Crime Against Woman: অপহরণ-ধর্ষণ-খুন! ২৮ বছরের যুবতীর দেহ উদ্ধার জঙ্গলে

এই ঘটনা নিয়ে কোরবা জেসার পুলিশ সুপার জিতেন্দ্র শুক্লা জানিয়েছেন, পালি থানার অন্তর্গত কেরাঝারিয়া জঙ্গলের ভিতর থেকে নির্যাতিতা মহিলার দেহ উদ্ধার হয়েছে। অভিযুক্তরা মহিলার দেহ মাটিতে পুঁতে দিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন তিনি। ওই পুলিশ অফিসার জানিয়েছেন, ৩০ সেপ্টেম্বর ওই মহিলার বাবা থানায় নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, তাঁর মেয়ে ২৮ নভেম্বর কোরবা শহরে গিয়েছিল, কিন্তু তার পর আর বাড়ি ফেরেনি।

Crime Against Woman: অপহরণ-ধর্ষণ-খুন! ২৮ বছরের যুবতীর দেহ উদ্ধার জঙ্গলে
প্রতীকী ছবিImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 01, 2023 | 5:58 AM

কোরবা: ২৮ বছরের এক মহিলাকে অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল। ধর্ষণের পর ওই মহিলাকে খুন করেছেন ধর্ষণে অভিযুক্ত। তার পর বন্ধুদের সহায়তায় ধর্ষণ ও খুনে অভিযুক্তরা মহিলাকে ফেলে আসে জঙ্গলে। সম্প্রতি এই ঘটনা ঘটেছে ছত্তীসগঢ়ের কোরবা জেলায়। বুধবার ঘটনার কথা জানিয়েছে পুলিশ। ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

এই ঘটনা নিয়ে কোরবা জেসার পুলিশ সুপার জিতেন্দ্র শুক্লা জানিয়েছেন, পালি থানার অন্তর্গত কেরাঝারিয়া জঙ্গলের ভিতর থেকে নির্যাতিতা মহিলার দেহ উদ্ধার হয়েছে। অভিযুক্তরা মহিলার দেহ মাটিতে পুঁতে দিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন তিনি। ওই পুলিশ অফিসার জানিয়েছেন, ৩০ সেপ্টেম্বর ওই মহিলার বাবা থানায় নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, তাঁর মেয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর কোরবা শহরে গিয়েছিল, কিন্তু তার পর আর বাড়ি ফেরেনি।

এই অভিযোগ পাওয়ার পর থেকেই ওই মহিলার খোঁজ শুরু করে পুলিশ। কিন্তু কিছুতেই তাঁকে পাওয়া যাচ্ছিল না। ইতিমধ্যে ওই মহিলার বাবার কাছে ১৫ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ চেয়ে ফোন আসে। তাঁকে জানানো হয়, তাঁর মেয়েকে অপহরণ করা হয়েছে। সেই ফোন কলের ভিত্তিতে পালি, পোড়ি, রতনপুর এবং সাকরি এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছিল পুলিশ। কিন্তু অভিযুক্ত বার বার নিজের অবস্থান বদলাচ্ছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ।

এর পর মঙ্গলবার কোরবার একটি আদালতে এসে আত্মসমর্পণ করেন পাঁচ অভিযুক্ত। এর মধ্যে মূল অভিযুক্ত হলেন সোনু লাল সাহু (২৭)। তিনিই মহিলাকে অপহরণের পর ধর্ষণ করে গলায় ফাঁস লাগিয়ে খুন করেছেন বলে অভিযোগ। খুনের পর দেহলোপাট করতে সোনু সাহায্য করে তাঁর চার বন্ধু। তাঁরা হলেন সন্দীপ ভোই (২১), বীরেন্দ্র ভোই (১৯), সুরেন্দ্র ভোই (২১) এবং জিভা রাও (১৯)। অভিযুক্তদের সকলেরই বাড়ি পালি এলাকায়।

পুলিশকে বিভ্রান্ত করতেই সোনু অপহরণের কল করেছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। কারণ সেই ফোনের আগেই ওই মহিলাকে খুন করেছিল সে।