Biswa Bangla University: তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠার দিন পরীক্ষা হবে না বিশ্ব বাংলা বিশ্ববিদ্যালয়ের, জানিয়ে দিল কর্তৃপক্ষ

Biswa Bangla University: ২৮শে অগস্ট তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস। সেই দিন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা ফেলা নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকস্তরের পরীক্ষা কেন পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে? তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সরব হয় তৃণমূল ছাত্র পরিষদ।

Biswa Bangla University: তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠার দিন পরীক্ষা হবে না বিশ্ব বাংলা বিশ্ববিদ্যালয়ের, জানিয়ে দিল কর্তৃপক্ষ
বিশ্ববাংলা বিশ্ববিদ্যালয়,Image Credit source: Facebook

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Aug 24, 2025 | 11:29 AM

কলকাতা: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্টো পথে বাংলা বিশ্ববিদ্যালয়। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসের দিন স্থগিত স্নাতকোত্তরের পরীক্ষা। আর এই বিজ্ঞপ্তি জারি হতেই ফের একবার উস্কে গেল বিতর্ক। পড়ুয়াদের অনুরোধেই পিছনো হয়েছে পরীক্ষা দাবি বিশ্ব বাংলা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের।

২৮শে অগস্ট তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস। সেই দিন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা ফেলা নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকস্তরের পরীক্ষা কেন পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে? তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সরব হয় তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। এর পরপরই পরীক্ষার দিন বদল করতে বলে বিশ্ববিদ্যালয়কে চিঠি দেয় শিক্ষা দফতর। যদিও, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য শান্তা দত্ত পরিষ্কার জানিয়েছিলেন পরীক্ষার তারিখ তিনি পিছবেন না। তবে সেই নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু খোদ জানান, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুরোধ রাখা উচিত ছিল ভারপ্রাপ্ত ভিসির। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ে যখন তর্ক-বিতর্ক চলছে, সেই সময় বিশ্ব বাংলা বিশ্ববিদ্যালয় জানাল পরীক্ষা ওই দিন হচ্ছে না।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দাবি, ২৮ অগস্টের পরীক্ষা হবে আগামী ৩০ অগস্ট। পড়ুয়াদের অনুরোধেই এই পরীক্ষা পিছনো হয়েছে। বোলপুর সাংগঠনিক জেলা বিজেপি সভাপতি শ্যামাপদ মণ্ডল বলেন, “বাংলাকে অধঃপতনের দিকে নিয়ে গিয়েছে। এটা তার একটা উৎকৃষ্ট উদাহরণ। আর বিশ্ব বাংলার নামে কলেজ মানে সেটা তৃণমূলের আশ্রিত।” সিপিএম-এর জেলা সম্পাদক গৌতম ঘোষ বলেন, “তৃণমূল তো শিক্ষা বারোটা বাজাতে চাইছে।” TMCP নেতা অভিরূপ চক্রবর্তী বলেন, “২৮ তারিখ তো ঘোষিত অনুষ্ঠান। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বেআইনি ভিসি তাঁর প্রভুকে খুশি করতে পরীক্ষা ফেলেছিল একটা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে। তবে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা সকলের কথাই মাথায় রেখেছেন।”