TMC Leader Death: রাতেই এসএসকেএমে মৃত্যু গুলিবিদ্ধ ক্যানিংয়ের যুব তৃণমূল সভাপতির

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Nov 21, 2021 | 3:08 PM

Canning: বাড়ির সামনে গুলিবিদ্ধ হন ক্যানিংয়ের যুব তৃণমূল সভাপতি মহরম শেখ।

Follow Us

কলকাতা: গুলিবিদ্ধ তৃণমূল নেতার মৃত্যু হল এসএসকেএম (SSKM) হাসপাতালে। শনিবার রাত ২টো নাগাদ মৃত্যু হয় মহরম শেখের। এদিনই সন্ধ্যায় ক্যানিংয়ে নিজের বাড়ির সামনে গুলিবিদ্ধ হন মহরম। রাতেই কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হয়। ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশরাম দাস জানান, চিকিৎসকদের সমস্ত চেষ্টা ব্যর্থ করে গভীর রাতে মৃত্যু হয় মহরম শেখের।

ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশরাম দাস জানান, প্রথমে থেকেই ক্যানিংয়ের তৃণমূল নেতা মহরম শেখের শারীরিক অবস্থা সঙ্কটজনক ছিল। বুকের ডান দিকে গুলি লাগা অংশ থেকে ক্রমাগত রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। কোনও ভাবেই তা বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছিল না। পাশাপাশি তিনি সংজ্ঞাহীন অবস্থায় ছিলেন, যার জন্য বেশ কিছু চিকিৎসা পদ্ধতি শুরু করাই যায়নি। তবে চিকিৎসকরা সব রকম ভাবে চেষ্টা করেন। তবু শেষ রক্ষা হল না।

প্রসঙ্গত, ক্যানিং থানার নিকারিঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার যুব তৃণমূল সভাপতি মহরম শেখ শনিবার সন্ধ্যায় বাড়ির সামনে একটি চেয়ারে বসেছিলেন। একটি অটো হঠাৎই তাঁর বাড়ির সামনে এসে দাঁড়ায়। একদল দুষ্কৃতী এসে তাঁকে লক্ষ্য করে পরপর গুলি চালায় বলে অভিযোগ উঠেছে। কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই অকুস্থল থেকে চম্পট দেয় তারা। গুলির শব্দে চমকে ওঠেন স্থানীয়রা। তাঁরা ছুটে এলে দেখেন রক্তাক্ত অবস্থায় ছটফট করছেন তৃণমূল নেতা। তড়িঘড়ি থেকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

মহরম শেখকে প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে। সেখানে তাঁর প্রাথমিক চিকিৎসা হলেও শারীরিক অবস্থা দেখে কলকাতার হাসপাতালের স্থানান্তরের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। এর পর তৃণমূল নেতাকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এসএসকেএম ট্রমা কেয়ার সেন্টারে ভর্তি করা হয় তাঁকে। যুব তৃণমূল নেতার গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পেয়ে হাসপাতালে ছুটে যান ক্যানিং পূর্ব ও পশ্চিম কেন্দ্রের দুই বিধায়ক পরেশরাম দাস ও শওকত মোল্লা।

কী ভাবে এই ঘটনা ঘটল তার বিবরণী দিতে গিয়ে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, “মহরম হেঁটে এসে আমাদের ওই চেয়ারে বসেছিল। ওরা চারজন অটো নিয়ে এসেছিল। মিয়ারুল, হাফিজুল আর রফিক। আরেকজনকে ঠিক চিনতে পারিনি। এসে গুলিটা করল। তিন রাউন্ড গুলি ছুড়ে এখান থেকে ছুটে চলে গেল।” ওই প্রত্যক্ষদর্শীর সংযোজন, “গাড়িটা এমন অবস্থায় গেল সামনে থাকলে চাপা দিয়ে দিত।” তিনি একে ‘পার্টিগত বিষয়’ বলে দাবি করলেও, আততায়ীরা কোন দল করে সেটা বলতে পারবেন না বলে জানান।

অন্যদিকে কী ভাবে এই ঘটনা ঘটল রাতেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থল খতিয়ে দেখে তারা। রবিবারও সেখানে তদন্তে যাবে পুলিশ।

আরও পড়ুন: Street Dog harassment: কুকুর শাবককে বাইকের ধাক্কা, প্রতিবাদ করায় মহিলাকে মারধর করে পোশাক ছিঁড়ে দেওয়ার অভিযোগ!

