Junior Doctor’s Protest: ‘এক-এক জন সাথী অসুস্থ হলে আন্দোলনের রেশ দ্বিগুণ হবে…’, আরও ঝাঁঝ বাড়িয়ে অনশনে বসলেন এবার রুমেলিকা ও স্পন্দন
Junior Doctor's Protest: এ দিন রুমেলিকা বলেন, "আজ আন্দোলনের ৬৪ তম দিন। অনশনের ২৩৭ ঘণ্টা চলছে। আজ আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ জমা হয়েছেন। তাঁরা আমাদের আন্দোলনকে সমর্থন জানাচ্ছেন। তাঁরা গলা মেলাচ্ছেন স্লোগানে। সরকারের অসংবেদনশীলতা আমাদের জন্য় নির্মম। এবং আমাদের বিক্ষুব্ধ করেছে। আমরা দেখতে পাচ্ছি আমাদের কোনও রেসপন্স করা হচ্ছে না।"
কলকাতা: মঙ্গলবার দশমতম দিনে পড়ল অনশনরত জুনিয়র চিকিৎসকরা। জল ছাড়া কিছুই মুখে তুলছেন তাঁরা। যার জেরে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেকেই। এরই মধ্যে আরও দুই জুনিয়র ডাক্তার। একজন রুমেলিকা কুমার। অন্যজন স্পন্দন চৌধুরী। রুমেলিকা কুমার অল ইন্ডিয়া হেলথ অ্যান্ড হাইজিন। ফাইনাল ইয়ার পিজিটি। অপরদিকে, স্পন্দন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে সেকেন্ড ইয়ার। মেডিসিন পিজিটি।
এ দিন রুমেলিকা বলেন, “আজ আন্দোলনের ৬৪ তম দিন। অনশনের ২৩৭ ঘণ্টা চলছে। আজ আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ জমা হয়েছেন। তাঁরা আমাদের আন্দোলনকে সমর্থন জানাচ্ছেন। তাঁরা গলা মেলাচ্ছেন স্লোগানে। সরকারের অসংবেদনশীলতা আমাদের জন্য় নির্মম। এবং আমাদের বিক্ষুব্ধ করেছে। আমরা দেখতে পাচ্ছি আমাদের কোনও রেসপন্স করা হচ্ছে না।”
রুমেলিকা বলেছেন, অনশনের জেরে তাঁদের সঙ্গীরা অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। তাঁদের যদি কারও ক্ষতি হয় তার দায় তাঁরা প্রশাসনের উপরেই চাপাবেন। তিনি বলেন, “সরকার যদি মনে করেন আমাদের একের পর এক সাথীরা অসুস্থ হয়ে যাচ্ছেন বলে আন্দোলনেরর জোর কমে যাচ্ছে। আমাদের মনের শক্তি কমছে। এক এক জন অসুস্থ হলে আন্দোলনের রেশ আরও দ্বিগুণ হবে। তিনগুণ হবে। সেই স্পিরিট থেকে অনশনে যোগ দিচ্ছি আমি ডাক্তার রুমেলিকা কুমার ও ডাক্তার স্পন্দন চৌধুরী।”