Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

SC Verdict on Recruitment Scam: ২৬ হাজার চাকরিহারাদের ভবিষ্যৎ কী, জেনে নিন

Supreme Court: এ দিন সুপ্রিম কোর্ট এসএসসি মামলার রায়দানে পর্যবেক্ষণ রাখে যে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে হস্তক্ষেপের কোনও প্রয়োজন নেই। কলকাতা হাইকোর্টের রায়কে সম্পূর্ণ প্যানেলই বাতিল করা হচ্ছে।

SC Verdict on Recruitment Scam: ২৬ হাজার চাকরিহারাদের ভবিষ্যৎ কী, জেনে নিন
চাকরিহারাদের কী হবে?Image Credit source: TV9 বাংলা
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 03, 2025 | 11:24 AM

সুমন মহাপাত্র, জ্যোতির্ময় কর্মকার ও শ্রাবন্তী সাহার রিপোর্ট

নয়া দিল্লি: এসএসসি মামলায় বড় রায় সুপ্রিম কোর্টের। কলকাতা হাইকোর্টের রায়ই সম্পূর্ণ বহাল রাখল শীর্ষ আদালত। সামান্য কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে রায়ে, তবে ২৬ হাজার শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীর নিয়োগ বাতিলের সিদ্ধান্তেই মান্যতা দিল সুপ্রিম কোর্ট। ২০১৬ সালের প্যানেল সম্পূর্ণ বাতিল করা হল। তাহলে এই ২৬ হাজার শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীর কী হবে?

এ দিন সুপ্রিম কোর্ট এসএসসি মামলার রায়দানে পর্যবেক্ষণ রাখে যে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে হস্তক্ষেপের কোনও প্রয়োজন নেই। কলকাতা হাইকোর্টের রায়কে সম্পূর্ণ প্যানেলই বাতিল করা হচ্ছে। অর্থাৎ ২৬ হাজার শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীরই চাকরি বাতিল হল। এদের কী হবে?

শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, যে সমস্ত প্রার্থীরা অযোগ্য নয়, তারা যে ডিপার্টমেন্টে কাজ করতেন সেখানেই কাজ করতে পারবেন। যারা দৃশ্যত যোগ্য, তারা রাজ‍্য সরকারের বিভিন্ন দফতরে চাকরি করবেন। তবে তা নতুন সিলেকশন প্রক্রিয়া হওয়া পর্যন্ত।

নতুন নির্বাচন প্রক্রিয়ার ব্যবস্থা করতে বলেছে আদালত। প্রার্থীদের ফের এই নির্বাচন পরীক্ষায় বসতে হবে। ততদিন  পর্যন্ত বৈধ ক্যান্ডিডেটরা আপাতত নিজেদের ডিপার্টমেন্টে চাকরি করতে পারবেন। তিন মাসের মধ্যে এই প্রক্রিয়া শেষ হবে।

কীভাবে নির্বাচন প্রক্রিয়া হবে, কারা পরীক্ষায় বসতে পারবেন, সে বিষয়ে এখনও স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়নি। সম্পূর্ণ রায় হাতে পেলেই জানা যাবে।

শীর্ষ আদালত এও জানিয়েছে যে বিশেষভাবে সক্ষম শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মী যারা ছিলন, তারা বেতন পাবেন।

এসএসসি(SSC)-র বক্তব্য অনুযায়ী,  ৫ হাজারের মতো শিক্ষক, যাদের নাম র‌্যাঙ্ক জাম্প, মেয়াদ উত্তীর্ণ প্যানেলে আছে, তারা আপাতত চাকরি করবেন না। বাকি ২০ হাজার শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মী শিক্ষা দফতর সহ বিভিন্ন দফতরে চাকরি চালিয়ে যাবেন। তারা আগামী তিন মাস বেতনও পাবেন। সকলকেই নতুন সিলেকশন প্রক্রিয়ায় বসতে হবে।