নয়া দিল্লি: দেশে দেড় লক্ষের গণ্ডি পেরল করোনা সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষ ৫৯ হাজার ৬৩২ জন। একদিনে দেশে মৃত্যু হয়েছে ৬৩২ জনের। পজিটিভিটি রেট পৌঁছল ১০.২১ শতাংশে। গত ২৪ ঘণ্টায় গোটা দেশে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৫ লক্ষ ৯০ হাজার ৬১১ জন। দিল্লিতে ইতিমধ্যেই আক্রান্তের সংখ্যা ২০ হাজার পার করেছে। মহারাষ্ট্রে আক্রান্ত ৪১ হাজার ৪৩১ জন।
অন্যদিকে, পরপর দুদিনে করোনা আক্রান্তের সংখ্যায় খুব বেশি তফাৎ নেই রাজ্যে। শুক্রবারের থেকে সংক্রমণ বেড়েছে কিছুটা। শনিবার স্বাস্থ্য ভবন থেকে প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী, রাজ্যে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ হাজার ৮০২। শুক্রবার যে সংখ্যাটা ছিল ১৮ হাজার ২১৩। তবে পজিটিভিটি রেট বেড়েছে অনেকটাই। সেই হার ২৬ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ২৯ শতাংশ। একদিনে মৃতের সংখ্যা ১৯। তবে কলকাতার পাশাপাশি, একাধিক জেলায় জেলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। কলকাতায় ৭ হাজার পেরিয়েছে দৈনিক সংক্রমণ। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কোভিডের হার বাড়ছে হাওড়া, পশ্চিম বর্ধমানের মতো জেলাগুলিতেও। শুধু কলকাতাতেই ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যে করোনা বিধি লাগু থাকার পরও নিয়ন্ত্রণে আসছে না সংক্রমণ।
এদিকে, কোটির মাত্রা পেরিয়ে গেল ছোটদের টিকাকরণ। ৩ জানুয়ারি থেকে ৯ জানুয়ারি ২ কোটি শিশু-কিশোরের টিকা হয়েছে বলে ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। টুইট করে সেকথা জানালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। তাঁরই টুইট ধরে আরও একটি টুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। ছোটদের উদ্দেশে জ্ঞাপন করলেন শুভেচ্ছা বার্তা।
দেখুন একনজরে সব আপডেট…
সুপ্রিম কোর্টের অন্তত চার বিচারপতি করোনায় আক্রান্ত। সুপ্রিম কোর্ট সূত্রে জানা গিয়েছে, এক বিচারপতি মঙ্গলবার বিচারপতি আর সুভাষ রেড্ডির বিদায়ী সংবর্ধনায় উপস্থিত ছিলেন। পরে ওই বিচারপতির কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
বিগত তিন দিনে দিল্লির এইমসের ৪৮৩ জন স্বাস্থ্যকর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। শুক্রবার ১৪৭ জনের শরীরে সংক্রমণের সন্ধান মিলেছিল, শনিবার আক্রান্ত হয়েছিলেন আরও ২২০ জন এবং রবিবার আরও ১০৬ জন স্বাস্থ্যকর্মীর শরীরে করোনার খোঁজ মেলে।
দেশের বড় শহরগুলিতে রবিবাসরীয় করোনা গ্রাফ একনজরে –
দিল্লিতে শেষ ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছে ২২ হাজার ৭৪১ জন।
বাণিজ্যনগরী মুম্বইয়ে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৯ হাজার ৪৭৪ জন।
কলকাতায় শেষ ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮ হাজার ৭১২ জন।
বেঙ্গালুরুতে রবিবারে বুলেটিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৯ হাজার ২০ জন।
চেন্নাইয়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজার ১৮৬ জন।
করোনা মোকাবিলায় আরও কড়াকড়ির পথে হাঁটল রাজস্থান প্রশাসন। রাজস্থানের প্রত্যেক বাসিন্দাকে ৩১ জানুয়ারির মধ্যে করোনা টিকার উভয় ডোজ় নেওয়া বাধ্যতামূলক করে দেওয়া হয়েছে। যদি ৩১ জানুয়ারির মধ্যে উভয় ডোজ় নেওয়া না হয়, তবে অফিস বা অন্যান্য সর্বজনীন স্থানে প্রবেশ করা যাবে না।
দিল্লি সরকার রাজধানীর সমস্ত বেসরকারি হাসপাতালকে কোভিড প্রোটোকল মেনে চলার জন্য বলেছে। আইসিইউ/ডায়ালিসিস ইউনিট এবং হাসপাতালের ওয়ার্ডের মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকায়, দিল্লি সরকার বেসরকারী হাসপাতালগুলিকে সতর্ক করে দিয়েছে। বলা হয়েছে, যে স্বাস্থ্যকর্মীরা নন-কোভিড রোগীদের আইসিইউতে চিকিৎসা করছেন, তাঁরা যেন কোভিড আচরণ বিধি মেনে চলেন এবং নিয়মিতভাবে তাঁদের করোনা পরীক্ষা করানো উচিত।
মহারাষ্ট্রে রবিবার ৪৪ হাজার ৩৮৮ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ১২ জনের। সুস্থ হয়েছেন ১৫ হাজার ৩৫১ জন।