কলকাতা: গুলিবিদ্ধ তৃণমূল নেতার মৃত্যু হল এসএসকেএম (SSKM) হাসপাতালে। শনিবার রাত ২টো নাগাদ মৃত্যু হয় মহরম শেখের। এদিনই সন্ধ্যায় ক্যানিংয়ে নিজের বাড়ির সামনে গুলিবিদ্ধ হন মহরম। রাতেই কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হয়। ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশরাম দাস জানান, চিকিৎসকদের সমস্ত চেষ্টা ব্যর্থ করে গভীর রাতে মৃত্যু হয় মহরম শেখের।

ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশরাম দাস জানান, প্রথমে থেকেই ক্যানিংয়ের তৃণমূল নেতা মহরম শেখের শারীরিক অবস্থা সঙ্কটজনক ছিল। বুকের ডান দিকে গুলি লাগা অংশ থেকে ক্রমাগত রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। কোনও ভাবেই তা বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছিল না। পাশাপাশি তিনি সংজ্ঞাহীন অবস্থায় ছিলেন, যার জন্য বেশ কিছু চিকিৎসা পদ্ধতি শুরু করাই যায়নি। তবে চিকিৎসকরা সব রকম ভাবে চেষ্টা করেন। তবু শেষ রক্ষা হল না।

প্রসঙ্গত, ক্যানিং থানার নিকারিঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার যুব তৃণমূল সভাপতি মহরম শেখ শনিবার সন্ধ্যায় বাড়ির সামনে একটি চেয়ারে বসেছিলেন। একটি অটো হঠাৎই তাঁর বাড়ির সামনে এসে দাঁড়ায়। একদল দুষ্কৃতী এসে তাঁকে লক্ষ্য করে পরপর গুলি চালায় বলে অভিযোগ উঠেছে। কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই অকুস্থল থেকে চম্পট দেয় তারা। গুলির শব্দে চমকে ওঠেন স্থানীয়রা। তাঁরা ছুটে এলে দেখেন রক্তাক্ত অবস্থায় ছটফট করছেন তৃণমূল নেতা। তড়িঘড়ি থেকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

মহরম শেখকে প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে। সেখানে তাঁর প্রাথমিক চিকিৎসা হলেও শারীরিক অবস্থা দেখে কলকাতার হাসপাতালের স্থানান্তরের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। এর পর তৃণমূল নেতাকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এসএসকেএম ট্রমা কেয়ার সেন্টারে ভর্তি করা হয় তাঁকে। যুব তৃণমূল নেতার গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পেয়ে হাসপাতালে ছুটে যান ক্যানিং পূর্ব ও পশ্চিম কেন্দ্রের দুই বিধায়ক পরেশরাম দাস ও শওকত মোল্লা।

কী ভাবে এই ঘটনা ঘটল তার বিবরণী দিতে গিয়ে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, “মহরম হেঁটে এসে আমাদের ওই চেয়ারে বসেছিল। ওরা চারজন অটো নিয়ে এসেছিল। মিয়ারুল, হাফিজুল আর রফিক। আরেকজনকে ঠিক চিনতে পারিনি। এসে গুলিটা করল। তিন রাউন্ড গুলি ছুড়ে এখান থেকে ছুটে চলে গেল।” ওই প্রত্যক্ষদর্শীর সংযোজন, “গাড়িটা এমন অবস্থায় গেল সামনে থাকলে চাপা দিয়ে দিত।” তিনি একে ‘পার্টিগত বিষয়’ বলে দাবি করলেও, আততায়ীরা কোন দল করে সেটা বলতে পারবেন না বলে জানান।

অন্যদিকে কী ভাবে এই ঘটনা ঘটল রাতেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থল খতিয়ে দেখে তারা। রবিবারও সেখানে তদন্তে যাবে পুলিশ।

আরও পড়ুন: Street Dog harassment: কুকুর শাবককে বাইকের ধাক্কা, প্রতিবাদ করায় মহিলাকে মারধর করে পোশাক ছিঁড়ে দেওয়ার অভিযোগ!

Next Article