‘গণতন্ত্রকে উপড়ে ফেলা হচ্ছে’, মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়া ঘিরে হিংসায় নমো-শাহকে তুলোধনা প্রিয়ঙ্কার
Priyanka Gandhi on UP Poll Violence: একের পর এক হিংসা ও দলীয় কর্মীদের উপর আক্রমণের খবর মিলতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গান্ধী। তিনি টুইট করে লেখেন, "প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহেবকে অভিনন্দন জানান সবাই।"
লখনউ: আগেই সরব হয়েছিলেন সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব (Akhilesh Yadav)। ব্লক সভাপতি নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন জমা দেওয়া ঘিরে যোগীরাজ্যে যে হিংসা ছড়িয়েছে, এ বার তার সমালোচনা করলেন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গান্ধী(Priyanka Gandhi Vadra)-ও। তিনি বলেন, “রাজ্য থেকে গণতন্ত্রকে টেনে ছিড়ে ফেলা হচ্ছে।”
শনিবার উত্তর প্রদেশে ৮২৫টি ব্লক পঞ্চায়েত সভাপতি নির্বাচন । বৃহস্পতিবার ছিল মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার শেষদিন। কংগ্রেস সহ একাধিক দলের অভিযোগ, মনোনয়ন জমা দিতে গেলেই বিজেপি সমর্থকরা তাদের বাধা দেয় এবং মারধর করে। সীতাপুর, লখিমপুর, কনৌজ সহ মোট ১২টি জায়গা থেকে হিংসার খবর মেলে।
একের পর এক হিংসা ও দলীয় কর্মীদের উপর আক্রমণের খবর মিলতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গান্ধী। তিনি টুইট করে লেখেন, “প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহেবকে অভিনন্দন জানান কারণ কত জায়গায় বোমা, পাথর, গুলি ছোড়া হল, কতজনের মনোনয়ন পত্র কেড়ে নেওয়া হল, কত সাংবাদিককে মারধর করা হল, কতজন মহিলার সঙ্গে অসভ্যতা করা হল। আইন ব্যবস্থার চোখে কালে কাপড় বেঁধে দিয়ে গণতন্ত্রের চিরহরণ চলছে।”
पीएम साहब और सीएम साहब इसके लिए भी बधाई दीजिए कियूपी में आपके कार्यकर्ताओं ने ⭐कितनी जगह बमबाजी, गोलीबारी, पत्थरबाजी की⭐कितने लोगों का पर्चा लूटा⭐कितने पत्रकारों को पीटा⭐कितनी जगह महिलाओं से बदतमीजी की
कानून व्यवस्था की आंख पर पट्टी बांधकर, लोकतंत्र का चीरहरण चल रहा है। pic.twitter.com/6H9L390frB
— Priyanka Gandhi Vadra (@priyankagandhi) July 8, 2021
অন্যদিকে, সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদবও অভিযোগ জানিয়েছেন দলের এক মহিলা কর্মী মনোনয়ন পত্র জমা দিতে গেলে মুখ্যমন্ত্রী যোগীর গুন্ডারা তাঁর শাড়ি ধরে টানাটানি করে, শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে। কোনও বিরোধিতা ছাড়াই যাতে বিজেপি প্রার্থীরা জিততে পারে, তার জন্যই এই কাজ করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতিই উত্তর প্রদেশে জেলা পরিষদের নির্বাচন হয়, সেখানে ৭৫টি আসনের মধ্যে ৬৭টিতেই বিজেপি জয়লাভ করে। সেই সময়ও অখিলেশ যাদব অভিযোগ করেছিলেন, সপা প্রার্থীদের অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল এবং ভোটারদেরও ভোট দিতে বাধা দেওয়া হয়েছিল। সেই কারণেই বিজেপি বিপুল সংখ্যক আসন পেয়েছে।
আরও পড়ুন: