কলকাতা: প্রকাশ্য দিবালোকে বাইপাসে উদ্ধার দুই নাবালিকা। এক সন্দেহভাজন ব্যক্তি বাইকের পিছনে বসিয়ে তাদের নিয়ে যাচ্ছিল বলে অভিযোগ। ওই দুই নাবালিকার হাত একই দড়িতে বাধা ছিল। যা দেখে পাশ দিয়ে যাওয়া অপর এক বাইক আরোহীর সন্দেহ হয়। এরপরই খোলে জট! আপাতত অভিযুক্ত যুবক ও দুই নাবালিকাকে তিলজলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
শনিবার সকাল তখন সওয়া ১১টা বাজে। প্রগতি ময়দানের দিক থেকে একটি বাইক রুবির দিকে যাচ্ছিল। বাইক চালকের পিছনে বসেছিল দুই নাবালিকা। পাশ দিয়ে অপর এক বাইক আরোহী যাওয়ার সময় দেখেন, নাবালিকাদের হাত দড়ি দিয়ে বাঁধা। যা দেখে সন্দেহ হয় তাঁর। তবে পরিস্থিতি হাতের বাইরে যাতে না চলে যায় সে কারণে ওই ব্যক্তি কিছুটা এগিয়ে গিয়ে বাইপাসের উপর কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশদের বিষয়টি জানান।
এরপরই ওই ট্রাফিক পুলিশরা তিলজলা ট্রাফিক গার্ডে খবর দেয়। ট্রাফিক গার্ডের ওসি তৎক্ষণাৎ নির্দেশ দেন বাইকটিকে যেন আটকানো হয়। কথা মতোই এগোয় কাজ। ততক্ষণে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছন তিলজলা ট্রাফিক গার্ডের ওসি সৌভিক চক্রবর্তী। সন্দেহভাজন বাইক আরোহীকে ওই দুই নাবালিকা প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, তাঁরই দুই মেয়ে।
কিন্তু মেয়ে দু’টিকে পাল্টা জিজ্ঞাসা করলে তারা জানায়, তাদের বাবা মারা গিয়েছেন। এই লোকটি জোর করে তাদের নিয়ে যাচ্ছে। এরপরই হাপুস নয়নে কাঁদতে শুরু করে দু’জনই। তারা জানায়, পুলিশ যেন তাদের দিদিমার কাছে দু’জনকে রেখে আসে। এরপরই সন্দেহ তীব্রতর হয়। খবর দেওয়া হয় তিলজলা থানায়।
প্রাথমিক ভাবে ওই দুই নাবালিকার বক্তব্য শুনে পুলিশের অনুমান, তাদের মায়ের সঙ্গে অভিযুক্তের পূর্ব পরিচয় রয়েছে। যদিও বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষ। পুলিশ জানিয়েছে, দুই নাবালিকার বয়স ১৩ থেকে ১৪ বছরের মধ্যে। দু’জনকেই থানায় উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে অভিযুক্ত যুবককেও তিলজলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
কলকাতা: প্রকাশ্য দিবালোকে বাইপাসে উদ্ধার দুই নাবালিকা। এক সন্দেহভাজন ব্যক্তি বাইকের পিছনে বসিয়ে তাদের নিয়ে যাচ্ছিল বলে অভিযোগ। ওই দুই নাবালিকার হাত একই দড়িতে বাধা ছিল। যা দেখে পাশ দিয়ে যাওয়া অপর এক বাইক আরোহীর সন্দেহ হয়। এরপরই খোলে জট! আপাতত অভিযুক্ত যুবক ও দুই নাবালিকাকে তিলজলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
শনিবার সকাল তখন সওয়া ১১টা বাজে। প্রগতি ময়দানের দিক থেকে একটি বাইক রুবির দিকে যাচ্ছিল। বাইক চালকের পিছনে বসেছিল দুই নাবালিকা। পাশ দিয়ে অপর এক বাইক আরোহী যাওয়ার সময় দেখেন, নাবালিকাদের হাত দড়ি দিয়ে বাঁধা। যা দেখে সন্দেহ হয় তাঁর। তবে পরিস্থিতি হাতের বাইরে যাতে না চলে যায় সে কারণে ওই ব্যক্তি কিছুটা এগিয়ে গিয়ে বাইপাসের উপর কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশদের বিষয়টি জানান।
এরপরই ওই ট্রাফিক পুলিশরা তিলজলা ট্রাফিক গার্ডে খবর দেয়। ট্রাফিক গার্ডের ওসি তৎক্ষণাৎ নির্দেশ দেন বাইকটিকে যেন আটকানো হয়। কথা মতোই এগোয় কাজ। ততক্ষণে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছন তিলজলা ট্রাফিক গার্ডের ওসি সৌভিক চক্রবর্তী। সন্দেহভাজন বাইক আরোহীকে ওই দুই নাবালিকা প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, তাঁরই দুই মেয়ে।
কিন্তু মেয়ে দু’টিকে পাল্টা জিজ্ঞাসা করলে তারা জানায়, তাদের বাবা মারা গিয়েছেন। এই লোকটি জোর করে তাদের নিয়ে যাচ্ছে। এরপরই হাপুস নয়নে কাঁদতে শুরু করে দু’জনই। তারা জানায়, পুলিশ যেন তাদের দিদিমার কাছে দু’জনকে রেখে আসে। এরপরই সন্দেহ তীব্রতর হয়। খবর দেওয়া হয় তিলজলা থানায়।
প্রাথমিক ভাবে ওই দুই নাবালিকার বক্তব্য শুনে পুলিশের অনুমান, তাদের মায়ের সঙ্গে অভিযুক্তের পূর্ব পরিচয় রয়েছে। যদিও বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষ। পুলিশ জানিয়েছে, দুই নাবালিকার বয়স ১৩ থেকে ১৪ বছরের মধ্যে। দু’জনকেই থানায় উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে অভিযুক্ত যুবককেও তিলজলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।