নয়া দিল্লি: তরুণী চিকিৎসকের দেহ উদ্ধারের পর পরিবারকে জানানো হয়েছিল আত্মহত্যা করেছেন তাঁদের সন্তান। আর ময়নাতদন্তের পর সেই মৃত্যুকে ‘খুন’ বলে উল্লেখ করা হল রিপোর্টে। এই প্রশ্নই এবার উঠল সুপ্রিম কোর্টে। মঙ্গলবার স্বতঃপ্রণোদিত মামলার শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে। এদিন একের পর এক প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় রাজ্য সরকারকে। রাজ্যের তরফে এদিন উত্তর দেন বর্ষীয়ান আইনজীবী কপিল সিবল।
কোন প্রশ্নের মুখে পড়তে হল রাজ্যকে
প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়: সকালে দেহ উদ্ধার হওয়ার পরও প্রিন্সিপাল কেন বিষয়টাকে সুইসাইড বলার চেষ্টা করলেন?
আইনজীবী কপিল সিবল: এটা সত্যি নয়।
প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়: বাবা-মাকে সন্তানের দেহ দেখতে দেওয়া হল না কেন?
কপিল সিবল: এটা ঠিক নয়।
প্রধান বিচারপতি: রাত পর্যন্ত কোনও এফআইআর হল না কেন?
কপিল সিবল: এটাও ঠিক নয়। ময়নাতদন্তের পর এফআইআর হয়।
প্রধান বিচারপতি: এফআইআরে কি মার্ডারের কথা লেখা হয়েছিল?
কপিল সিবল: না, অস্বাভাবিক মৃত্যুর কথা লেখা হয়।
প্রধান বিচারপতি আরও প্রশ্ন রাত পর্যন্ত কোনও এফআইরআর হল না, প্রিন্সিপাল কী করছিলেন? ১৪ অগস্ট রাতে পুলিশ থাকা সত্ত্বেও মব অ্যাটাক হল কীভাবে? পুলিশ কী করছিল? প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘ক্রাইম সিন’ প্রোটেক্ট করা পুলিশের প্রধান কাজ, এখানে সেটাই করা গেল না।