CBI in Jhalda Murder Case: তপন কান্দু খুনে এফআইআর কপি চাইল সিবিআই, বুধেই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা যাচ্ছেন ঝালদায়

TV9 Bangla Digital | Edited By: Soumya Saha

Apr 05, 2022 | 7:21 PM

Tapan Kandu Murder: ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর খুনে  (Jhalda Congress Councillor Murder) এবার পুরুলিয়ার পুলিশ সুপারের থেকে এফআইআরের কপি চাইল সিবিআই (CBI)। সূত্রের খবর, সিবিআইয়ের স্পেশাল ক্রাইম ব্রাঞ্চের তরফে মঙ্গলবার যোগাযোগ করা হয় পুরুলিয়া জেলা পুলিশের সঙ্গে। জেলা পুলিশকে ই-মেল করে চাওয়া হয়েছে এফআইআরের কপি।

CBI in Jhalda Murder Case: তপন কান্দু খুনে এফআইআর কপি চাইল সিবিআই, বুধেই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা যাচ্ছেন ঝালদায়
তদন্তে সিবিআই। ফাইল ছবি।

Follow Us

কলকাতা : ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর খুনে  (Jhalda Congress Councillor Murder) এবার পুরুলিয়ার পুলিশ সুপারের থেকে এফআইআরের কপি চাইল সিবিআই (CBI)। সূত্রের খবর, সিবিআইয়ের স্পেশাল ক্রাইম ব্রাঞ্চের তরফে মঙ্গলবার যোগাযোগ করা হয় পুরুলিয়া জেলা পুলিশের সঙ্গে। জেলা পুলিশকে ই-মেল করে চাওয়া হয়েছে এফআইআরের কপি। ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু হত্যা মামলায় গতকালই সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের ৪৫ দিনের মধ্যে প্রাথমিক রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে। তারপরই সিবিআই অফিসারদের মধ্যে তৎপরতা। উল্লেখ্য, এই এফআইআর কপি হাতে পাওয়ার পর, তার উপর ভিত্তি করে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা নিজেদের তদন্তের গতি প্রকৃতি স্থির করবেন। সিবিআইয়ের তরফে পৃথকভাবে এফআইআর করা হবে।

সিবিআই সূত্রে খবর, ওই এফআইআর কপি হাতে আসার পর কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের তদন্তকারী দল গঠন করা হবে। জানা গিয়েছে, ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর খুনের ঘটনায় তদন্তকারী দলের নেতৃত্বে থাকবেন সিবিআইয়ের একজন জয়েন্ট ডিরেক্টর। সূত্রের খবর, আগামিকাল অর্থাৎ, বুধবারই ঝালদায় পৌঁছাতে পারে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের তদন্তকারী দল। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্য়েই সিবিআইয়ের মধ্যে তৎপরতা দেখা যাচ্ছে। প্রাথমিক অনুসন্ধান ইতিমধ্যেই সেরে ফেলেছেন সিবিআই গোয়েন্দারা। এবার জেলার পুলিশ সুপারের কাছে ই-মেল করে এফআইআর কপি চাওয়া হল। অর্থাৎ, স্পষ্টতই বোঝা যাচ্ছে, শুরু থেকেই তদন্ত প্রক্রিয়ায় গতি রাখতে চাইছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।

উল্লেখ্য, ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর খুনের ঘটনায় শুরু থেকেই নাম জড়িয়েছিল পুলিশের। মৃত কাউন্সিলরের স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দু শুরু থেকেই অভিযোগ তুলছিলেন স্থানীয় থানার আইসির বিরুদ্ধে। দাবি তুলছিলেন সিবিআই তদন্তের। রাজ্য পুলিশের তদন্তের উপর যে তাঁর কোনও আস্থা নেই, সেই কথাও বুঝিয়ে দিয়েছিলেন। এই পরিস্থিতিতে হাইকোর্টের নির্দেশে সিবিআই প্রাথমিক তদন্ত প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে।

আরও পড়ুন : Horse Cart: ময়দানের ঘোড়া নিয়ে কী ভাবনা রাজ্যের? চার সপ্তাহের মধ্যে জানাতে বলল হাইকোর্ট

Next Article