Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Encounter: ধর্ষণ করতে না পেরে খুন ৫ বছরের শিশুকে! অভিযুক্তকে এনকাউন্টারে খতম করলেন সাব-ইন্সপেক্টর অন্নপূর্ণা

Crime: পুলিশ তদন্তে নেমে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে এলাকার। সেখানেই দেখা যায় যে শিশুটি বাড়ির সামনে বসে খেলছিল। তাঁকে তুলে নিয়ে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত। এরপরে পুলিশ অভিযুক্তের বিরুদ্ধের পকসো আইনে মামলা দায়ের করে।

Encounter: ধর্ষণ করতে না পেরে খুন ৫ বছরের শিশুকে! অভিযুক্তকে এনকাউন্টারে খতম করলেন সাব-ইন্সপেক্টর অন্নপূর্ণা
এনকাউন্টারে খতম অভিযুক্ত।Image Credit source: X
Follow Us:
| Updated on: Apr 14, 2025 | 6:44 AM

বেঙ্গালুরু: বাড়ির সামনে থেকে পাঁচ বছরের শিশুকন্যাকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা। চিৎকার করতেই গলা টিপে শিশুকে খুন করল অভিযুক্ত। ধরা পড়তেই পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেছিল অভিযুক্ত, পুলিশ এনকাউন্টারে খতম করল তাঁকে।

পাঁচ বছরের শিশুকন্যাকে ধর্ষণের চেষ্টা এবং খুনের ঘটনাকে ঘিরে তোলপাড় কর্নাটক। হুবলি জেলার বাসিন্দা ওই শিশুকন্যাকে অপহরণ করে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করেছিল অভিযুক্ত। শিশুকন্যা চিৎকার করে উঠতেই ছুটে আসেন আশেপাশের বাসিন্দারা। বেগতিক বুঝে অভিযুক্ত শিশুর গলা টিপে ধরে। দম বন্ধ হয়ে মৃত্যু হয় শিশুকন্যার। ঘটনাস্থল ছেড়ে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত।

পুলিশ তদন্তে নেমে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে এলাকার। সেখানেই দেখা যায় যে শিশুটি বাড়ির সামনে বসে খেলছিল। তাঁকে তুলে নিয়ে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত। এরপরে পুলিশ অভিযুক্তের বিরুদ্ধের পকসো আইনে মামলা দায়ের করে। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর অভিযুক্তকে গ্রেফতারও করে পুলিশ।

জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত আদতে বিহারের বাসিন্দা। তিন মাস আগে কর্নাটকের হুবলিতে এসেছিল। হোটেল-রেস্তোরাঁ থেকে শুরু করে নির্মাণকর্মী- বিভিন্ন ধরনের কাজ করত অভিযুক্ত।

হুবলির পুলিশ কমিশনার শশী কুমার জানান, ধৃত পুলিশের কাছে কিছুতেই মুখ খুলতে চাইছিল না। বয়ানেও নানা বিভ্রান্তিকর কথা বলছিল। বাধ্য হয়েই পুলিশ তাঁর পরিচয় নিশ্চিত করার জন্য অভিযুক্তকে তার ঠিকানায় নিয়ে যায়। সেখানে ধৃত পুলিশের কাছে পাথর ছুড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। বারবার সতর্ক করার পরও অভিযুক্ত থামেনি। বাধ্য হয়ে মহিলা সাব ইন্সপেক্টর অন্নপূর্ণা শূন্যে গুলি চালান। এরপরও থামেনি অভিযুক্ত। উল্টে পুলিশকে লক্ষ্য করে পাথর ছোড়ে। এরপরে পুলিশ দুই-তিন রাউন্ড গুলি চালায়। একটি গুলি অভিযুক্তের পায়ে লাগে, আরেকটি পিঠে। পরে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

সংঘর্ষে একজন সাব-ইন্সপেক্টর ও দুইজন পুলিশ আধিকারিক আহত হন। তারা বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।