AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Attack on BJP campaign: কেয়া ঘোষের প্রচারে ছুরি নিয়ে হামলা, থানায় ছুটলেন শুভেন্দু

Attack on BJP campaign: ঘটনার পর রবীন্দ্র সরোবর থানায় বিক্ষোভ দেখান বিজেপির মহিলা মোর্চা। খবর পেয়েই থানায় যান শুভেন্দু অধিকারী।

Attack on BJP campaign: কেয়া ঘোষের প্রচারে ছুরি নিয়ে হামলা, থানায় ছুটলেন শুভেন্দু
রবীন্দ্র সরোবর থানায় শুভেন্দু
| Edited By: | Updated on: Mar 28, 2022 | 3:40 PM
Share

কলকাতা : বিজেপির প্রচার মিছিলে ধারাল অস্ত্র নিয়ে হামলার অভিযোগ। সোমবার বালিগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রে প্রচার চালানোর সময় এই হামলার ঘটনা ঘটে। বালিগঞ্জ বিধানসভার উপনির্বাচনে প্রার্থী কেয়া ঘোষের এক সমর্থককে ধারাল অস্ত্র নিয়ে আঘাত করা হয়েছে বলে অভিযোগ। বঙ্গ বিজেপির মহিলা মোর্চার দাবি, পুলিশের সামনেই সেই ঘটনা ঘটে। তাঁরা জানিয়েছেন, পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি, ধারাল অস্ত্রধারী যুবককে পালিয়ে যেতে সাহায্যও করেছে পুলিশ। ঘটনায় অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে। খবর পেয়েই এ দিন থানায় যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। পুলিশ জানিয়েছে, অনুমতি ছাড়া প্রচার চালানো হচ্ছিল। তবে শুভেন্দু ও কেয়া ঘোষ দাবি করেছেন, কর্মীরা এ দিন বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার চালাচ্ছিলেন, তাতে কোনও অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন আছে বলে জানা ছিল না তাঁদের।

আগামী ১২ এপ্রিল বালিগঞ্জ বিধানসভায় উপনির্বাচন। বিজেপির প্রার্থী হিসেবে ওই কেন্দ্রে লড়ছেন কেয়া ঘোষ। আর তাঁর প্রতিপক্ষ হিসেবে রয়েছেন তৃণমূলের বাবুল সুপ্রিয়। সেই কেন্দ্রেই এ দিন প্রচার সারছিলেন কেয়া। সঙ্গে ছিলেন বিজেপি কর্মীরা। বিজেপি কর্মীরা জানিয়েছেন, এ দিন ৮৫ নম্বর ওয়ার্ডে বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার চালাচ্ছিলেন তাঁরা। সেই সময়, একদল লোক কর্মীজের ওপর হামলা চালায়। ঘটনায় ছুরির আঘাত লাগে এক বিজেপি কর্মীর। ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল পুলিশ। সঙ্গে সঙ্গে  ছুরি হাতে থাকা ওই যুবককে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ সরিয়ে দেয় বলে অভিযোগ।

পরে অভিযোগ জানাতে রবীন্দ্র সরোবর থানায় যান কেয়া ঘোষ ও তাঁর সমর্থকেরা। কেয়া ঘোষ জানিয়েছেন, মহিলা মোর্চার সদস্যরাই এ দিন প্রচার চালাচ্ছিলেন। আর পিছনে ছিলেন বাকি কর্মীরা। প্রার্থী জানান, তৃণমূলের লোকজন মহিলাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। ছুরি দিয়ে আঘাতও করেছে। কেয়াকে কোনও ক্রমে বাঁচিয়ে নিয়ে আসে বাকি কর্মীরা। তিনি বলেন, কর্মীদের ছুরি, রড দিয়ে মারা হয়েছে। পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি, উল্টে পুলিশ বস্তি থেকে মহিলাদের ডেকে মার খাওয়াচ্ছে। তাঁর দাবি, তৃণমূল হারার ভয় পাচ্ছে, তাই এই কাজ করছে।

অন্যদিকে, পুলিশ জানিয়েছে, প্রচার চালানোর আগে অনুমতি নেওয়া প্রয়োজন ছিল। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, জনসমাবেশ করতে গেলে পুলিশের অনুমতি লাগে। কিন্তু বাড়ি বাড়ি প্রচার চালাতে গেলে অনুমতি লাগে, প্রথম শুনলাম। এই ঘটনার কথা জানিয়ে কমিশনের দ্বারস্থও হবে বিজেপি।

আরও পড়ুন : Suvendu Adhikari: ‘সাহস বাড়ল আরও…’ সাসপেন্ড হওয়ার পর বিধানসভার বাইরে দাঁড়িয়ে বললেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী