AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Patanjali: করোনা প্রতিরোধে ন্যানো টেকনোলজির ভূমিকা, যা জানা গেল পতঞ্জলির গবেষণায়

Patanjali: করোনা মহামারীর জেরে বিশ্বজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়েছিল। করোনা প্রতিরোধে নানা ভ্যাকসিন তৈরি হয়েছে। তারপরই করোনা ভাইরাসের মোকাবিলা সম্ভব হয়েছে। করোনা ভাইরাস শনাক্তের ক্ষেত্রে ন্যানো টেকনোলজির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এই নিয়ে গবেষণা করেছে পতঞ্জলি গবেষণা কেন্দ্র।

Patanjali: করোনা প্রতিরোধে ন্যানো টেকনোলজির ভূমিকা, যা জানা গেল পতঞ্জলির গবেষণায়
ফাইল ফোটো
| Updated on: Apr 29, 2025 | 2:41 PM
Share

নয়াদিল্লি: লক্ষ লক্ষ মানুষের মৃত্যু। আতঙ্ক। বাড়ির বাইরে বেরোতে ভয়। বিশ্বজুড়ে কার্যত তাণ্ডব চালিয়েছিল করোনা ভাইরাস। এখনও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর সামনে আসে। তবে করোনা ভাইরাসকে শনাক্ত করা ও চিকিৎসায় নানা প্রযুক্তি ও ভ্যাকসিন এসেছে। এই পরিস্থিতিতে ন্যানোটেকনোলজি নির্ভর ডায়গনস্টিক প্রযুক্তি করোনা ভাইরাস শনাক্তের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী হতে পারে। পতঞ্জলি গবেষণা কেন্দ্রের গবেষণায় বিষয়টি সামনে এসেছে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ন্যানোটেকনোলজি নির্ভর ভাইরাস-সদৃশ কণা ভ্যাকসিনগুলি কোভিড-১৯’র বিরুদ্ধে কার্যকর হতে পারে। ন্যানো পার্টিকেল নির্দিষ্ট কোষ বা টিস্যুকে টার্গেট করতে পারে। করোনা মহামারীর প্রভাব সারা বিশ্বে পড়েছিল। তখন তা প্রতিরোধের জন্য টিকা প্রয়োজন হয়েছিল। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, কোভিড ভ্যাকসিন তৈরি এবং করোনা শনাক্তকরণে ন্যানো প্রযুক্তি অত্যন্ত কার্যকর।

ন্যানো টেকনোলজি প্রাথমিক অবস্থাতেই কোভিড-১৯ শনাক্ত করতে পারে। ভ্যাকসিন তৈরিতেও সাহায্য করতে পারে ন্যানো টেকনোলজি। বিভিন্ন রকম ভাইরাস সংক্রমণও প্রতিরোধ করতে পারে। এই প্রযুক্তি একদম নিরাপদ। ন্যানো টেকনোলজি হল বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের একটি শাখা। যা পরমাণু এবং অণুগুলিকে কাজে লাগিয়ে সিস্টেম ডিজাইন, উৎপাদন করে। করোনা মহামারীর পর ন্যানো টেকনোলজি নিয়ে অনেক আলোচনা হয়। এর পর পতঞ্জলি এর প্রভাব নিয়ে গবেষণা করে। যেখানে খুব ভাল ফলাফল পাওয়া যায়।

ন্যানো টেকনোলজি ভিত্তিক বায়োসেন্সর করোনা ভাইরাস শনাক্তকরণে সাহায্য করতে পারে। এই ভাইরাস দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে নির্ণয় করা সম্ভব। করোনা ভ্যাকসিনেও ন্যানো প্রযুক্তি সহায়ক হতে পারে। এ থেকে প্রস্তুত ভ্যাকসিন ডেলিভারি সিস্টেমগুলি বিশেষ কোষে ভ্যাকসিন পৌঁছে দিতে সাহায্য করতে পারে। ন্যানো টেকনোলজি ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে। এটি ভাইরাসকে সঠিকভাবে শনাক্ত করতে এবং তা নির্মূল করতে সহায়তা করে।

ন্যানো টেকনোলজির সঙ্গে সম্পর্কিত প্রাক-ক্লিনিক্যাল পরীক্ষায়, ন্যানো টেকনোলজি-ভিত্তিক ডিভাইসগুলি শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাস, হারপিস ভাইরাস, হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস এবং এইচআইভি সহ বেশ কয়েকটি রোগের বিরুদ্ধে কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে।