AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

RG Kar Case: হাইকোর্টে শুনানির আগে আরজি কর মামলায় তৎপর সিবিআই, কী করল?

RG Kar Case: শুধু অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষকেই নয়, আরজি করের সিকিউরিটি সুপারভাইজারের সঙ্গে কথা বলেন সিবিআই আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, তিলোত্তমার ময়নাতদন্তের সময় উপস্থিত চিকিৎসক পড়ুয়াদের সঙ্গেও ফের কথা বলতে চায় সিবিআই।

RG Kar Case: হাইকোর্টে শুনানির আগে আরজি কর মামলায় তৎপর সিবিআই, কী করল?
আরজি কর মামলার তদন্তে তৎপর সিবিআইImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Apr 09, 2025 | 12:35 PM
Share

কলকাতা: সুপ্রিম কোর্ট থেকে কলকাতা হাইকোর্টে এসেছে আরজি কর মামলা। আগামী ২৩ এপ্রিল ফের ওই মামলার শুনানি রয়েছে হাইকোর্টে। তার আগে তদন্তের গতি বাড়াল সিবিআই। মঙ্গলবার আরজি কর হাসপাতালের বর্তমান অধ্যক্ষ মানসকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় ও উপাধ্যক্ষ সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। প্রায় ২ ঘণ্টার বেশি তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

গত বছরের ৯ অগস্ট আরজি করের সেমিনার হল থেকে এক জুনিয়র ডাক্তারের দেহ উদ্ধার হয়। তিলোত্তমার নৃশংস পরিণতির প্রতিবাদে রাস্তায় নামে সাধারণ মানুষ। আরজি কর কাণ্ডে ধৃত সঞ্জয় রাইকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছে শিয়ালদহ আদালত।

আরজি কর মামলায় সিবিআইয়ের তদন্তে অনাস্থা প্রকাশ করেন তিলোত্তমার বাবা-মা। তদন্তে অনাস্থা জানিয়ে হাইকোর্টে পিটিশন দায়ের করেন। তিলোত্তমার বাবা-মার আবেদনে মান্যতা দিয়ে সুপ্রিম কোর্ট জানায়, এরপর থেকে আরজি কর মামলার শুনানি হাইকোর্টে হবে। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের এজলাসে গত ২৮ মার্চ ওই মামলার শুনানিতে সিবিআই জানিয়েছিল, তিলোত্তমাকে গণধর্ষণ করা হয়নি। একজনই এই কাজ করেছিল।

হাইকোর্টে আগামী ২৩ এপ্রিল ফের মামলার শুনানি হবে। তার আগে তদন্তের গতি বাড়াল সিবিআই। মঙ্গলবার অধ্যক্ষ মানসকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় ও উপাধ্যক্ষ সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তবে গত বছর ঘটনার সময় আরজি করে অধ্যক্ষ ছিলেন সন্দীপ ঘোষ। তাঁকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। তিনি এখন জেলে রয়েছেন।

গতকাল শুধু অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষকেই নয়, আরজি করের সিকিউরিটি সুপারভাইজারের সঙ্গে কথা বলেন সিবিআই আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, তিলোত্তমার ময়নাতদন্তের সময় উপস্থিত চিকিৎসক পড়ুয়াদের সঙ্গেও ফের কথা বলতে চায় সিবিআই। এখন দেখার, হাইকোর্টে পরবর্তী শুনানিতে কী বলে সিবিআই।