Bangladesh: ভারতকে ‘চোখ রাঙানির’ নামে ফাঁকা আস্ফালন, আগরতলা সীমান্তে লং মার্চ করছে বাংলাদেশ
Bangladesh: রিজভি বলেন, "রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা কিনেছি। ওই স্বাধীনতা আবার বিক্রি করে দেব? আমরা দিল্লির কাছে আত্মসমর্পণ করব না।" ভয় পেয়েই বিএনপি নেতার এই আক্রমণ বলে মনে করছেন অনেকেই। পাশাপাশি আখাউড়ায় ভারত সীমান্ত পর্যন্ত চলছে 'উস্কানিমূলক' লংমার্চ।
কলকাতা: ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে যখন টালমাটাল অবস্থা। সেই সময় আবার যুদ্ধ জিগির তুললেন বিএনপি নেতা। ভারত বিদ্বেষের বিষ বিএনপি নেতা রহুল রিজভির মুখে। পাশাপাশি শুরু হয়েছে লং মার্চ। ঢাকা থেকে ভারত সীমান্তের দিকে লংমার্চ বিএনপির তিন সংগঠনের। ব্রাহ্মণবেড়িয়ার আখাউড়ায় ভাকত সীমান্তের দিকে লংমার্চ। এই লংমার্চে থাকছে বিএনপির তিন সংগঠন। যুব-ছাত্র ও স্বেচ্ছাসেবক। তবে কর্মসূচিতে সরাসরি নেই বিএনপির মূল সংগঠন। নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদি হয়ে সন্ধে নাগাদ আখাউড়ায় পৌঁছবে লংমার্চটি।
এ দিন লংমার্চ শুরুর পর বিএনপি নেতা রহুল রিজভি বলেন, “রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা কিনেছি। ওই স্বাধীনতা আবার বিক্রি করে দেব? আমরা দিল্লির কাছে আত্মসমর্পণ করব না।” ভয় পেয়েই বিএনপি নেতার এই আক্রমণ বলে মনে করছেন অনেকেই। পাশাপাশি আখাউড়ায় আগরতলা সীমান্ত পর্যন্ত চলছে ‘উস্কানিমূলক’ লংমার্চ।
তবে বাংলাদেশি নেতাদের মুখে ভারতের উদ্দেশ্যে বিষোদগার নতুন ঘটনা নয়। এর আগে কলকাতা দখল করার কথা শোনা গিয়েছিল তাঁদের মুখে। এরপর বাংলা-বিহার-ওড়িশা দখল করবে বলেও হুংকার দিয়েছিল সে দেশের নেতার। এমনকী কট্টরপন্থী ছাত্র সংগঠনও হুমকি দিয়ে বলেছিল সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের প্রসঙ্গ তুলেছিল। বারংবার এ দেশের সম্মানহানি করেছেন বাংলাদেশি একাংশ নেতারা। শুধু তাই নয়, অমর্যাদা করা হয়েছে ভারতের পতাকারও। অথচ ভারতের তরফে কোনও রকম উস্কানিমূলক মন্তব্য করা হয়নি সেদেশের উদ্দেশে। বরং, সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা যাতে সুনিশ্চিত করা হয় সেই বিষয়টিই বারেবারে বার্তা দেওয়া হয়েছে।