পশ্চিমবঙ্গের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, শেষ ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৪ হাজার ২৮৭ জন। মৃত্যু হয়েছে ১৮ জনের। করোনা মুক্ত হয়েছেন ৮ হাজার ২১৩ জন।
রাজধানী দিল্লিতে রবিবার ২২ হাজার ৭৫১ জন করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে। মৃত্যু হয়েছে ১৭ জনের। সেই সঙ্গে সুস্থও হয়ে উঠেছেন ১০ হাজার ১৭৯ জন।
ত্রিপুরা সরকার রবিবার নৈশকালীন কারফিউ জারির কথা ঘোষণা করেছে। সে রাজ্যে ১০ জানুয়ারি থেকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত নৈশকালীন কারফিউ জারি থাকবে। কারফিউ চলবেরাত ৯ টা থেকে ভোর ৫ টা পর্যন্ত। সিনেমা হল, স্পোর্টস কমপ্লেক্স এবং স্টেডিয়াম, বিনোদনমূলক পার্ক, বারগুলি ৫০ শতাংশ আসন নিয়ে খোলা রাখা যাবে। জিম এবং সুইমিং পুলগুলি খোলা রাখা যাবে এক তৃতীয়াংশ আসন ক্ষমতা নিয়ে।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর, যে পাঁচটি রাজ্যে নির্বাচন রয়েছে, সেখানে কোভিড টিকার শংসাপত্রে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ছবি থাকবে না। আদর্শ আচরণবিধি কার্যকর হয়ে গিয়েছে ওই পাঁচ রাজ্যে। সেই কারণেই এই বদল করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক করোনা টিকার শংসাপত্র থেকে মোদীর ছবি বাদ দিতে কো-উইন প্ল্যাটফর্মে প্রয়োজনীয় ফিল্টার ব্যবহার করবে বলে এক সরকারি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে।
দেশের করোনা গ্রাফ ক্রমেই ঊর্ধ্বমুখী। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যাও। মুম্বই, দিল্লি, কলকাতার মতো বড় শহরগুলিতে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে রবিবাসরীয় বিকেলে করোনা পর্যালোচনা বৈঠকে (COVID Review Meeting) করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)। উচ্চ পর্যায়ের ওই বৈঠকে দেশের বর্তমান করোনা পরিস্থিতি, স্বাস্থ্য পরিকাঠামো, দেশে টিকাকরণের গতি এবং ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী রবিবারের বৈঠকে জেলাস্তরে পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য পরিকাঠামো নিশ্চিত করার ওপরেও জোর দিয়েছেন। তিনি কেন্দ্রীয় আধিকারিকদের রাজ্যগুলির সঙ্গে এই বিষয়ে সমন্বয় বজায় রাখতে বলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে জানানো হয়েছে, করোনা পরিস্থিতি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক ডাকার কথাও বলেন তিনি।
আরও পড়ুন : জেলাস্তরে স্বাস্থ্য পরিকাঠামোয় জোর, মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক ডাকতে বললেন নমো
গত ২৪ ঘণ্টায়, কেরলে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৬ হাজার ২৩৮ জন। মৃত্যু হয়েছে ৩০ জনের। এর পাশাপাশি সুস্থও হয়ে উঠেছেন অনেকে। শেষ ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৩৯০ জন। কেরলে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ৩৪ হাজারেরও বেশি।
করোনার সংক্রমণ বাড়তে থাকায় ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত সমস্ত কর্মসূচি বাতিল করে দিয়েছেন হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর।
ডেল্টার তুলনায় ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে শ্বাসযন্ত্রের উপরের অংশে উপসর্গ বেশি দেখা যাচ্ছে। জানিয়েছেন দিল্লির গঙ্গারাম হাসপাতালের চিকিৎসক ধীরেন গুপ্তা।
দিল্লিতে গত কয়েক ধরে নতুন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ বেড়েছে। তবে দিল্লিবাসীকে আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। কেজরিওয়াল বলেন, “আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই… বরং দায়িত্বশীল হোন। আমরা এখনই দিল্লিতে লকডাউন করতে চাই না… আমরা যতটা সম্ভব সীমিতভাবে বন্ধ রাখতে চাই, যাতে সাধারণ মানুষের জীবন প্রভাবিত না হয়। আগামিকাল (সোমবার) দিল্লির বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগের একটি বৈঠক রয়েছে। ওই বৈঠকেই আমরা পরিস্থিতি আবার পর্যালোচনা করে দেখব।”
আরও পড়ুন : Arvind Kejriwal: ‘এখনই দিল্লিতে লকডাউন চাইছি না, তবে…’; কী শর্ত দিলেন কেজরিওয়াল?
