জোশীমঠ: দেবভূমিতে প্রলয়। কেদারনাথের স্মৃতি উসকে দিয়ে জোশীমঠ বিপর্যয়ে (Joshimath Disaster) প্রাণ হারিয়েছেন অনেকে। নিখোঁজ শতাধিক। জোরকদমে উদ্ধারের কাজ চালাচ্ছে সেনা, আইটিবিপি, এনডিআরএফ। ঘরে ফেরেননি বাংলার লালু, বুলা, সুদীপদের মতো আরও অনেকে। কিন্তু এই বিপর্যয়ের কারণ কী? প্রাথমিকভাবে উঠে এসেছিল তুষারধসের কথা। কিন্তু ইসরোর নতুন রিপোর্টে উঠছে অন্য প্রসঙ্গ। জোশীমঠে জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছেন অনেকে, ভেসে গিয়েছে অনেকের আশ্রয়, সহায়-সম্বল। সেই বন্যার পিছনে আসল দায়ি ভূমিধস, উপগ্রহ চিত্র প্রকাশ করে এমনটাই দাবি ভারতের মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের শাখা আইআইআরএসের (IIRS)।
ইসরোর অধীনস্থ আইআইআরএস সোমবার একটি সরকারের কাছে এই ধ্বংসলীলার একটি রিপোর্ট পেশ করেছে। সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে, “ঋষিগঙ্গা প্রকল্পস্থল থেকে ৫৬০০ মিটার উঁচুতে একটি ভূমিধসের কারণেই বিঘ্নিত হয়েছে হিমবাহের অবস্থান। যার ফলেই এই বিপর্যয়।”
উত্তরাখণ্ডের বিপর্যয় মোকাবিলা ও পরিচালনা কেন্দ্রের এগজ়িকিউটিভ ডিরেক্টর পীযূষ রাউতেলা একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে জানিয়েছেন, উপগ্রহ চিত্রে এই বিষয়টাও স্পষ্ট যে ৪ ও ৫ ফেব্রুয়ারি প্রচুর তুষারপাত হয়েছিল। আইআইআরএসের রিপোর্টকে কার্যত মান্যতা দিয়ে পীযূষ বলেন, “৭ ফেব্রুয়ারির উপগ্রহ চিত্রে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে ৫৬০০ মিচার উচ্চতায় ভূমিধসের জেরেই এই বন্যা হয়েছে।” ঘটনাটিকে তুষারধস বলতে নারাজ আইআইআরএসের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিকও।
আরও পড়ুন: ভিডিয়ো: আজ়াদের বিদায়বেলায় ধরে আসল গলা, কেঁদে ফেললেন প্রধানমন্ত্রী
জোশীমঠের বিপর্যয়ে এ পর্যন্ত মোট ২৮ জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। বিভিন্ন রাজ্যের শতাধিক এখনও নিখোঁজ। পশ্চিমবঙ্গ থেকেই নিখোঁজ ৩ জন। তাঁদের উদ্দেশে ম্যাগনেটিক লেজার রাডার সার্ভের মাধ্যমে খোঁজ চলছে।
জোশীমঠ: দেবভূমিতে প্রলয়। কেদারনাথের স্মৃতি উসকে দিয়ে জোশীমঠ বিপর্যয়ে (Joshimath Disaster) প্রাণ হারিয়েছেন অনেকে। নিখোঁজ শতাধিক। জোরকদমে উদ্ধারের কাজ চালাচ্ছে সেনা, আইটিবিপি, এনডিআরএফ। ঘরে ফেরেননি বাংলার লালু, বুলা, সুদীপদের মতো আরও অনেকে। কিন্তু এই বিপর্যয়ের কারণ কী? প্রাথমিকভাবে উঠে এসেছিল তুষারধসের কথা। কিন্তু ইসরোর নতুন রিপোর্টে উঠছে অন্য প্রসঙ্গ। জোশীমঠে জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছেন অনেকে, ভেসে গিয়েছে অনেকের আশ্রয়, সহায়-সম্বল। সেই বন্যার পিছনে আসল দায়ি ভূমিধস, উপগ্রহ চিত্র প্রকাশ করে এমনটাই দাবি ভারতের মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের শাখা আইআইআরএসের (IIRS)।
ইসরোর অধীনস্থ আইআইআরএস সোমবার একটি সরকারের কাছে এই ধ্বংসলীলার একটি রিপোর্ট পেশ করেছে। সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে, “ঋষিগঙ্গা প্রকল্পস্থল থেকে ৫৬০০ মিটার উঁচুতে একটি ভূমিধসের কারণেই বিঘ্নিত হয়েছে হিমবাহের অবস্থান। যার ফলেই এই বিপর্যয়।”
উত্তরাখণ্ডের বিপর্যয় মোকাবিলা ও পরিচালনা কেন্দ্রের এগজ়িকিউটিভ ডিরেক্টর পীযূষ রাউতেলা একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে জানিয়েছেন, উপগ্রহ চিত্রে এই বিষয়টাও স্পষ্ট যে ৪ ও ৫ ফেব্রুয়ারি প্রচুর তুষারপাত হয়েছিল। আইআইআরএসের রিপোর্টকে কার্যত মান্যতা দিয়ে পীযূষ বলেন, “৭ ফেব্রুয়ারির উপগ্রহ চিত্রে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে ৫৬০০ মিচার উচ্চতায় ভূমিধসের জেরেই এই বন্যা হয়েছে।” ঘটনাটিকে তুষারধস বলতে নারাজ আইআইআরএসের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিকও।
আরও পড়ুন: ভিডিয়ো: আজ়াদের বিদায়বেলায় ধরে আসল গলা, কেঁদে ফেললেন প্রধানমন্ত্রী
জোশীমঠের বিপর্যয়ে এ পর্যন্ত মোট ২৮ জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। বিভিন্ন রাজ্যের শতাধিক এখনও নিখোঁজ। পশ্চিমবঙ্গ থেকেই নিখোঁজ ৩ জন। তাঁদের উদ্দেশে ম্যাগনেটিক লেজার রাডার সার্ভের মাধ্যমে খোঁজ চলছে।