Republic Day 2025: চোখে দেখা যাবে না কিন্তু ‘ওরা’ আছে, কর্তব্যপথে এদিক থেকে ওদিক হলেই উড়িয়ে দেবে!
Republic Day Security: কর্তব্যপথ এবং মধ্য দিল্লির মোট ৪০০০ হাইরাইজ পয়েন্ট চিহ্নিত করেছে দিল্লি পুলিশ। সেখানেও মোতায়েন থাকবেন নিরাপত্তাকর্মীরা।

নয়া দিল্লি: রাত পোহালেই প্রজাতন্ত্র দিবস। ইতিমধ্যেই সেজে উঠেছে কর্তব্যপথ। প্রজাতন্ত্র দিবসে কড়া নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে আঁটসাঁট নিরাপত্তা দিল্লিজুড়ে। ২৬ জানুয়ারির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দিল্লি জুড়ে মোতায়েন ১৫০০০ পুলিশ। রয়েছে ৭০ কোম্পানি আধাসেনাও। এবার ৬ স্তরীয় নিরাপত্তা বলয় পেরিয়ে প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজের অনুষ্ঠানে প্রবেশ করবেন দর্শকরা।
প্রতিবারই প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয় রাজধানীকে। কর্তব্যপথে প্য়ারেডে উপস্থিত থাকেন প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি সহ অন্যান্য বিশিষ্টজনেরা। প্রতি বছরই কোনও দেশের রাষ্ট্রপ্রধান আসেন প্রধান অতিথি হিসাবে। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। ৭৬ তম প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হিসাবে এসেছেন ইন্দোনেশিয়ার নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তো।
নিরাপত্তার দিকেও কোনও খামতি রাখা হচ্ছে না। জানানো হয়েছে, এবার প্যারেড দেখতে যে দর্শকরা আসবেন, তাদের দেওয়া হবে সিকিউরিটি স্টিকার। লালকেল্লা থেকে কর্তব্যপথ পর্যন্ত রাস্তায় বসানো হয়েছে ২০০০ ফেস রেকগনিশন এবং ড্রোন ডিসেবেল ক্ষমতাসম্পন্ন সিসিটিভি ক্যামেরা।
কর্তব্যপথ এবং সংলগ্ন একাধিক রাস্তা আজ বিকেলের পর থেকেই বন্ধ করে দেওয়া হবে। সিল করা হচ্ছে আশেপাশের ২০০টি হাইরাইজ কমার্শিয়াল বিল্ডিং। হাইরাইজগুলির মাথায় মোতায়েন করা হয়েছে ১০০০ স্নাইপার। সর্বক্ষণ কড়া নজর রাখবেন তারা।
কর্তব্যপথ এবং মধ্য দিল্লির মোট ৪০০০ হাইরাইজ পয়েন্ট চিহ্নিত করেছে দিল্লি পুলিশ। সেখানেও মোতায়েন থাকবেন নিরাপত্তাকর্মীরা।
এর পাশাপাশি মেট্রোতেও বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা বেষ্টনী। যাত্রীদের আগে থেকেই বলা হয়েছে হাতে কিছুটা সময় নিয়ে মেট্রোয় সফর করতে। কারণ, নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে বাড়তি সময় লাগতে পারে।