গঙ্গাসাগর তীর্যযাত্রীদের মধ্যে আরও ৩১ জন করোনায় আক্রান্ত। বাবুঘাটের করোনা পরীক্ষা শিবিরে ২৫ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়া শিয়ালদহ স্টেশনের শিবিরে আরও ৬ জন করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে।
দিল্লি পুলিশ সপ্তাহান্তের কারফিউতে কড়া ব্যবস্থা নিচ্ছে। শনিবার সপ্তাহান্তে কারফিউ চলাকালীন কোভিড বিধি ভাঙার জন্য ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৮৮ নম্বর ধারার আওতায় ৩৮৪ টি এফআইআর দায়ের করেছে। চালান কাটা হয়েছে ১ হাজার ৪৮৪ টি।
পিলিভিট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
পঞ্জাবের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক ডঃ এস করুণা রাজু করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। রবিবারই তাঁর করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।
সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে করোনা টিকার প্রিকশন ডোজ়। স্বাস্থ্যকর্মী, ফ্রন্টলাইন কর্মীরা ছাড়াও ষাটোর্ধ্ব প্রবীণদেরও দেওয়া হবে করোনা টিকার তৃতীয় ডোজ়।
অমৃতসরে একসঙ্গে অনেকজন যাত্রী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। সম্প্রতি ইটালি থেকে ফেরা অনেকের করোনা পরীক্ষায় রিপোর্ট পজিটিভ আসে। অথচ, যাত্রীদের মধ্যে অনেকেই অভিযোগ করছেন, তাঁদের রিপোর্ট ভুল এসেছে। এই পরিস্থিতিতে ওই বেসরকারি ল্যাবরেটরির বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রবিবার এই কথা জানিয়েছেন পঞ্জাবের স্বাস্থ্য আধিকারিকরা।
মহারাষ্ট্রে কোভিডের কড়াকড়ি আরও কিছুটা শিথিল হল। এবার থেকে খোলা রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছে বিউটি পার্লার ও স্যালোঁগুলিকে। তবে এ ক্ষেত্রে মোট আসন সংখ্যার ৫০ শতাংশ আসন ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি জিমগুলিকেও ৫০ শতাংশ গ্রাহক নিয়ে খোলা রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। যাঁদের করোনা টিকার দুটি ডোজ় নেওয়া হয়ে গিয়েছে, একমাত্র তাঁরাই এই পরিষেবাগুলির সুবিধা পাবেন।
মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতেও করোনা হানা। ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের (Hemant Soren) বাসভবনে ১৫ জন সদস্যের কোভিড রিপোর্ট পজেটিভ এসেছে বলে সূত্রের খবর। জানা গিয়েছে, হেমন্ত সোরেনের স্ত্রী কল্পনা সোরেন, তাঁর দুই পুত্র নিতিন এবং বিশ্বজিৎ, শ্যালিকা সরলা মুর্মু, তাঁর দেহরক্ষী-সহ ১৫ জন করোনা আক্রান্ত। তবে, খোদ মুখ্যমন্ত্রীর রিপোর্ট নেগেটিভ বলে জানা গিয়েছে।
পশ্চিম মেদিনীপুর: একদিন দুদিন নয়, প্রতিনিয়ত পায়ে হেঁটে হাতে মাইক নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তৃণমূল বিধায়ক। আর তিনি তাঁর নিজের কন্ঠে প্রচার করে চলেছেন, “দয়া করে আপনারা সচেতন হোন। কেন এখনও এত অবহেলা, কারণ আপনার বাড়ির মধ্যে কখন যে প্রবেশ করবে করোনা আপনারা সেটা জানেন না। প্লিজ মাস্ক পড়ুন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। নিজে সুস্থ থাকুন অপরকেও সুস্থ রাখুন।”
মুম্বই: রাজ্যে সংক্রমণ (COVID-19) নিয়ন্ত্রণে আনতে বিধিনিষেধের (Restrictions) উপরই ভরসা রাখল মহারাষ্ট্র সরকারও (Maharashtra Government)। দৈনিক আক্রান্ত ৪০ হাজার পার করতেই মহারাষ্ট্রে ফিরল বিধিনিষেধ। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৪১ হাজার ৪৩৪ জন। একদিনেই মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা, সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের মতো বেড়ে দাঁড়াতেই তাই রাজ্যে ঘোষণা করা হল একাধিক বিধিনিষেধের।
বিস্তারিত পড়ুন: Maharashtra COVID Restriction: উর্ধ্বমুখী সংক্রমণ রুখতে লকডাউন নয়, বিধিনিষেধের উপরই ভরসা রাখল ঠাকরে সরকার
নয়া দিল্লি: একদিনেই কোটির মাত্রা পেরিয়ে গেল ছোটদের টিকাকরণ। ৩ জানুয়ারি ২ কোটি শিশু-কিশোরের টিকা হয়েছে বলে ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। টুইট করে সেকথা জানালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। তাঁরই টুইট ধরে আরও একটি টুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। ছোটদের উদ্দেশে জ্ঞাপন করলেন শুভেচ্ছা বার্তা।
বিস্তারিত পড়ুন: PM Narendra Modi on 15-18 years COVID Vaccination: একদিনেই ২ কোটি! ১৫-১৮ বছর বয়সীদের টিকাকরণে বড়সড় সাফল্য, টুইট করে শুভেচ্ছা নমোর