Jyotiraditya Scindia Tweet: ‘শুনতে পাচ্ছেন সিন্ধিয়া?’ জবাব দিতে দ্বিধা করলেন না খোদ মন্ত্রী

Jyotiraditya Scindia Tweet: বিমানবন্দর থেকে বোর্ডিং পাস নিতে গেলে অতিরিক্ত টাকা দিতে হচ্ছে বলে অভিযোগ জানিয়েছেন যাত্রীরা।

Jyotiraditya Scindia Tweet: 'শুনতে পাচ্ছেন সিন্ধিয়া?' জবাব দিতে দ্বিধা করলেন না খোদ মন্ত্রী
টুইটের জবাব দিলেন মন্ত্রী
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 14, 2022 | 11:38 AM

নয়া দিল্লি : দেশের মানুষের সমস্যার কথা জেনে তার সমাধান করাই জন প্রতিনিধিদের কাজ। তবে দেশের সাংসদ বা মন্ত্রীদের সঙ্গে সাধারণ মানুষের দূরত্ব এতটাই বেশি যে তাঁদের নাগাল পাওয়াটাই সম্ভব হয়ে ওঠে না। কিন্তু কখনও কখনও ব্যতিক্রমও দেখা যায়। ঠিক যেমন এক সাধারণ নাগরিকের সমস্যার কথা জেনে উত্তর দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। বিমান সংস্থাগুলির বিরুদ্ধে সম্প্রতি বেশ কিছু অভিযোগ সামনে এসেছে। সেই অভিযোগের কথাই উল্লেখ করা হয়েছিল টুইটে। আর তাতে ট্যাগ করা হয়েছিল অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে।

বিমানবন্দর থেকে বিমানে ওঠার আগে একটি বোর্ডিং পাস নিতে হয় যাত্রীদের। অভিযোগ, সেটা দিতেই নাকি এবার অতিরিক্ত টাকা চাইছে বিমান সংস্থাগুলি। সেই অভিযোগ সামনে এনেছেন অনেকেই। তা পৌঁছেছে মন্ত্রী পর্যন্ত। তাই ওই অভিযোগ খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিলেন মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। মূলত স্পাইস জেটের বিরুদ্ধেই এই অভিযোগ উঠেছিল প্রথমে। পরে ইন্ডিগোর বিরুদ্ধেও উঠেছে একই অভিযোগ।

বর্তমানে বাড়িতে বসেই বোর্ডিং পাস নেওয়ার সুযোগ দিচ্ছে বেশির ভাগ বিমান সংস্থা। ওয়েব চেক-ইনের মাধ্যমে সেই পরিষেবা দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে। যাত্রীদের অভিযোগ সেই পরিষেবা দেওয়ার কথা বলেই অতিরিক্ত টাকা চাওয়া হচ্ছে তাঁদের কাছ থেকে। যাত্রীদের দাবি, সংস্থাগুলি ওয়েব চেক-ইন পরিষেবা নেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে। আর সেটা না করলেই বেশি টাকা দিতে হচ্ছে তাঁদের। যাঁরা বিমানবন্দরে গিয়ে বোর্ডিং পাস নিতে চাইছেন তাঁদের কাছ থেকে ২০০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে টিকিট প্রতি। এই ইস্যু নিয়েই সরব হয়েছেন অনেকে।

এমনই এক অভিযোগের কথা টুইটে জানিয়েছিলেন এক ব্যক্তি। মন্ত্রী সিন্ধিয়ার নামও উল্লেখ করেছিলেন তিনি। আর সেটা দেখেই উত্তর দেন মন্ত্রী। মাধবন নারায়ণন নামে এক ব্যক্তি টুইটে লিখেছিলেন, ‘অসহ্য! সিন্ধিয়া আপনি শুনছেন?’ সেই টুইটে সিন্ধিয়াকে ট্যাগ করা হয়েছে। আর তাতেই রিপ্লাই করেছেন সিন্ধিয়া। তিনি আশ্বাস দিয়ে লিখেছেন, ‘ঠিকই তো! আমি যত দ্রুত সম্ভব বিষয়টা দেখব।’