AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

COVID 19 Cases in India: কেরল থেকে বাংলা-ফের বাড়ছে করোনা, ২০২০-র মতো হবে না তো? কী বলছে কেন্দ্র

COVID 19 Cases in India: কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, মূলত কেরল, তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্র ও কর্নাটক থেকেই অধিকাংশ করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলছে। INSACOG-র তথ্য অনুযায়ী, করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট এনবি.১.৮.১ ( NB.1.8.1) বাড়ছে।

COVID 19 Cases in India: কেরল থেকে বাংলা-ফের বাড়ছে করোনা, ২০২০-র মতো হবে না তো? কী বলছে কেন্দ্র
প্রতীকী চিত্র।Image Credit: Pixabay
| Updated on: May 25, 2025 | 6:44 AM
Share

নয়া দিল্লি: ফের একবার বাড়ছে করোনা আতঙ্ক। একাধিক রাজ্যেই করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলছে। মৃত্যুও হয়েছে দুইজন করোনা রোগীর। এমনকী, পশ্চিমবঙ্গেও করোনা আক্রান্তের হদিস মিলেছে। আর এরপরই অনেকে উদ্বেগে রয়েছেন যে আবার কি ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করবে করোনা? লকডাউন হবে সংক্রমণ বাড়লে? কী বলছে কেন্দ্র, জেনে নিন।

সরকারি সূত্রে খবর, ভারতের একাধিক রাজ্যেই নতুন করে করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিললেও, অধিকাংশ সংক্রমণই সামান্য। রোগীরা বাড়িতে থেকেই সুস্থ হয়ে উঠছেন। ফলে এখনই আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।

দেশে করোনা সংক্রমণ ফের একবার বাড়তেই শনিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব ডিপার্টমেন্ট অব হেলথ রিসার্চের সেক্রেটারি, ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এবং ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চের (ICMR) ডিরেক্টর জেনারেলের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন।

কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, মূলত কেরল, তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্র ও কর্নাটক থেকেই অধিকাংশ করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলছে। INSACOG-র তথ্য অনুযায়ী, করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট এনবি.১.৮.১ ( NB.1.8.1) বাড়ছে। পাশাপাশি ভারতে করোনার এলএফ.৭ (LF.7) ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত চারজন রোগীর খোঁজ মিলেছে। তবে এই সংক্রমণ সামান্য থাকছে। রোগীরা বাড়িতে থেকেই সুস্থ হয়ে উঠছেন। সতর্কতার জন্য হাসপাতালগুলিকে ইতিমধ্যেই অতিরিক্ত বেড ও অক্সিজেন প্রস্তুত রাখতে বলা হয়েছে।

অন্যদিকে, সিঙ্গাপুর, হংকং সহ একাধিক দেশেও করোনা সংক্রমণ হু হু করে বাড়ছে। তবে এখনও এমন কোনও তথ্য মেলেনি যে করোনার এই ভ্যারিয়েন্ট আগের ভ্যারিয়েন্টগুলির তুলনায় বেশি সংক্রামক। গোটা পরিস্থিতির দিকেই নজর রাখতে বলেছে কেন্দ্র।

ভারতে বর্মানে করোনার সবথেকে বেশি হওয়া ভ্যারিয়েন্ট হল জেএন.১। আক্রান্তদের মধ্যে ৫৩ শতাংশই এই ভ্যারিয়েন্টে সংক্রমিত হয়েছিলেন। এরপরেই রয়েছে ওমিক্রনের সাব-লিনিয়েজ, যাতে ২০ শতাংশ মানুষ আক্রান্ত হয়েছিলেন।