AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Nirav Modi: নীরব মোদীর ৫০০ কোটির টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার অনুমতি দিল আদালত

Punjab national Bank: আদালতের নির্দেশের পরই নীরবের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার প্রক্রিয়া শুরু করা হবে। সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার জন্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে আরও একটি আবেদন করতে হবে।

Nirav Modi: নীরব মোদীর ৫০০ কোটির টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার অনুমতি দিল আদালত
ছবি: ফাইল চিত্র
| Edited By: | Updated on: Oct 20, 2022 | 10:31 AM
Share

নয়া দিল্লি: পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক সংক্রান্ত আর্থিক প্রতারণার অভিযোগে প্রধান অভিযুক্ত গহনা ব্যবসায়ী নীরব মোদীর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করল আদালত। বুধবার এফইও-র বিশেষ আদালত আন্তর্জাতিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে থাকা, একটি বাড়ি সহ নীরবের ৫০০ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছে। পলাতক অর্থনৈতিক অপরাধ আইন বা এফইওর ওপর ভিত্তি করে এই নির্দেশ দিয়েছে বিশেষ আদালত।

দক্ষিণ মুম্বইয়ের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত নীরবের বিলাসবহুল বাড়ি রিথম হাউজ, আলিবাগে থাকা ব্যবসায়ীর বাংলো, ২২টি গাড়ি, বিদেশি অ্যাকাউন্টে থাকা টাকা এবং মূল্যবান জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করা নিয়ে আদালতে আবেদন জানিয়েছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার নীরব মোদীর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। ২০১৯ সালে নীরব মোদীকে অর্থনৈতিক অপরাধীর তকমা দিয়েছিল আদালত। এফইও-র নতুন আইন অনুসারে নীরবকে ওই তকমা দেওয়া হয়েছিল।

আদালতের নির্দেশের পরই নীরবের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার প্রক্রিয়া শুরু করা হবে। সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার জন্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে আরও একটি আবেদন করতে হবে। Punjab national Bankপ্রিভেশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট বা পিএমএলএর অধীনে প্রাথমিকভাবে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে চেয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

কোটি কোটি টাকার ঋণ খেলাপ ও আর্থিক দুর্নীতি মামলায় হিরে ব্যবসায়ী নীরব মোদী রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের সঙ্গে প্রতারণা করেছিল। ভুয়ো নথি দিয়ে পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের থেকে কোটি কোটি টাকার ঋণ নিয়েছিল নীরবের সংস্থা। পিএনবির মুম্বই ব্রাঞ্চ থেকে ওই বিপুল পরিমাণ টাকা ঋণ হিসেবে নেওয়া হয়েছিল। যে সংস্থা এই ঋণ নিয়েছিল, তা ২০১১ সাল থেকে নীরব মোদীর অধীনে ছিল। এই মুহূর্তে বিদেশে রয়েছে ঋণখেলাপি ব্যবসায়ী। তাঁকে দেশের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে।