয়ে একটি এফআইআরও দায়ের করা হয়েছিল। গত বছরেই জমি-চাকরি দুর্নীতিতে লালু যাদব, তাঁর স্ত্রী রাবড়ি দেবী এবং আরও ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছিল সিবিআই। এবার সেই দুর্নীতি মামলা রাবড়ি দেবীর বাড়িতে হানা সিবিআই-র।

আপাতত রাবড়ি দেবীর বাড়িতে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন সিবিআই-র আধিকারিকরা। সেখানে উপস্থিত রয়েছেন বিহারের উপমুখ্যন্ত্রী তেজস্বী যাদব এবং রাজ্য বন ও পরিবেশ মন্ত্রী তেজ প্রতাপ যাদব। রয়েছেন যাদব পরিবারের আইনজীবীও। এদিকে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি এই মামলায় প্রাক্তন রেলমন্ত্রী লালু প্রসাদ যাদব, স্ত্রী রাবড়ি দেবী এবং আরও ১৪ জনকে নোটিস পাঠিয়েছিল দিল্লি হাইকোর্ট। বিশেষ বিচারপতি গীতাঞ্জলি গোয়েল ১৫ মার্চ অভিযুক্তদের কোর্টে হাজির থাকার নির্দেশ দিয়েছিলেন।