Smart Meter: বসাতে হবে স্মার্ট মিটার! রাজ্য়গুলিকে স্বল্প সময়ের ডেডলাইন কেন্দ্রের
Smart Meter: মন্ত্রীর সংযোজন, 'প্রিপেইড স্মার্ট মিটার সঠিক সময়ে বিদ্যুৎ বিল প্রদানে সাহায্য করবে। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষেরও বেশ কিছু রাজ্য়ের থেকে আসা বিদ্যুৎ খরচের টাকা এখনও বকেয়া রয়েছে। স্মার্ট মিটার সেই বিড়ম্বনাকে দূর করবে।'

নয়াদিল্লি: যেমন কড়ি পড়বে, তেমন বিদ্য়ুৎ মিলবে। স্মার্ট মিটার নিয়ে এখন দেশজুড়ে তৈরি হয়েছে বিভ্রাট। এক দল বলছে, বাড়তি বিল তোলার কায়দা। অন্য দল বলছে, বিদ্যুৎ প্রযুক্তিতে বিপ্লব। এই বাংলার বেশ কিছু বাড়ি, প্রতিষ্ঠানে বসেছে স্মার্ট মিটার। তবে রাজ্য জানিয়েছে, তা প্রাথমিক টেস্টিংয়ের কাজের জন্য বসানো হয়েছে।
তবে রাজ্য পরীক্ষানিরীক্ষায় ব্যস্ত থাকলেও, কেন্দ্র কিন্তু ধরিয়ে দিয়েছে ডেডলাইন। বেঁধে দিয়েছে সময়। CNBC TV18-র একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, শুক্রবার চণ্ডীগড়ে উত্তরাঞ্চলীয় রাজ্য় ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির জন্য় আয়োজিত সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর।
সেখানে তিনি বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ব্যবহার করে স্মার্ট মিটার উপভোক্তার অভিজ্ঞতাই একেবারে বদলে দেবে। যার মাধ্যমে একজন গ্রাহক বিদ্যুতের প্রসঙ্গে আরও নিখুঁত সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হবে।’ মন্ত্রীর সংযোজন, ‘প্রিপেইড স্মার্ট মিটার সঠিক সময়ে বিদ্যুৎ বিল প্রদানে সাহায্য করবে। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষেরও বেশ কিছু রাজ্য়ের থেকে আসা বিদ্যুৎ খরচের টাকা এখনও বকেয়া রয়েছে। স্মার্ট মিটার সেই বিড়ম্বনাকে দূর করবে।’
এই বৈঠক থেকে রাজ্যগুলিকে স্মার্ট মিটার বসানোর জন্য সময় বেঁধে দেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। ডেডলাইন ধরে তিনি বলেন, রাজ্যগুলিকে চলতি বছরের আগস্ট মাসের মধ্যে সমস্ত সরকারি প্রতিষ্ঠানে স্মার্ট মিটার বসাতে হবে। পাশাপাশি, নভেম্বরের মধ্য়ে সমস্ত বাণিজ্যিক ও শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলিতেও এই স্মার্ট মিটার বসানোর নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

